লস এঞ্জেলেসে একটি গ্যাস স্টেশনে ডাকাতিকালে ডাকাতদের গুলিতে এক বাংলাদেশি প্রবাসী যুবকের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহত যুবকের নাম মো: মিজানুর রহমান রাসেল (৩৩) । মঙ্গলবার স্হানীয় সময় ভোর রাত আনুমানিক ৪ টার দিকে েএই ঘটনা ঘটে। নিহত মিজানের বাড়ী বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগন্জ জেলার শিবগঞ্জের চৌধুরীপাডায়।
পুলিশ জানিয়েছে, ১৭ জানুয়ারী মঙ্গলবার স্হানীয় সময় ভোর রাত আনুমানিক ৪ টার দিকে লস এঞ্জেলেসের ভারমন্ট এন্ড লসফেলিস সড়কে শেভরন কোম্পানীর ওই গ্যাস ষ্টেশনে এক ডাকাত ঢুকে কর্মরত মিজানকে লক্ষ্য করে গুলি করে টাকা পয়সা নিয়ে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার ব্রিগেডের লোকজন আহত মিজানকে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
লস এঞ্জেলেস পুলিশ ডিপার্টমেন্টের ডিটেকটিব ব্রাঞ্চ এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্ত করছে এবং হত্যাকারীদের গ্রেফতারের জোর চেস্টা চালাচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মিজান নিহত হওয়ার ঘটনায় প্রবাসীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। গুলির ঘটনা শুনে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্হলে ও নিহতের বাসায় ছুটে যান কমিউনিটি নেতা মমিনুল হক বাচ্চু, সাংবাদিক কাজী মশহুরুল হুদা, সাংবাদিক লস্কর আল মামুন, সাংবাদিক ফয়সাল আহমেদ তুহিন, আব্দুস সাদিক লস্কর, মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, শাহ্ জালাল প্রমুখ। তারা নিহত মিজানের বাবা আ: রফিক এবং মা সুলতানা বেগমসহ স্বজনদের সাথে টেলিযোগাযোগ ও পুলিশের তদন্তে সহায়তা করেন।
পোস্টমর্টেম ও অন্যান্য তদন্ত শেষে সাত (৭) দিন পর লাশ হস্তান্তর করা হবে বলে পুলিশের ডিটেকটিব কর্মকর্তা-১ মি: লেইস ডব্লিউ লেনচাক জানিয়েছেন।
জানা যায়, নিহত মিজান ২০১৪ সালের ২৯ জুন ষ্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্র আসেন। তিনি চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ পাশ করেন। মিজান তার বাবা-মা'র একমাত্র ছেলে ও তার এক বোন আছে। তিনি ওই গ্যাস স্টেশনে ক্যাশিয়ার পদে কর্মরত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত বছর একই ধরনের ডাকাতির ঘটনায় ডাকাতের হাতে আরো ২ জন বাংলাদেশী প্রান হারিয়েছেন।
এলএবাংলাটাইমস/এলএ/এলআরটি
পুলিশ জানিয়েছে, ১৭ জানুয়ারী মঙ্গলবার স্হানীয় সময় ভোর রাত আনুমানিক ৪ টার দিকে লস এঞ্জেলেসের ভারমন্ট এন্ড লসফেলিস সড়কে শেভরন কোম্পানীর ওই গ্যাস ষ্টেশনে এক ডাকাত ঢুকে কর্মরত মিজানকে লক্ষ্য করে গুলি করে টাকা পয়সা নিয়ে পালিয়ে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার ব্রিগেডের লোকজন আহত মিজানকে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষনা করেন।
লস এঞ্জেলেস পুলিশ ডিপার্টমেন্টের ডিটেকটিব ব্রাঞ্চ এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্ত করছে এবং হত্যাকারীদের গ্রেফতারের জোর চেস্টা চালাচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মিজান নিহত হওয়ার ঘটনায় প্রবাসীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। গুলির ঘটনা শুনে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্হলে ও নিহতের বাসায় ছুটে যান কমিউনিটি নেতা মমিনুল হক বাচ্চু, সাংবাদিক কাজী মশহুরুল হুদা, সাংবাদিক লস্কর আল মামুন, সাংবাদিক ফয়সাল আহমেদ তুহিন, আব্দুস সাদিক লস্কর, মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ, শাহ্ জালাল প্রমুখ। তারা নিহত মিজানের বাবা আ: রফিক এবং মা সুলতানা বেগমসহ স্বজনদের সাথে টেলিযোগাযোগ ও পুলিশের তদন্তে সহায়তা করেন।
পোস্টমর্টেম ও অন্যান্য তদন্ত শেষে সাত (৭) দিন পর লাশ হস্তান্তর করা হবে বলে পুলিশের ডিটেকটিব কর্মকর্তা-১ মি: লেইস ডব্লিউ লেনচাক জানিয়েছেন।
জানা যায়, নিহত মিজান ২০১৪ সালের ২৯ জুন ষ্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্র আসেন। তিনি চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ পাশ করেন। মিজান তার বাবা-মা'র একমাত্র ছেলে ও তার এক বোন আছে। তিনি ওই গ্যাস স্টেশনে ক্যাশিয়ার পদে কর্মরত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত বছর একই ধরনের ডাকাতির ঘটনায় ডাকাতের হাতে আরো ২ জন বাংলাদেশী প্রান হারিয়েছেন।
এলএবাংলাটাইমস/এলএ/এলআরটি