সুলেখিকা, সাহিত্যানুরাগী ও সংগঠক জেসমিন খানের অকাল মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে বিবৃতি জানিয়েছে ক্যালিফোর্ণিয়া বিএনপি। গতকাল সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক শোক বার্তায় ক্যালিফোর্ণিয়া বিএনপি'র সভাপতি মো: আ: বাছিত ও সাধারণ সম্পাদক বদরুল এ চৌধুরী শিপলু ও অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা।
শোক বার্তায় বলা হয়, আমরা সাহিত্যিক জেসমিন খানের বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা করি এবং তার পরিবারের সকল সদস্যদের জানাই গভীর সমবেদনা। বাংলা সাহিত্যে এবং নারী জাগরণের ও নেতৃত্বের ক্ষেত্রে তার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
জেসমিন খান প্রবাসে থাকলেও দেশে আসতেন প্রায়ই। তার অকাল প্রয়াণে সাহিত্যানুরাগীদের মাঝে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক দৈনিকে লেখালেখি ছাড়াও জেসমিন খানের বেশ কয়েকটি প্রকাশিত বই রয়েছে। জেসমিন খান রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম ড্রাইডকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোসলেম খানের স্ত্রী। তিনি ভ্রমণ কাহিনী ও আত্মজীবনীমূলক প্রবন্ধ লিখতেন। সময়ের জলছবি ও লসএঞ্জেলেসএর দিনগুলোসহ তিনটি বই রয়েছে জেসমিন খানের। তিনি বছরের বেশিরভাগ সময় যুক্তরাষ্ট্রের লসএঞ্জেলেসে থাকতেন। দেড় মাস আগে তাঁর বড় ভাইয়ের মৃত্যু কারনে দেশে যান। আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি তার যুক্তরাষ্ট্র ফিরে যাওয়ার কথা ছিল।
ক্যালিফোর্ণিয়া বিএনপি'র শোক বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেনঃ সৈয়দ দিলির হোসেন, নজরুল ইসলাম চৌধুরী কাঞ্চন, মেজর(অব:) এনামুল হামিদ, খন্দকার আলম, ডাবলু আমিন, মুর্শেদুল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান শাহীন, সামসুজ্জোহা বাবলু, নিয়াজ মোহাইমেন, মাহতাব আহমেদ, সালাম দাড়িয়া, সবুর মামুন, আহসান হাফিজ রুমী, সাইফুল আনসারী চপল, ইলিয়াস শিকাদার, ওয়াহিদ রহমান, জুনেল আহমেদ, ইলিয়াস মিয়া, মশিয়ুর চৌধুরী মুকুল, আলমগীর হোসেন, শাহাদাত শাহীন, ফারুক হাওলাদার, মারুফ খান, সৈয়দ নাসির উদ্দিন জেবুল, লায়েক আহমেদ, মোয়াজ্জেম আহমেদ রাসেল, বদরুল আলম মাসুদ, শাহীন হক, নয়ন বড়ুয়া, মার্শাল হক, ওমর ফারুক, নিয়ামুল ইসলাম চৌধুরী, খোরশেদ আলম রতন, জাভেদ বখ্ত, গিয়াস আহমেদ, মেহেদী হাসান, শুভ, আমজাদ হোসেন, মন্টু চৌধুরী, সেন্টু, আসিক, রফিক সহ অনেকেই।
রোববার রাত ৮টায় চট্টগ্রাম পুরানো রেলওয়ে স্টেশন চত্বরে নামাজে জানাজা শেষে মরহুমার লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। মৃত্যুকালে জেসমিন খানের বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। তিনি স্বামী, একপুত্র মিকাইল খান রাসেল এবং এককন্যা মাহজাবিন ফারিয়া খানসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। লেখিকা জেসমিন খানের মৃত্যুতে সাবেকমন্ত্রী বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান, সাবেক মেয়র মনজুর আলম গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন।
শোক বার্তায় বলা হয়, আমরা সাহিত্যিক জেসমিন খানের বিদেহী আত্নার মাগফেরাত কামনা করি এবং তার পরিবারের সকল সদস্যদের জানাই গভীর সমবেদনা। বাংলা সাহিত্যে এবং নারী জাগরণের ও নেতৃত্বের ক্ষেত্রে তার অবদান স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
জেসমিন খান প্রবাসে থাকলেও দেশে আসতেন প্রায়ই। তার অকাল প্রয়াণে সাহিত্যানুরাগীদের মাঝে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। বিভিন্ন জাতীয় ও আঞ্চলিক দৈনিকে লেখালেখি ছাড়াও জেসমিন খানের বেশ কয়েকটি প্রকাশিত বই রয়েছে। জেসমিন খান রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম ড্রাইডকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোসলেম খানের স্ত্রী। তিনি ভ্রমণ কাহিনী ও আত্মজীবনীমূলক প্রবন্ধ লিখতেন। সময়ের জলছবি ও লসএঞ্জেলেসএর দিনগুলোসহ তিনটি বই রয়েছে জেসমিন খানের। তিনি বছরের বেশিরভাগ সময় যুক্তরাষ্ট্রের লসএঞ্জেলেসে থাকতেন। দেড় মাস আগে তাঁর বড় ভাইয়ের মৃত্যু কারনে দেশে যান। আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি তার যুক্তরাষ্ট্র ফিরে যাওয়ার কথা ছিল।
ক্যালিফোর্ণিয়া বিএনপি'র শোক বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেনঃ সৈয়দ দিলির হোসেন, নজরুল ইসলাম চৌধুরী কাঞ্চন, মেজর(অব:) এনামুল হামিদ, খন্দকার আলম, ডাবলু আমিন, মুর্শেদুল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান শাহীন, সামসুজ্জোহা বাবলু, নিয়াজ মোহাইমেন, মাহতাব আহমেদ, সালাম দাড়িয়া, সবুর মামুন, আহসান হাফিজ রুমী, সাইফুল আনসারী চপল, ইলিয়াস শিকাদার, ওয়াহিদ রহমান, জুনেল আহমেদ, ইলিয়াস মিয়া, মশিয়ুর চৌধুরী মুকুল, আলমগীর হোসেন, শাহাদাত শাহীন, ফারুক হাওলাদার, মারুফ খান, সৈয়দ নাসির উদ্দিন জেবুল, লায়েক আহমেদ, মোয়াজ্জেম আহমেদ রাসেল, বদরুল আলম মাসুদ, শাহীন হক, নয়ন বড়ুয়া, মার্শাল হক, ওমর ফারুক, নিয়ামুল ইসলাম চৌধুরী, খোরশেদ আলম রতন, জাভেদ বখ্ত, গিয়াস আহমেদ, মেহেদী হাসান, শুভ, আমজাদ হোসেন, মন্টু চৌধুরী, সেন্টু, আসিক, রফিক সহ অনেকেই।
রোববার রাত ৮টায় চট্টগ্রাম পুরানো রেলওয়ে স্টেশন চত্বরে নামাজে জানাজা শেষে মরহুমার লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে। মৃত্যুকালে জেসমিন খানের বয়স হয়েছিল ৫৬ বছর। তিনি স্বামী, একপুত্র মিকাইল খান রাসেল এবং এককন্যা মাহজাবিন ফারিয়া খানসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। লেখিকা জেসমিন খানের মৃত্যুতে সাবেকমন্ত্রী বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান, সাবেক মেয়র মনজুর আলম গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন।