লস এঞ্জেলেসে মিজান হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতারবাংলাদেশি প্রবাসী মিজান হত্যার প্রধান আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত প্রধান আসামির নাম মুডি কায়সন লেমন্ড (২৫)। গত বৃহ্স্পতিবার লস অ্যাঞ্জেলস আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে পালানোর সময় গোয়েন্দা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। মিজানকে হত্যার কাজে ব্যবহৃত অস্ত্রও উদ্ধার করেছে পুলিশ।
লস অ্যাঞ্জেলস গোয়েন্দা পুলিশ জানিয়েছে, শিগগিরই মিজান হত্যা মামলার বিচার কার্য শুরু হচ্ছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ইসিদ্রো রোডরিগেজ জানিয়েছেন, খুনির বিচারে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের জন্য ভিডিও ফুটেজসহ পর্যাপ্ত প্রমাণাদি ও আলামত রয়েছে। পুলিশ জানায়, আসামি মুডি কায়সন লেমন্ড গত ১৭ জানুয়ারি ডাকাতিকালে গ্যাস স্টেশনে কর্মরত মিজানকে গুলি করে পালিয়ে যায়। একইদিন সে অপর একটি দোকানে ডাকাতি করে। পরের দিন সে একটি গাঁজার দোকানে ডাকাতিকালে দোকানের ক্যাশিয়ারকেও গুলি করে হত্যা করে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে ৩টার দিকে লস অ্যাঞ্জেলস সিটির ভারমন্ট অ্যান্ড লসফেলিস সড়কে শেভরন কোম্পানির এক গ্যাস স্টেশনে দুর্বৃত্তরা ঢুকে কর্মরত মিজানকে লক্ষ্য করে গুলি করে টাকা পয়সা নিয়ে পালিয়ে যায়।
আহতাবস্থায় মিজান নিজেই তার ফোন থেকে জরুরি নম্বরে কল করেন। পরে পুলিশ ও ফায়ার ব্রিগেডের লোকজন আহত মিজানকে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। প্রায় ১০ দিন পর ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ প্রেরণ করা হয় লস অ্যাঞ্জেলস ইসলামিক সেন্টারে। সেখানে ২৭ জানুয়ারি মাগরিবের নামাজ শেষে মরহুমের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এরপর গত ২৯ জানুয়ারি রাত সাড়ে ১২টায় ক্যাথে-প্যাসেফিক এয়ারলাইনসের একটি বিমানে মিজানের মরদেহ দেশে পাঠানো হয়। ৩১ জানুয়ারি মরদেহ বাংলাদেশে পৌঁছায়। ১ ফেব্রয়ারি (বুধবার) দুপুরে নিজ জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জের নিমতলা ঈদগাহ মাঠে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে ফকিরবাড়ি কবরস্থানে দাফন করা হয়। মিজান ওই গ্যাস স্টেশনে ক্যাশিয়ার পদে কর্মরত ছিলেন।
এলএবাংলাটাইমস/এলএ/এলআরটি
লস অ্যাঞ্জেলস গোয়েন্দা পুলিশ জানিয়েছে, শিগগিরই মিজান হত্যা মামলার বিচার কার্য শুরু হচ্ছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ইসিদ্রো রোডরিগেজ জানিয়েছেন, খুনির বিচারে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের জন্য ভিডিও ফুটেজসহ পর্যাপ্ত প্রমাণাদি ও আলামত রয়েছে। পুলিশ জানায়, আসামি মুডি কায়সন লেমন্ড গত ১৭ জানুয়ারি ডাকাতিকালে গ্যাস স্টেশনে কর্মরত মিজানকে গুলি করে পালিয়ে যায়। একইদিন সে অপর একটি দোকানে ডাকাতি করে। পরের দিন সে একটি গাঁজার দোকানে ডাকাতিকালে দোকানের ক্যাশিয়ারকেও গুলি করে হত্যা করে।
উল্লেখ্য, গত ১৭ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে ৩টার দিকে লস অ্যাঞ্জেলস সিটির ভারমন্ট অ্যান্ড লসফেলিস সড়কে শেভরন কোম্পানির এক গ্যাস স্টেশনে দুর্বৃত্তরা ঢুকে কর্মরত মিজানকে লক্ষ্য করে গুলি করে টাকা পয়সা নিয়ে পালিয়ে যায়।
আহতাবস্থায় মিজান নিজেই তার ফোন থেকে জরুরি নম্বরে কল করেন। পরে পুলিশ ও ফায়ার ব্রিগেডের লোকজন আহত মিজানকে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। প্রায় ১০ দিন পর ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ প্রেরণ করা হয় লস অ্যাঞ্জেলস ইসলামিক সেন্টারে। সেখানে ২৭ জানুয়ারি মাগরিবের নামাজ শেষে মরহুমের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এরপর গত ২৯ জানুয়ারি রাত সাড়ে ১২টায় ক্যাথে-প্যাসেফিক এয়ারলাইনসের একটি বিমানে মিজানের মরদেহ দেশে পাঠানো হয়। ৩১ জানুয়ারি মরদেহ বাংলাদেশে পৌঁছায়। ১ ফেব্রয়ারি (বুধবার) দুপুরে নিজ জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জের নিমতলা ঈদগাহ মাঠে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে ফকিরবাড়ি কবরস্থানে দাফন করা হয়। মিজান ওই গ্যাস স্টেশনে ক্যাশিয়ার পদে কর্মরত ছিলেন।
এলএবাংলাটাইমস/এলএ/এলআরটি