ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলনের (হামাস) সঙ্গে এগারো দিনের ভয়াবহ সংঘর্ষে কার্যত পরাজয় ঘটেছে দখলদার ইসরায়েলের। এমন অবস্থায় ইহুদিবাদী ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে সরিয়ে নতুন সরকার গঠনের চেষ্টা শুরু করেছে চেইঞ্জ ব্লক।
সম্প্রতি সেখানের সাধারণ নির্বাচনে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। নির্দিষ্ট সময় পার হলেও সরকার গঠনে ব্যর্থ হয়েছেন নেতানিয়াহু। এরপরই সরকার গঠনের তোড়জোড় শুরু করেছে বিরোধী দলগুলো।
খবরে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে ইসরায়েলের রাজনীতিবিদদের মধ্যে একটি সমঝোতা হয়েছে। সমঝোতা অনুযায়ী তারা একটি জোটবদ্ধ মন্ত্রিসভা গঠনের চেষ্টা শুরু করেছেন।
চলতি বছর মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে নেতানিয়াহুর ডানপন্থী দল লিকুদ পার্টি ৩০টি আসনে বিজয়ী হয়। এরপরও প্রেসিডেন্ট রুভেন রিভলিন নেতানিয়াহুকে পার্টির প্রধান হিসেবে ২৮ দিনের মধ্যে সরকার গঠনের দায়িত্ব দেন। কিন্তু তিনি নতুন সরকার গঠনে ব্যর্থ হন এবং গত ৪ মে চূড়ান্ত সময়সীমা শেষ হয়েছে।
পরে প্রেসিডেন্ট রিভলিন মধ্যপন্থী ইয়েশ আতিদ পার্টির নেতা ইয়াইর লাপিদকে সরকার গঠনের নতুন দায়িত্ব দেন। লাপিদের দল ১২০ আসনের সংসদে মাত্র ১৭টি আসন পেয়েছে। জোট সরকার গঠনের জন্য তিনিও ২৮ দিন সময় পাবেন এবং বুধবার রাতে সে সময়সীমা শেষ হচ্ছে।
সরকার গঠনের বিষয়ে এখন ব্যাপক তোড়জোড় চলছে এবং ইসরায়েলের রাজনীতিবিদরা ৭১ বছর বয়সী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। ১২ দিনের সংঘাতের পর মিশরের মধ্যস্থতায় যে যুদ্ধবিরতি হয়েছে তা দৃশ্যত পরিপূর্ণভাবে কার্যকর রয়েছে।
ইসরায়েলে গত আড়াই বছরে চারবার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে কিন্তু কোনো দল সরকার গঠনের মতো একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সেখানে স্থিতিশীল সরকার গঠন সম্ভব হচ্ছে না। এরই মধ্যদিয়ে দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত নেতানিয়াহু প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এক যুগ পার করেছেন। যদি বিরোধী দলগুলো সরকার গঠনে ব্যর্থ তাহলে কম সময়ের মধ্যে সেখানে পঞ্চমবারের মতো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এমই
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
সম্প্রতি সেখানের সাধারণ নির্বাচনে কোনো দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। নির্দিষ্ট সময় পার হলেও সরকার গঠনে ব্যর্থ হয়েছেন নেতানিয়াহু। এরপরই সরকার গঠনের তোড়জোড় শুরু করেছে বিরোধী দলগুলো।
খবরে বলা হয়েছে, এ বিষয়ে ইসরায়েলের রাজনীতিবিদদের মধ্যে একটি সমঝোতা হয়েছে। সমঝোতা অনুযায়ী তারা একটি জোটবদ্ধ মন্ত্রিসভা গঠনের চেষ্টা শুরু করেছেন।
চলতি বছর মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত সংসদ নির্বাচনে নেতানিয়াহুর ডানপন্থী দল লিকুদ পার্টি ৩০টি আসনে বিজয়ী হয়। এরপরও প্রেসিডেন্ট রুভেন রিভলিন নেতানিয়াহুকে পার্টির প্রধান হিসেবে ২৮ দিনের মধ্যে সরকার গঠনের দায়িত্ব দেন। কিন্তু তিনি নতুন সরকার গঠনে ব্যর্থ হন এবং গত ৪ মে চূড়ান্ত সময়সীমা শেষ হয়েছে।
পরে প্রেসিডেন্ট রিভলিন মধ্যপন্থী ইয়েশ আতিদ পার্টির নেতা ইয়াইর লাপিদকে সরকার গঠনের নতুন দায়িত্ব দেন। লাপিদের দল ১২০ আসনের সংসদে মাত্র ১৭টি আসন পেয়েছে। জোট সরকার গঠনের জন্য তিনিও ২৮ দিন সময় পাবেন এবং বুধবার রাতে সে সময়সীমা শেষ হচ্ছে।
সরকার গঠনের বিষয়ে এখন ব্যাপক তোড়জোড় চলছে এবং ইসরায়েলের রাজনীতিবিদরা ৭১ বছর বয়সী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন। ১২ দিনের সংঘাতের পর মিশরের মধ্যস্থতায় যে যুদ্ধবিরতি হয়েছে তা দৃশ্যত পরিপূর্ণভাবে কার্যকর রয়েছে।
ইসরায়েলে গত আড়াই বছরে চারবার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে কিন্তু কোনো দল সরকার গঠনের মতো একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সেখানে স্থিতিশীল সরকার গঠন সম্ভব হচ্ছে না। এরই মধ্যদিয়ে দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত নেতানিয়াহু প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এক যুগ পার করেছেন। যদি বিরোধী দলগুলো সরকার গঠনে ব্যর্থ তাহলে কম সময়ের মধ্যে সেখানে পঞ্চমবারের মতো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এমই
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]