আর্থিক স্বাধীনতার অর্জনের জন্য ফিলিস্তিনিরা ডিজিটাল কারেন্সি চালু করা নিয়ে দু’টি গবেষণা পরিচালনা করছে। যদিও ডিজিটাল মুদ্রা চালুর ব্যাপারে এখনো কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি, তবে এ ডিজিটাল মুদ্রা চালুর লক্ষ্য হবে আমাদের দেশের পাওনা-দেনা পরিশোধে একে ব্যবহার করা। ইসরাইল ও অন্যান্য দেশে টাকা দেয়া বা পাওয়ার ব্যবস্থা করা হবে এ মুদ্রার মাধ্যমে। ফিলিস্তিনের মুদ্রা কর্তৃপক্ষের গভর্নর ফিরাস মিলহেম এসব তথ্য জানিয়েছেন।
এ ডিজিটাল মুদ্রা ফিলিস্তিনের একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করবে। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো এ প্রতিষ্ঠানটিই ফিলিস্তিনিদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পরিণত হবে এবং বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে ইসরাইলের কাছ থেকে ফিলিস্তিনিদের আর্থিক স্বাধীনতা দিবে।
১৯৯০ সালে ইসরাইলের সাথে করা চুক্তি অনুসারে ফিলিস্তিনিদের নিজেদের কোনো কার্যকর মুদ্রা নেই। তারা ইসরাইলের শেকলে ও জর্ডানের রিয়াল ব্যবহার করেন নিজেদের মুদ্রা হিসেবে।
নানা ধরনের সীমাবদ্ধতার কারণে ফিলিস্তিনের ব্যাংকগুলো সমন্বিতভাবে ইসরাইলের মুদ্রা দিয়েই কাজ চালিয়ে যায়। একারণে ইসরাইলের বিভিন্ন ধরনের নজরদারি ও নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে হচ্ছে ফিলিস্তিনিদের। ফিলিস্তিনের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে বিপুল পরিমান অর্থ লেনদেন নিষিদ্ধ ও মাসিক হিসাব অনুসারে নিদিষ্ট পরিমান শেকলে বরাদ্দ করা হয়। এছাড়া প্রত্যেক লেনদেনের হিসাবও ইসরাইলে চলে যায় আর ইসরাইলের কর্তৃপক্ষ এগুলো পর্যালোচনা করে।
ওই প্রবন্ধ অনুসারে, ফিলিস্তিনিদের প্রায়ই অন্য সংস্থাগুলোর সাথে বৈদাশিক মুদ্রা বিনিময় করতে হয়। এসব কারণে লেনদেনের ক্ষেত্রে এ ডিজিটাল মুদ্রা ফিলিস্তিনিদের মুদ্রা ব্যবস্থাকে সাহায্য করবে।
এর মাধ্যমে ফিলিস্তিনের মুদ্রা কর্তৃপক্ষ এক শ’র বেশি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাথে যুক্ত হবে যারা ডিজিটাল মুদ্রা বাজারে আনার চেষ্টা করছে। গবেষণায় দেখা গেছে কিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারের কারণে কাগজের নোট ও ধাতব কয়েন ব্যবহার কমছে। চীন, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরো জোনের সেন্ট্রাল ব্যাংকগুলোও এখন ডিজিটাল মুদ্রা চালুর চেষ্টা করছে। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এমই
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
এ ডিজিটাল মুদ্রা ফিলিস্তিনের একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করবে। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো এ প্রতিষ্ঠানটিই ফিলিস্তিনিদের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পরিণত হবে এবং বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে ইসরাইলের কাছ থেকে ফিলিস্তিনিদের আর্থিক স্বাধীনতা দিবে।
১৯৯০ সালে ইসরাইলের সাথে করা চুক্তি অনুসারে ফিলিস্তিনিদের নিজেদের কোনো কার্যকর মুদ্রা নেই। তারা ইসরাইলের শেকলে ও জর্ডানের রিয়াল ব্যবহার করেন নিজেদের মুদ্রা হিসেবে।
নানা ধরনের সীমাবদ্ধতার কারণে ফিলিস্তিনের ব্যাংকগুলো সমন্বিতভাবে ইসরাইলের মুদ্রা দিয়েই কাজ চালিয়ে যায়। একারণে ইসরাইলের বিভিন্ন ধরনের নজরদারি ও নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে হচ্ছে ফিলিস্তিনিদের। ফিলিস্তিনের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে বিপুল পরিমান অর্থ লেনদেন নিষিদ্ধ ও মাসিক হিসাব অনুসারে নিদিষ্ট পরিমান শেকলে বরাদ্দ করা হয়। এছাড়া প্রত্যেক লেনদেনের হিসাবও ইসরাইলে চলে যায় আর ইসরাইলের কর্তৃপক্ষ এগুলো পর্যালোচনা করে।
ওই প্রবন্ধ অনুসারে, ফিলিস্তিনিদের প্রায়ই অন্য সংস্থাগুলোর সাথে বৈদাশিক মুদ্রা বিনিময় করতে হয়। এসব কারণে লেনদেনের ক্ষেত্রে এ ডিজিটাল মুদ্রা ফিলিস্তিনিদের মুদ্রা ব্যবস্থাকে সাহায্য করবে।
এর মাধ্যমে ফিলিস্তিনের মুদ্রা কর্তৃপক্ষ এক শ’র বেশি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাথে যুক্ত হবে যারা ডিজিটাল মুদ্রা বাজারে আনার চেষ্টা করছে। গবেষণায় দেখা গেছে কিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারের কারণে কাগজের নোট ও ধাতব কয়েন ব্যবহার কমছে। চীন, রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরো জোনের সেন্ট্রাল ব্যাংকগুলোও এখন ডিজিটাল মুদ্রা চালুর চেষ্টা করছে। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এমই
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]