জেরুজালেমে আল আকসা মসজিদ খুলে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভরত
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়িয়েছেন পশ্চিমতীরের খ্রিস্টান ধর্মালম্বীরা। রবিবার
পশ্চিমতীরের দক্ষিণে অবস্থিত বেথেলহেমের স্থানীয় গির্জায় মুসলিম ও
খ্রিস্টান ধর্মালম্বীরা বিক্ষোভ করেন।
বিক্ষোভের অংশগ্রহণকারীরা আল আকসা মসজিদে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রত্যাহারের দাবি সম্বলিত ব্যানার নিয়ে হাজির হন।
আরব অর্থোডক্স ইয়ুথ ককাসের মুখপাত্র জালাল বারহাম জানান, স্থানীয় গির্জায় মোমবাতি হাতে আমরা দাঁড়িয়েছি। আমরা বলতে চাই, আল আকসা মসজিদ ও পবিত্র সেপালচার গির্জার মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই। আল আকসার প্রবেশ পথ ও সেপালচার গির্জার প্রবেশ পথে কোনও পার্থক্য নেই।
মুখপাত্র আরও বলেন, বলতে চাই যে আমরা একই মানুষ, আমাদের ইতিহাসও এক। মুসলিম ও খ্রিস্টান; আমাদের মানুষেরা এটা মেনে নেবে না। আমরা ইসলাম ও খ্রিস্টান ধর্মের পবিত্র স্থাপনার স্বাধীনতা ও মর্যাদার জন্য লড়াই চালিয়ে যাব।
উল্লেখ্য, ইসরায়েল আল আকসা মসজিদের প্রবেশ পথে মেটাল ডিটেক্টর বসালে শুক্রবার থেকেই বিক্ষোভ করেন ফিলিস্তিনিরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কয়েক দফা হামলা চালায় ইসরায়েলের নিরাপত্তা বাহিনী। টানা কয়েকদিনের সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। রবিবার ইসরায়েল ঘোষণা দিয়েছে, মেটাল ডিটেক্টরের পাশাপাশি আল আকসার প্রবেশ পথে ক্যামেরা বসিয়েছে। এছাড়া গত কয়েক বছরের মধ্যে শুক্রবার জুমার নামাজে ফিলিস্তিনি তরুণদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ইসরায়েল।
এদিকে, আল-আকসা মসজিদকে ঘিরে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি সংকট নিরসনের উপায় খুঁজতে বৈঠকে বসছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। সোমবার এই বৈঠকের জন্য সুইডেন, মিসর ও ফ্রান্সকে অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের সুইডেনের উপ-রাষ্ট্রদূত কার্ল সাকু। সূত্র: মিডল ইস্ট মনিটর।
বিক্ষোভের অংশগ্রহণকারীরা আল আকসা মসজিদে সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রত্যাহারের দাবি সম্বলিত ব্যানার নিয়ে হাজির হন।
আরব অর্থোডক্স ইয়ুথ ককাসের মুখপাত্র জালাল বারহাম জানান, স্থানীয় গির্জায় মোমবাতি হাতে আমরা দাঁড়িয়েছি। আমরা বলতে চাই, আল আকসা মসজিদ ও পবিত্র সেপালচার গির্জার মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই। আল আকসার প্রবেশ পথ ও সেপালচার গির্জার প্রবেশ পথে কোনও পার্থক্য নেই।
মুখপাত্র আরও বলেন, বলতে চাই যে আমরা একই মানুষ, আমাদের ইতিহাসও এক। মুসলিম ও খ্রিস্টান; আমাদের মানুষেরা এটা মেনে নেবে না। আমরা ইসলাম ও খ্রিস্টান ধর্মের পবিত্র স্থাপনার স্বাধীনতা ও মর্যাদার জন্য লড়াই চালিয়ে যাব।
উল্লেখ্য, ইসরায়েল আল আকসা মসজিদের প্রবেশ পথে মেটাল ডিটেক্টর বসালে শুক্রবার থেকেই বিক্ষোভ করেন ফিলিস্তিনিরা। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে বেশ কয়েক দফা হামলা চালায় ইসরায়েলের নিরাপত্তা বাহিনী। টানা কয়েকদিনের সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। রবিবার ইসরায়েল ঘোষণা দিয়েছে, মেটাল ডিটেক্টরের পাশাপাশি আল আকসার প্রবেশ পথে ক্যামেরা বসিয়েছে। এছাড়া গত কয়েক বছরের মধ্যে শুক্রবার জুমার নামাজে ফিলিস্তিনি তরুণদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ইসরায়েল।
এদিকে, আল-আকসা মসজিদকে ঘিরে ইসরায়েল-ফিলিস্তিনি সংকট নিরসনের উপায় খুঁজতে বৈঠকে বসছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। সোমবার এই বৈঠকের জন্য সুইডেন, মিসর ও ফ্রান্সকে অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের সুইডেনের উপ-রাষ্ট্রদূত কার্ল সাকু। সূত্র: মিডল ইস্ট মনিটর।