নিউইয়ক ১১ সেপ্টেম্বর, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ড নিয়ে বিদেশে পালিয়ে থাকা ছয় আসামিদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে দণ্ড কার্যকর করা ও রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানের দাবীতে নিউইয়কে প্রচন্ড ঝড়-বৃস্টি উপেক্ষা করে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ ও আওয়ামীলীগ পরিবার মানবন্ধন করে। মানবন্ধনে উল্লেখ করা হয়- ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সৈনিকের হাতে সপরিবারে হত্যার শিকার হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা ওই সময় দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান। সপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ১২ জনের মধ্যে ২০১০ সালে পাঁচজনের ফাঁসি কার্যকর হয়। বাকিদের একজন জিম্বাবুয়েতে মারা যান এবং ছয়জন পলাতক। পলাতক ছয়জন হলেন- আব্দুর রশিদ, শরিফুল হক ডালিম, এম রাশেদ চৌধুরী, এসএইচএমবি নূর চৌধুরী, আব্দুল মাজেদ ও রিসালদার মোসলেম উদ্দিন। এদের মধ্যে চারজনের সম্ভাব্য অবস্থান হলো- কানাডায় নূর চৌধুরী। যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয়ে রাশেদ চৌধুরী। মোসলেম উদ্দিন জার্মানিতে ও শরিফুল হক ডালিম স্পেনে। চারজনের অবস্থানই ‘সম্ভাব্য’ বলে জানিয়েছে ইন্টারপোলের বাংলাদেশ শাখা ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরো (এনসিবি)। তাদের বিরুদ্ধে ২০০৯ সালে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড এলার্ড জারি করা আছে।খবর বাপসনিঊজ ।মানবন্ধনে বক্তারা বলেন-সাজাপ্রাপ্ত হত্যাকারীদের দেশে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে আইনি লড়াইয়ের পাশাপাশি কার্যকর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালানো দরকার। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত লে. কর্নেল (বরখাস্ত) এ এম রাশেদ চৌধুরীকে দেশে ফেরৎ পাঠানোর (ডপুটেশন) জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের নিকট দাবী জানানো হয়।
মিয়ানমারে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বক্তরা বলেন-মিয়ানমারে সহিংসতা ও ‘জাতিগত নিধন বন্ধ, জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকল সাধারণ নাগরিকের নিরাপত্তা বিধান ও রাখাইন রাজ্য হতে বিতাড়িত সকল রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে তাদের নিজ বাড়িতে প্রত্যাবর্তন ও পুনর্বাসন এবং কোফি আনান কমিশনের সুপারিশমালার দ্রুত বাস্তবায়নের দাবী জানানো হয় মানবন্দনে।
মানবন্দনে বক্তারা হলেন- ডঃ প্রদীপ রঞ্জন কর, রমেশ নাথ, মিজানুর রহমান চৌধূরী, ক্যাপ (অবঃ) অবু বক্কর, ডঃ হমায়ুন কবীর, আব্দুর রহিম বাদশাহ, কাজী কয়েস, শরিফ কামরুল আলম হিরা, ামেজবা আহমদ, ফরিদুল আলম, মোল্লা এম,এ,মাসুদ, হোসেন শোহেল রানা, হেলাল মাহমুদ, আশরাফ উদ্দিন, জালাল উদ্দিন জলিল, কায়কোবাদ খান, ইঞ্জিঃ মিজানুল হাসান, দুরুদ মিয়া রুনেল, নাদের , জেড এ জয়, দেলোয়ার, কামাল,নাঈমুল হূদা, রুমানা আক্তার, জেসমিন বোখারি প্রমুখ।
এলএবাংলাটাইমস/এনওয়াই/এলআরটি
মিয়ানমারে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে বক্তরা বলেন-মিয়ানমারে সহিংসতা ও ‘জাতিগত নিধন বন্ধ, জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সকল সাধারণ নাগরিকের নিরাপত্তা বিধান ও রাখাইন রাজ্য হতে বিতাড়িত সকল রোহিঙ্গাকে মিয়ানমারে তাদের নিজ বাড়িতে প্রত্যাবর্তন ও পুনর্বাসন এবং কোফি আনান কমিশনের সুপারিশমালার দ্রুত বাস্তবায়নের দাবী জানানো হয় মানবন্দনে।
মানবন্দনে বক্তারা হলেন- ডঃ প্রদীপ রঞ্জন কর, রমেশ নাথ, মিজানুর রহমান চৌধূরী, ক্যাপ (অবঃ) অবু বক্কর, ডঃ হমায়ুন কবীর, আব্দুর রহিম বাদশাহ, কাজী কয়েস, শরিফ কামরুল আলম হিরা, ামেজবা আহমদ, ফরিদুল আলম, মোল্লা এম,এ,মাসুদ, হোসেন শোহেল রানা, হেলাল মাহমুদ, আশরাফ উদ্দিন, জালাল উদ্দিন জলিল, কায়কোবাদ খান, ইঞ্জিঃ মিজানুল হাসান, দুরুদ মিয়া রুনেল, নাদের , জেড এ জয়, দেলোয়ার, কামাল,নাঈমুল হূদা, রুমানা আক্তার, জেসমিন বোখারি প্রমুখ।
এলএবাংলাটাইমস/এনওয়াই/এলআরটি