নিউইয়র্কে একদিনের মধ্যে ৩ বাংলাদেশি তরুণের মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত প্রবাসী কমিউনিটি। গত বুধবার ব্রঙ্কসের বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত তরুণ তানভীর মিয়া বন্ধুদের সঙ্গে লেক জর্জে সাঁতার কাটতে গিয়ে মৃত্যু হয়। ইতোমধ্যে তানভীরের জন্য 'গো ফান্ডে' ৩৮ হাজার ডলারের বেশি তহবিল সংগ্রহ হয়েছে।
একই দিন সাংবাদিক ও লেখক রহমান মাহবুবের দ্বিতীয় ছেলে মারজান রহমানের মৃত্যু হয়েছে। জানা যায়, ৫ আগস্ট রাত ১০টার দিকে কুইন্স এলাকার একটি সুইমিং পুল থেকে উদ্ধার করে জরুরি বিভাগের কর্মীরা মারজানকে জ্যামাইকা হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সেখানেই মধ্যরাতে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণে মারজান রহমানের মৃত্যু হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের ফলাফল না আসা পর্যন্ত তার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাচ্ছে না।
এদিকে নিউইয়র্কের ইমাম এবং বায়তুল গাফফার মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা (বর্তমান উডহেভেন জামে মসজিদের ইমাম)-এর ছেলে মহসিন আহমেদের মৃত দেহ ওজনপার্ক থেকে উদ্ধার করা হয়।
কমিউনিটি নেতা খাইরুল খোকন এ তথ্য নিশ্চিত করে গণমাধ্যমকে বলেন, মহসিনের লাশ তার গাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়। তবে কীভাবে তার এই মৃত্যু হল এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
একইদিনে তিন তরুণের মৃত্যুতে কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে আসে। এতগুলো তরতাজা প্রাণ অকালে ঝরে যাওয়ার ব্যথা কীভাবে পরিবারগুলো সইবে সে সান্ত্বনা দেওয়ার কোনো ভাষা তাদের জানা নেই। এ শোক বয়ে চলার শক্তি যেন পরিবারটি পায়, তারা সেই কামনা কমিউনিটির।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন
একই দিন সাংবাদিক ও লেখক রহমান মাহবুবের দ্বিতীয় ছেলে মারজান রহমানের মৃত্যু হয়েছে। জানা যায়, ৫ আগস্ট রাত ১০টার দিকে কুইন্স এলাকার একটি সুইমিং পুল থেকে উদ্ধার করে জরুরি বিভাগের কর্মীরা মারজানকে জ্যামাইকা হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সেখানেই মধ্যরাতে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের কারণে মারজান রহমানের মৃত্যু হয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের ফলাফল না আসা পর্যন্ত তার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাচ্ছে না।
এদিকে নিউইয়র্কের ইমাম এবং বায়তুল গাফফার মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা (বর্তমান উডহেভেন জামে মসজিদের ইমাম)-এর ছেলে মহসিন আহমেদের মৃত দেহ ওজনপার্ক থেকে উদ্ধার করা হয়।
কমিউনিটি নেতা খাইরুল খোকন এ তথ্য নিশ্চিত করে গণমাধ্যমকে বলেন, মহসিনের লাশ তার গাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়। তবে কীভাবে তার এই মৃত্যু হল এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
একইদিনে তিন তরুণের মৃত্যুতে কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে আসে। এতগুলো তরতাজা প্রাণ অকালে ঝরে যাওয়ার ব্যথা কীভাবে পরিবারগুলো সইবে সে সান্ত্বনা দেওয়ার কোনো ভাষা তাদের জানা নেই। এ শোক বয়ে চলার শক্তি যেন পরিবারটি পায়, তারা সেই কামনা কমিউনিটির।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন