সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য স্কুল চালু করছেন বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী এবং অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী প্রধান জেফ বেজোস।
বেজোস একাডেমী জানিয়েছে, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই প্রি-স্কুলে সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা পড়াশুনা করতে পারবে। অক্টোবর মাসের ১৯ তারিখ থেকেই স্কুলটির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
ওয়াশিংটনের দেস মইনেসে প্রি-স্কুলের প্রথম ক্যাম্পাস চালু করা হয়েছে। জেফ বেজোস স্কুলটির ক্লাসরুমের একটি ছবি সম্প্রতি ইন্সটাগ্রামে পোস্ট করে লেখেন, 'সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পড়াশুনার জন্য এই কার্যক্রম শুরু হলো। আরো অনেক ক্যাম্পাস ভবিষ্যতে প্রতিষ্ঠা করা হবে।
বেজোস একাডেমী সূত্র জানিয়েছে, তিন থেকে পাঁচ বছর বয়েসী শিশুরা এখানে পড়াশুনা করবে। গতানুগতিক স্কুলগুলোর থেকে এটির কার্যক্রম কিছুটা ভিন্ন থাকবে। এখানে মূলত শিশুদের পড়াশুনার প্রতি আগ্রহ বাড়াতে বিভিন্ন সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদান করা হবে।
গত বছর থেকেই বেজোস একাডেমী এই স্কুলটি তৈরির কার্যক্রম শুরু করেছিলো। গত আগস্টে সর্বপ্রথম স্কুলটির ছবি প্রকাশ করা হয়। তাছাড়া স্কুল কার্যক্রমের অনুমতি নিতে সম্প্রতি ওয়াশিংটন ও ন্যাশভ্যালির কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করেছিলো বেজোস।
২০১৮ সালে বেজোস সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য ব্যক্তিগত অর্থ থেকে একটি তহবিল গঠন করেছিলেন জেফ বেজোস। সেই তহবিলের আওতায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য শিক্ষা ও উন্নয়নের পিছনে অর্থ ব্যয় করবেন বেজোস৷
বিশ্বের শীর্ষ ধনী অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী জেফ বেজোসের জন্ম ১৯৬৪ সালের ১২ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যের আলবুকার্কে। ছোটবেলা থেকেই কম্পিউটার ও ইলেকট্রনিকসের প্রতি ছিল তাঁর ব্যাপক আগ্রহ। ১৯৬০-এর দশকের জনপ্রিয় সায়েন্স ফিকশন সিরিজ ‘স্টার ট্রেক’-এর বিশেষ ভক্ত তিনি। স্কুলে পড়ার সময়েই নিজেদের বাড়ির গ্যারেজে তৈরি করেন একটি ছোট গবেষণাগার। বিভিন্ন বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি কীভাবে কাজ করে, তার খুঁটিনাটি জানতে দিনের বেশির ভাগ সময় ওই গ্যারেজেই পড়ে থাকতেন তিনি।
স্কুল ও উচ্চমাধ্যমিক পেরোনোর পর জেফ বেজোস নিজের প্রিয় বিষয় কম্পিউটার অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে ভর্তি হন প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৮৬ সালে বিশেষ কৃতিত্বের সঙ্গে প্রিন্সটন থেকে কম্পিউটার অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষ করেন তিনি। এরপর তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক খাতের রাজধানী হিসেবে পরিচিত ওয়াল স্ট্রিটের তিনটি কোম্পানিতে কাজ করেন। ডিই শ নামের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সময় তাঁর মাথায় ঘুরতে থাকে ইন্টারনেটের অপার সম্ভাবনার কথা। ইন্টারনেটকে কাজে লাগিয়ে নতুন কী ব্যবসা দাঁড় করানো যায়, তখন সেটিই ছিল তাঁর মূল ভাবনা। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠা করেন আমাজনের। সেই প্রতিষ্ঠানের সূত্র ধরেই বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী জেফ বেজোস।
এলএবাংলাটাইমস/ওএম
বেজোস একাডেমী জানিয়েছে, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এই প্রি-স্কুলে সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা পড়াশুনা করতে পারবে। অক্টোবর মাসের ১৯ তারিখ থেকেই স্কুলটির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
ওয়াশিংটনের দেস মইনেসে প্রি-স্কুলের প্রথম ক্যাম্পাস চালু করা হয়েছে। জেফ বেজোস স্কুলটির ক্লাসরুমের একটি ছবি সম্প্রতি ইন্সটাগ্রামে পোস্ট করে লেখেন, 'সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের পড়াশুনার জন্য এই কার্যক্রম শুরু হলো। আরো অনেক ক্যাম্পাস ভবিষ্যতে প্রতিষ্ঠা করা হবে।
বেজোস একাডেমী সূত্র জানিয়েছে, তিন থেকে পাঁচ বছর বয়েসী শিশুরা এখানে পড়াশুনা করবে। গতানুগতিক স্কুলগুলোর থেকে এটির কার্যক্রম কিছুটা ভিন্ন থাকবে। এখানে মূলত শিশুদের পড়াশুনার প্রতি আগ্রহ বাড়াতে বিভিন্ন সৃজনশীল পদ্ধতিতে পাঠদান করা হবে।
গত বছর থেকেই বেজোস একাডেমী এই স্কুলটি তৈরির কার্যক্রম শুরু করেছিলো। গত আগস্টে সর্বপ্রথম স্কুলটির ছবি প্রকাশ করা হয়। তাছাড়া স্কুল কার্যক্রমের অনুমতি নিতে সম্প্রতি ওয়াশিংটন ও ন্যাশভ্যালির কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করেছিলো বেজোস।
২০১৮ সালে বেজোস সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য ব্যক্তিগত অর্থ থেকে একটি তহবিল গঠন করেছিলেন জেফ বেজোস। সেই তহবিলের আওতায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য শিক্ষা ও উন্নয়নের পিছনে অর্থ ব্যয় করবেন বেজোস৷
বিশ্বের শীর্ষ ধনী অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী জেফ বেজোসের জন্ম ১৯৬৪ সালের ১২ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকো অঙ্গরাজ্যের আলবুকার্কে। ছোটবেলা থেকেই কম্পিউটার ও ইলেকট্রনিকসের প্রতি ছিল তাঁর ব্যাপক আগ্রহ। ১৯৬০-এর দশকের জনপ্রিয় সায়েন্স ফিকশন সিরিজ ‘স্টার ট্রেক’-এর বিশেষ ভক্ত তিনি। স্কুলে পড়ার সময়েই নিজেদের বাড়ির গ্যারেজে তৈরি করেন একটি ছোট গবেষণাগার। বিভিন্ন বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি কীভাবে কাজ করে, তার খুঁটিনাটি জানতে দিনের বেশির ভাগ সময় ওই গ্যারেজেই পড়ে থাকতেন তিনি।
স্কুল ও উচ্চমাধ্যমিক পেরোনোর পর জেফ বেজোস নিজের প্রিয় বিষয় কম্পিউটার অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে ভর্তি হন প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে। ১৯৮৬ সালে বিশেষ কৃতিত্বের সঙ্গে প্রিন্সটন থেকে কম্পিউটার অ্যান্ড ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষ করেন তিনি। এরপর তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক খাতের রাজধানী হিসেবে পরিচিত ওয়াল স্ট্রিটের তিনটি কোম্পানিতে কাজ করেন। ডিই শ নামের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সময় তাঁর মাথায় ঘুরতে থাকে ইন্টারনেটের অপার সম্ভাবনার কথা। ইন্টারনেটকে কাজে লাগিয়ে নতুন কী ব্যবসা দাঁড় করানো যায়, তখন সেটিই ছিল তাঁর মূল ভাবনা। পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠা করেন আমাজনের। সেই প্রতিষ্ঠানের সূত্র ধরেই বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী জেফ বেজোস।
এলএবাংলাটাইমস/ওএম