প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আগেই শেষ ষোলোর টিকিট নিশ্চিত করেছিল ফ্রান্স। মস্কোয় আজ ১৯৯৮ সালের বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করে তাদের সঙ্গী হিসেবে ‘সি’ গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেছে ডেনমার্ক।
রাশিয়া বিশ্বকাপে এই প্রথম কোনো ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হলো। এক পয়েন্ট পেয়েই ‘সি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফ্রান্স। তিন ম্যাচে ফ্রান্সের ৭ পয়েন্ট, ডেনমার্কের ৫। ২০০২ সালের পর এই প্রথম বিশ্বকাপের নকআউট পর্বে উঠল ডেনিশরা।
এই গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ ছিল অস্ট্রেলিয়ারও। সেজন্য সোচিতে আজ একই সময়ে শুরু হওয়া ম্যাচে পেরুর বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়াকে জিততে হতো, আবার ফ্রান্সের কাছে ডেনমার্ককে হারতে হতো। উল্টো অস্ট্রেলিয়াই পেরুর কাছে হেরেছে ২-০ গোলে।
শেষ ষোলোয় ফ্রান্স খেলবে ‘ডি’ গ্রুপের রানার্পআপের বিপক্ষে। সেই গ্রুপের চ্যাম্পিয়নের মুখোমুখি হবে ডেনমার্ক।
এক পয়েন্ট পেলে ফ্রান্সের গ্রুপসেরা হওয়া নিশ্চিত, এক পয়েন্ট পেলে ডেনমার্কের নিশ্চিত দ্বিতীয় রাউন্ড- এমন সমীকরণে মুখোমুখি হয়েছিল দুই দল। আগের ম্যাচ থেকে শুরুর একাদশে ছয়টি পরিবর্তন এনেছিলেন ফ্রান্সের কোচ দিদিয়ের দেশম। নকআউট পর্ব সামনে রেখে নিয়মিত গোলরক্ষক হুগো লরিস, পল পগবাকে বিশ্রাম দিয়েছিলেন।
মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে ম্যাচেও তাই ছিল না কোনো উত্তেজনা। অন টার্গেটে প্রথম শট দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে ম্যাচের ৩৯ মিনিট পর্যন্ত। ফ্রান্সের ফরোয়ার্ড আঁতোয়ান গ্রিজমান নেন লক্ষ্যভ্রষ্ট এক শট।
প্রথমার্ধে ডেনমার্কের সবচেয়ে ভালো সুযোগটা পেয়েছিলেন ক্রিস্টিয়ান এরিকসেন। তবে তার শট ঠেকান ফরাসি গোলরক্ষক স্টিভ মান্দান্দা। ৪৫ মিনিটে এরিকসেনের ফ্রি-কিক প্রথমে হাত ফসকে গেলেও বিপদ হতে দেননি মান্দাদা। শেষ দিকে কাইলিয়ান এমবাপে বদলি হিসেবে নেমেও স্কোরলাইনে পরিবর্তন আনতে পারেননি।
এলএবাংলাটাইমস/এস/এলআরটি
রাশিয়া বিশ্বকাপে এই প্রথম কোনো ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হলো। এক পয়েন্ট পেয়েই ‘সি’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ফ্রান্স। তিন ম্যাচে ফ্রান্সের ৭ পয়েন্ট, ডেনমার্কের ৫। ২০০২ সালের পর এই প্রথম বিশ্বকাপের নকআউট পর্বে উঠল ডেনিশরা।
এই গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় রাউন্ডে যাওয়ার সুযোগ ছিল অস্ট্রেলিয়ারও। সেজন্য সোচিতে আজ একই সময়ে শুরু হওয়া ম্যাচে পেরুর বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়াকে জিততে হতো, আবার ফ্রান্সের কাছে ডেনমার্ককে হারতে হতো। উল্টো অস্ট্রেলিয়াই পেরুর কাছে হেরেছে ২-০ গোলে।
শেষ ষোলোয় ফ্রান্স খেলবে ‘ডি’ গ্রুপের রানার্পআপের বিপক্ষে। সেই গ্রুপের চ্যাম্পিয়নের মুখোমুখি হবে ডেনমার্ক।
এক পয়েন্ট পেলে ফ্রান্সের গ্রুপসেরা হওয়া নিশ্চিত, এক পয়েন্ট পেলে ডেনমার্কের নিশ্চিত দ্বিতীয় রাউন্ড- এমন সমীকরণে মুখোমুখি হয়েছিল দুই দল। আগের ম্যাচ থেকে শুরুর একাদশে ছয়টি পরিবর্তন এনেছিলেন ফ্রান্সের কোচ দিদিয়ের দেশম। নকআউট পর্ব সামনে রেখে নিয়মিত গোলরক্ষক হুগো লরিস, পল পগবাকে বিশ্রাম দিয়েছিলেন।
মস্কোর লুঝনিকি স্টেডিয়ামে ম্যাচেও তাই ছিল না কোনো উত্তেজনা। অন টার্গেটে প্রথম শট দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকতে হয়েছে ম্যাচের ৩৯ মিনিট পর্যন্ত। ফ্রান্সের ফরোয়ার্ড আঁতোয়ান গ্রিজমান নেন লক্ষ্যভ্রষ্ট এক শট।
প্রথমার্ধে ডেনমার্কের সবচেয়ে ভালো সুযোগটা পেয়েছিলেন ক্রিস্টিয়ান এরিকসেন। তবে তার শট ঠেকান ফরাসি গোলরক্ষক স্টিভ মান্দান্দা। ৪৫ মিনিটে এরিকসেনের ফ্রি-কিক প্রথমে হাত ফসকে গেলেও বিপদ হতে দেননি মান্দাদা। শেষ দিকে কাইলিয়ান এমবাপে বদলি হিসেবে নেমেও স্কোরলাইনে পরিবর্তন আনতে পারেননি।
এলএবাংলাটাইমস/এস/এলআরটি