ফ্রান্সের বিপক্ষে রাশিয়া বিশ্বকাপের এলিমিনেটর রাউন্ডে ৪-৩ গোলে পরাজিত হয়েছে আর্জেন্টিনা। গেল আসরের ফাইনালিস্টরা এবার বিদায় নিল শেষ ১৬ থেকেই। ব্যর্থতার চাপ কাঁধে নিয়ে এরই মধ্যে জাতীয় দল থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন হাভিয়ের মাসচেরানো ও লুকাস বিগলিয়া। এবার সেই তালিকায় যোগ হছে যাচ্ছে দলের সবচেয়ে বড় তারকা ও অধিনায়ক লিওনেল মেসি।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য মিররের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন তথ্য। পরিসংখ্যান বলছে, আর্জেন্টিনার হয়ে মেসি সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার যিনি বিশ্বকাপ খেলেছেন। ২০০৬ সাল থেকে শুরু, পার হয়ে গেল ২০১৮ আসর। এ নিয়ে চারবার বিশ্বকাপ খেললেন মেসি। কিন্তু দুর্ভাগ্য তার, বিশ্বকাপের নক আউট পর্বে ৭৫৬ মিনিট খেলে কোনো গোল করতে পারেননি। রাশিয়া বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বের খেলায় কেবল নাইজেরিয়ার বিপক্ষে গোল পেয়েছিলেন তিনি। এবারের আসরে ওটাই মেসির একমাত্র সম্বল।
এর আগে ২০১৬ সালে কোপা আমেরিকার ফাইনাল হারের পর অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন মেসি। সেবার তিনি বলেছিলেন, ‘আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। জাতীয় দলের জন্য শিরোপা জেতার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আমি সেটা পারিনি। আমার তাই মনে মনে হয়, এটাই বিদায় বলার সেরা সময়। আমি আমার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি।’
যদিও পরে কোচ-সতীর্থ-পরিবার আর সমর্থকদের চাপে অবসর ভাঙতে হয় তাকে। বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা সর্বশেষ ১৯৮৬ সালে শিরোপা জেতে দিয়াগো ম্যারাডোনার হাত দিয়ে। তারপর থেকেই চলছে শিরোপা-খরা, যে কারণে সবার চোখ ছিল মেসির দিকে। কিন্তু তিনিও ব্যর্থ হলেন। সর্বোচ্চ অর্জন বলতে গেলে আসরে মেসির অধীনে ফাইনাল খেলে আর্জেন্টিনা।
এলএবাংলাটাইমস/এস/এলআরটি
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য মিররের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এমন তথ্য। পরিসংখ্যান বলছে, আর্জেন্টিনার হয়ে মেসি সর্বকনিষ্ঠ ফুটবলার যিনি বিশ্বকাপ খেলেছেন। ২০০৬ সাল থেকে শুরু, পার হয়ে গেল ২০১৮ আসর। এ নিয়ে চারবার বিশ্বকাপ খেললেন মেসি। কিন্তু দুর্ভাগ্য তার, বিশ্বকাপের নক আউট পর্বে ৭৫৬ মিনিট খেলে কোনো গোল করতে পারেননি। রাশিয়া বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বের খেলায় কেবল নাইজেরিয়ার বিপক্ষে গোল পেয়েছিলেন তিনি। এবারের আসরে ওটাই মেসির একমাত্র সম্বল।
এর আগে ২০১৬ সালে কোপা আমেরিকার ফাইনাল হারের পর অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন মেসি। সেবার তিনি বলেছিলেন, ‘আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। জাতীয় দলের জন্য শিরোপা জেতার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আমি সেটা পারিনি। আমার তাই মনে মনে হয়, এটাই বিদায় বলার সেরা সময়। আমি আমার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছি।’
যদিও পরে কোচ-সতীর্থ-পরিবার আর সমর্থকদের চাপে অবসর ভাঙতে হয় তাকে। বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা সর্বশেষ ১৯৮৬ সালে শিরোপা জেতে দিয়াগো ম্যারাডোনার হাত দিয়ে। তারপর থেকেই চলছে শিরোপা-খরা, যে কারণে সবার চোখ ছিল মেসির দিকে। কিন্তু তিনিও ব্যর্থ হলেন। সর্বোচ্চ অর্জন বলতে গেলে আসরে মেসির অধীনে ফাইনাল খেলে আর্জেন্টিনা।
এলএবাংলাটাইমস/এস/এলআরটি