অনেকেই ভেবেছিল, রাশিয়ার ফুটবল উন্মাদনা শেষ হবে না। কিন্তু বিশ্বকাপ শেষ হতে না হতেই টুর্নামেন্টের জন্য নির্মিত দৃষ্টিনন্দন স্টেডিয়ামগুলো এখন ‘শ্বেত হস্তিতে’ পরিণত হয়েছে। দেশটি এখন এগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে।
অবশ্য বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের সর্ববৃহৎ এই আয়োজন সম্পন্ন হবার ছয় মাস পর স্টেডিয়ামগুলোতে দর্শকের উপস্থিতি বেড়েছে। বিশ্বকাপের জন্য অবকাঠামো নির্মাণে রাশিয়া ১০ বিলিয়নেরও বেশি অর্থ ব্যয় করেছিল। টুর্নামেন্টের ১১টি আয়োজক শহরের স্টেডিয়ামগুলো এ সময় হয় নতুনভাবে নির্মিত হয়েছে, নতুবা সম্পূর্ণভাবে সংস্কার করতে হয়েছে।
টুর্নামেন্ট উপলক্ষে নির্মিত হয়েছিল একেবারেই নতুন সাতটি স্টেডিয়াম। তন্মধ্যে তিনটি নির্মিত হয়েছে ভলগোগার্ড, নিজনি নভগরদ ও সারানস্কে।
২০১৮-১৯ মৌসুমে শহরগুলোর তিনটি দ্বিতীয় বিভাগের ক্লাবের ম্যাচে রেকর্ড সংখ্যক দর্শক উপস্থিত হয়েছে।
এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী মৌসুমের শুরুতে ভলগোগার্ডে হোম ম্যাচগুলো উপভোগ করার জন্য গড়ে ২২ হাজার দর্শকের সমাগম ঘটেছে। নিজনি নভগরদে গড় উপস্থিতি ছিল ২০ হাজার দর্শক। আর রাশিয়ার কেন্দ্রস্থল সারানস্কে গড় দর্শক উপস্থিতি ছিল ১৫ হাজার।
রাশিয়ার প্রিমিয়ার লীগের দর্শক উপস্থিতিও বেড়েছে। ডিসেম্বরে শীতকালীন বিররির শুরুতে শীর্ষস্থানীয় ক্লাবগুলোর ম্যাচের দর্শক উপস্থিতি গড়ে বৃদ্ধি পেয়েছে ৩০ শতাংশ। এ সময় গড়ে ১৭ হাজার দর্শক সমাগম ঘটেছে ওইসব ম্যাচে।
এলএবাংলাটাইমস/এস/এলআরটি
অবশ্য বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গনের সর্ববৃহৎ এই আয়োজন সম্পন্ন হবার ছয় মাস পর স্টেডিয়ামগুলোতে দর্শকের উপস্থিতি বেড়েছে। বিশ্বকাপের জন্য অবকাঠামো নির্মাণে রাশিয়া ১০ বিলিয়নেরও বেশি অর্থ ব্যয় করেছিল। টুর্নামেন্টের ১১টি আয়োজক শহরের স্টেডিয়ামগুলো এ সময় হয় নতুনভাবে নির্মিত হয়েছে, নতুবা সম্পূর্ণভাবে সংস্কার করতে হয়েছে।
টুর্নামেন্ট উপলক্ষে নির্মিত হয়েছিল একেবারেই নতুন সাতটি স্টেডিয়াম। তন্মধ্যে তিনটি নির্মিত হয়েছে ভলগোগার্ড, নিজনি নভগরদ ও সারানস্কে।
২০১৮-১৯ মৌসুমে শহরগুলোর তিনটি দ্বিতীয় বিভাগের ক্লাবের ম্যাচে রেকর্ড সংখ্যক দর্শক উপস্থিত হয়েছে।
এক পরিসংখ্যান অনুযায়ী মৌসুমের শুরুতে ভলগোগার্ডে হোম ম্যাচগুলো উপভোগ করার জন্য গড়ে ২২ হাজার দর্শকের সমাগম ঘটেছে। নিজনি নভগরদে গড় উপস্থিতি ছিল ২০ হাজার দর্শক। আর রাশিয়ার কেন্দ্রস্থল সারানস্কে গড় দর্শক উপস্থিতি ছিল ১৫ হাজার।
রাশিয়ার প্রিমিয়ার লীগের দর্শক উপস্থিতিও বেড়েছে। ডিসেম্বরে শীতকালীন বিররির শুরুতে শীর্ষস্থানীয় ক্লাবগুলোর ম্যাচের দর্শক উপস্থিতি গড়ে বৃদ্ধি পেয়েছে ৩০ শতাংশ। এ সময় গড়ে ১৭ হাজার দর্শক সমাগম ঘটেছে ওইসব ম্যাচে।
এলএবাংলাটাইমস/এস/এলআরটি