মানুষ কত ভাবেই না বিখ্যাত হতে পারেন। কেউ ছবি আঁকিয়ে, কেউ খেলে, কেউ রাজনীতি করে,
কেউ লিখে, আরও কত কি। এরা যেমন নিজেদের বিখ্যাত করেছেন, আবার সাথে সাথে নিজের
নিজের দেশকেও মাথা উঁচু করতে সাহায্য করেছেন। যেমন ধরুন ম্যারাডোনা, মোহাম্মদ আলী,
মেন্ডেলা, মার্কেজ, পিকাসো, মহাত্ম গান্ধী ইত্যাদি ইত্যাদি। এরা সবাই বিখ্যাত মানুষ, আর তাদের
দেশগুলোও এই মানুষদের জন্য মহিমান্বিত। দেশের নাম বললেই সেই দেশের বিখ্যাত মানুষের
মুখ-নাম মনে পড়ে যায়।
বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বিশ্ব দরবারে দেশের নাম তুলে ধরেছেন সাকিব আল হাসান। এই প্রযুক্তির যুগে
ফেসবুকের ভক্ত সংখ্যা দিয়ে এখন খুব সহজেই বিচার করা যায় একজন ক্রীড়াবিদের জনপ্রিয়তা।
ফেসবুকে পৃথিবীর অনেক বাঘা বাঘা খেলোয়াড়ের সঙ্গে এখন ভক্ত সংখ্যায় টক্কর দিচ্ছেন বাংলাদেশের
ক্রিকেটার সাকিব। ভক্ত সংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীর শীর্ষ একজন ক্রীড়াবিদের তালিকায় আছেন
তিনি। এখানে ৯৫তম স্থানে থাকলেও ভক্ত সংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীর শীর্ষ দশজনের মধ্যে সাকিবের
অবস্থান সাত-এ।
১০ কোটি ২০ লাখ অনুসারী নিয় তালিকার প্রথমে আছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তালিকার দ্বিতীয়
স্থানে আছেন লিওনেল মেসি ৭ কোটি ৬০ লাখ অনুসারী নিয়ে। নেইমারের অবস্থান তৃতীয়, তার
অনুসারী সংখ্যা ৫ কোটি ১০ লাখ।
ক্রিকেটারদের মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকার। এই তালিকায় তার
অবস্থান ১৩তম। ক্রিকেটারদের তালিকায় সাকিবের আগে আছেন শচীন টেন্ডুলকার, বিরাট কোহলি,
মহেন্দ্র সিং ধোনি, যুবরাজ সিং আর রোহিত শর্মা। এরা কিন্তু সবাই ভারতীয়।
জনসংখ্যা আধিক্যের দেশ ভারতের ক্রিকেটারদের বাইরে ফেসবুকে ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয়
খেলোয়াড় আমাদের সাকিবই। তার ভক্ত সংখ্যা ৫৭ লাখ ৬০ হাজার। তবে ক্রিকেটারদের তালিকার
শীর্ষ দশে সাকিবের পেছনেই আছেন মুশফিকুর রহিম। তার অনুসারীর সংখ্যা ৪২ লাখ। সকল
ক্রীড়াবিদদের মধ্যে মুশফিকের অবস্থান ১৩১ নম্বরে।
সাকিবের ভক্তদের মধ্যে ৭৩ শতাংশ বাংলাদেশি, ২৭ শতাংশ অন্যান্য দেশের। ভারতে সাকিবের ভক্ত
সংখ্যা ৭ লাখ। পাকিস্তানেও সাকিবের দেড় লাখ ভক্ত আছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত আর সৌদি
আরবেও সাকিবের এক লাখ করে ভক্ত। বিশ্বের ৪৫টি দেশে সাকিবের ভক্ত সংখ্যা হাজারের ওপর।
এক পরিসংখ্যান থেকে জানা যায় সাকিবের ফেসবুক পেজে অনুসারী সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ে আট
হাজার করে। সপ্তাহে এই বৃদ্ধির হার ৬০ হাজার। মাসে সাকিবের অনুসারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ৩ লাখ।
কেউ লিখে, আরও কত কি। এরা যেমন নিজেদের বিখ্যাত করেছেন, আবার সাথে সাথে নিজের
নিজের দেশকেও মাথা উঁচু করতে সাহায্য করেছেন। যেমন ধরুন ম্যারাডোনা, মোহাম্মদ আলী,
মেন্ডেলা, মার্কেজ, পিকাসো, মহাত্ম গান্ধী ইত্যাদি ইত্যাদি। এরা সবাই বিখ্যাত মানুষ, আর তাদের
দেশগুলোও এই মানুষদের জন্য মহিমান্বিত। দেশের নাম বললেই সেই দেশের বিখ্যাত মানুষের
মুখ-নাম মনে পড়ে যায়।
বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বিশ্ব দরবারে দেশের নাম তুলে ধরেছেন সাকিব আল হাসান। এই প্রযুক্তির যুগে
ফেসবুকের ভক্ত সংখ্যা দিয়ে এখন খুব সহজেই বিচার করা যায় একজন ক্রীড়াবিদের জনপ্রিয়তা।
ফেসবুকে পৃথিবীর অনেক বাঘা বাঘা খেলোয়াড়ের সঙ্গে এখন ভক্ত সংখ্যায় টক্কর দিচ্ছেন বাংলাদেশের
ক্রিকেটার সাকিব। ভক্ত সংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীর শীর্ষ একজন ক্রীড়াবিদের তালিকায় আছেন
তিনি। এখানে ৯৫তম স্থানে থাকলেও ভক্ত সংখ্যার দিক দিয়ে পৃথিবীর শীর্ষ দশজনের মধ্যে সাকিবের
অবস্থান সাত-এ।
১০ কোটি ২০ লাখ অনুসারী নিয় তালিকার প্রথমে আছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। তালিকার দ্বিতীয়
স্থানে আছেন লিওনেল মেসি ৭ কোটি ৬০ লাখ অনুসারী নিয়ে। নেইমারের অবস্থান তৃতীয়, তার
অনুসারী সংখ্যা ৫ কোটি ১০ লাখ।
ক্রিকেটারদের মধ্যে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকার। এই তালিকায় তার
অবস্থান ১৩তম। ক্রিকেটারদের তালিকায় সাকিবের আগে আছেন শচীন টেন্ডুলকার, বিরাট কোহলি,
মহেন্দ্র সিং ধোনি, যুবরাজ সিং আর রোহিত শর্মা। এরা কিন্তু সবাই ভারতীয়।
জনসংখ্যা আধিক্যের দেশ ভারতের ক্রিকেটারদের বাইরে ফেসবুকে ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয়
খেলোয়াড় আমাদের সাকিবই। তার ভক্ত সংখ্যা ৫৭ লাখ ৬০ হাজার। তবে ক্রিকেটারদের তালিকার
শীর্ষ দশে সাকিবের পেছনেই আছেন মুশফিকুর রহিম। তার অনুসারীর সংখ্যা ৪২ লাখ। সকল
ক্রীড়াবিদদের মধ্যে মুশফিকের অবস্থান ১৩১ নম্বরে।
সাকিবের ভক্তদের মধ্যে ৭৩ শতাংশ বাংলাদেশি, ২৭ শতাংশ অন্যান্য দেশের। ভারতে সাকিবের ভক্ত
সংখ্যা ৭ লাখ। পাকিস্তানেও সাকিবের দেড় লাখ ভক্ত আছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত আর সৌদি
আরবেও সাকিবের এক লাখ করে ভক্ত। বিশ্বের ৪৫টি দেশে সাকিবের ভক্ত সংখ্যা হাজারের ওপর।
এক পরিসংখ্যান থেকে জানা যায় সাকিবের ফেসবুক পেজে অনুসারী সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ে আট
হাজার করে। সপ্তাহে এই বৃদ্ধির হার ৬০ হাজার। মাসে সাকিবের অনুসারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ৩ লাখ।