কাঠফাটা প্রখর রৌদ্র আর রুক্ষ গরম বাতাসে সবাই অস্থির। জ্যৈষ্ঠের রোদের প্রখর তাপকে প্রশমিত
করে যখন বৃষ্টিপাত হয়, তখন স্বস্তির পরশ ফিরে পায় সকলে। প্রচণ্ড গরমে সাধারণ মানুষের
নাভিশ্বাস উঠেছিল। আকাশে মাঝে মাঝে মেঘ উঁকি মারলেও তাতে বৃষ্টি ঝরেনি। কিন্তু সেই স্বস্তির
বৃষ্টি পড়ল বুধবার সকালে।
রাজধানী ঢাকার মতো বৃষ্টি নেমেছিল নারায়াণগঞ্জের ফতুল্লায়ও। স্বস্তি ফিরে এসেছিল এখানেও। কিন্তু
ভারতের বিপক্ষে ফতুল্লা টেস্টের প্রথম দিনেই অস্বস্তিতে বাংলাদেশ! প্রায় পৌনে চার ঘণ্টার বৃষ্টিও
টাইগারদের মনকে প্রশমিত করতে পারেনি। ফতুল্লায় টস জিতে ব্যাট করতে নেমে বৃষ্টিবিঘ্নিত দিনে
ভারতের খাতায় জমা পড়েছে ২৩৯ রান। উইকেট হারায়নি একটিও। এই রান সফরকারীরা করেছে
মাত্র ৫৬ ওভারে। ৪.২৬ গড়ে রান তুলেছে ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা। বাঁহাতি ওপেনার শেখর ধাওয়ান
একাই করেছে ১৫০ রান। আর মুরালি বিজয়ের ব্যাট থেকে এসেছে ৮৯ রান।
বোলিংয়ে বাংলাদেশ কোনো প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারেনি। চার স্পিনার আর এক পেসার নিয়ে
বোলিং আক্রমণ সাজান মুশফিক। কিন্তু যে কারণে চার স্পিনার নিয়ে দল সাজানো, তার
ছিটেফোঁটাও সুবিধা পায়নি বাংলাদেশ। উইকেট থেকে স্পিনাররা কোনো টার্নই পায়নি। আর মাত্র ২
ম্যাচ খেলা পেসার শহীদ ছিলেন নিষ্প্রভ ও খরুচে। ১২ ওভারে ২টি মেডেনে রান দিয়েছেন ৫২। খুব
সহজেই ভারতের দুই ওপেনার ৯টি বাউন্ডারি মেরেছেন শহীদের বলে। এক পেসার নিয়ে এ নিয়ে
দ্বিতীয়বার খেলল বাংলাদেশ।
২০১৪ সালে চট্টগ্রামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাত্র এক পেসার নিয়ে খেলেছিল বাংলাদেশ। সেবারও
স্কোয়াডে থেকে খেলা হয়নি রুবেল হোসেনের। এবারও হলো না!
অন্যদিকে চার স্পিনারকে নিয়ে ছেলেখেলায় মেতেছিলেন শেখর ধাওয়ান ও মুরালি বিজয়। সহজেই
এগিয়ে এসে খেলতে পারছিলেন তারা। বসে সুইপ করছিলেন। আর গ্যাপ খুঁজে বাউন্ডারিও
মারছিলেন। চার স্পিনারের বলে এই দুই ওপেনার বাউন্ডারি মেরেছেন ১৯টি। হাওয়ায় ভাসিয়ে বল
বাউন্ডারি পার করেছেন একটি।
তবে ভাগ্যদেবী সঙ্গে থাকলে হয়তো একটি উইকেট পেতে পারত বাংলাদেশ। শেখর ধাওয়ান ৭৩
রানে জীবন পান শুভাগত হোমের হাতে! তাইজুলের বলে পেছনে গিয়ে ড্রাইভ করতে গিয়ে শর্ট
মিডউইকেটে ক্যাচ দেন বাঁহাতি ধাওয়ান। কিন্তু ডানদিকে ঝাঁপিয়ে পড়েও বল তালুবন্দি করতে
পারেননি শুভাগত।
নিজের স্বাভাবিক খেলা খেলে সেঞ্চুরির পথে এগোচ্ছেন বিজয়। ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি পেতে দ্বিতীয়
দিন ১১ রান করতে হবে ডানহাতি এই ব্যাটসম্যানকে। তবে বেশ দাপট দেখিয়ে ওয়ানডে স্ট্যাইলে
সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ধাওয়ান। ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি পেতে কোনো বেগ পেতে হয়নি তার।
দিনের শেষ বলে এক রান নিয়ে ১৫০ রান তুলে নেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
বুধবার প্রথম দিন বৃষ্টির কারণে ৩৪ ওভারের খেলা হয়নি
। এ কারণে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার
পরিবর্তে সাড়ে ৯টায় ম্যাচ শুরু হবে।
করে যখন বৃষ্টিপাত হয়, তখন স্বস্তির পরশ ফিরে পায় সকলে। প্রচণ্ড গরমে সাধারণ মানুষের
নাভিশ্বাস উঠেছিল। আকাশে মাঝে মাঝে মেঘ উঁকি মারলেও তাতে বৃষ্টি ঝরেনি। কিন্তু সেই স্বস্তির
বৃষ্টি পড়ল বুধবার সকালে।
রাজধানী ঢাকার মতো বৃষ্টি নেমেছিল নারায়াণগঞ্জের ফতুল্লায়ও। স্বস্তি ফিরে এসেছিল এখানেও। কিন্তু
ভারতের বিপক্ষে ফতুল্লা টেস্টের প্রথম দিনেই অস্বস্তিতে বাংলাদেশ! প্রায় পৌনে চার ঘণ্টার বৃষ্টিও
টাইগারদের মনকে প্রশমিত করতে পারেনি। ফতুল্লায় টস জিতে ব্যাট করতে নেমে বৃষ্টিবিঘ্নিত দিনে
ভারতের খাতায় জমা পড়েছে ২৩৯ রান। উইকেট হারায়নি একটিও। এই রান সফরকারীরা করেছে
মাত্র ৫৬ ওভারে। ৪.২৬ গড়ে রান তুলেছে ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা। বাঁহাতি ওপেনার শেখর ধাওয়ান
একাই করেছে ১৫০ রান। আর মুরালি বিজয়ের ব্যাট থেকে এসেছে ৮৯ রান।
বোলিংয়ে বাংলাদেশ কোনো প্রতিরোধই গড়ে তুলতে পারেনি। চার স্পিনার আর এক পেসার নিয়ে
বোলিং আক্রমণ সাজান মুশফিক। কিন্তু যে কারণে চার স্পিনার নিয়ে দল সাজানো, তার
ছিটেফোঁটাও সুবিধা পায়নি বাংলাদেশ। উইকেট থেকে স্পিনাররা কোনো টার্নই পায়নি। আর মাত্র ২
ম্যাচ খেলা পেসার শহীদ ছিলেন নিষ্প্রভ ও খরুচে। ১২ ওভারে ২টি মেডেনে রান দিয়েছেন ৫২। খুব
সহজেই ভারতের দুই ওপেনার ৯টি বাউন্ডারি মেরেছেন শহীদের বলে। এক পেসার নিয়ে এ নিয়ে
দ্বিতীয়বার খেলল বাংলাদেশ।
২০১৪ সালে চট্টগ্রামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাত্র এক পেসার নিয়ে খেলেছিল বাংলাদেশ। সেবারও
স্কোয়াডে থেকে খেলা হয়নি রুবেল হোসেনের। এবারও হলো না!
অন্যদিকে চার স্পিনারকে নিয়ে ছেলেখেলায় মেতেছিলেন শেখর ধাওয়ান ও মুরালি বিজয়। সহজেই
এগিয়ে এসে খেলতে পারছিলেন তারা। বসে সুইপ করছিলেন। আর গ্যাপ খুঁজে বাউন্ডারিও
মারছিলেন। চার স্পিনারের বলে এই দুই ওপেনার বাউন্ডারি মেরেছেন ১৯টি। হাওয়ায় ভাসিয়ে বল
বাউন্ডারি পার করেছেন একটি।
তবে ভাগ্যদেবী সঙ্গে থাকলে হয়তো একটি উইকেট পেতে পারত বাংলাদেশ। শেখর ধাওয়ান ৭৩
রানে জীবন পান শুভাগত হোমের হাতে! তাইজুলের বলে পেছনে গিয়ে ড্রাইভ করতে গিয়ে শর্ট
মিডউইকেটে ক্যাচ দেন বাঁহাতি ধাওয়ান। কিন্তু ডানদিকে ঝাঁপিয়ে পড়েও বল তালুবন্দি করতে
পারেননি শুভাগত।
নিজের স্বাভাবিক খেলা খেলে সেঞ্চুরির পথে এগোচ্ছেন বিজয়। ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি পেতে দ্বিতীয়
দিন ১১ রান করতে হবে ডানহাতি এই ব্যাটসম্যানকে। তবে বেশ দাপট দেখিয়ে ওয়ানডে স্ট্যাইলে
সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ধাওয়ান। ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি পেতে কোনো বেগ পেতে হয়নি তার।
দিনের শেষ বলে এক রান নিয়ে ১৫০ রান তুলে নেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
বুধবার প্রথম দিন বৃষ্টির কারণে ৩৪ ওভারের খেলা হয়নি
। এ কারণে বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার
পরিবর্তে সাড়ে ৯টায় ম্যাচ শুরু হবে।