সম্প্রতি করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের কারণে অনুষ্ঠিতব্য অলিম্পিক গেমস বাতিলের পক্ষে যে জনমত দেখানো হয়েছে এবং ‘গেমস বাতিলের সিদ্ধান্ত আগামী মাসে নেওয়া হবে’ শিরোনামে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, তা পুরোপুরি মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিয়েছেন টোকিও-২০২০ অলিম্পিক গেমসের প্রধান নির্বাহী (সিইও) তোশিরো মুটো।
রবিবার কিয়োডো নিউজ নামের একটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এক সংবাদে দাবি করা হয়, গেমস নিয়ে আগামি ফেব্রুয়ারিতে আলোচনায় বসবে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) ও টোকিও ২০২০ আয়োজকরা। জরিপে অংশ নেওয়া ৪৫ শতাংশ মানুষ চায় ২০২০ গেমসটি আরও বিলম্বিত হোক। ৩৫ শতাংশ পুরো আয়োজনটিই বাতিলের পক্ষে।
তবে এই জরিপকে ‘মিথ্যা’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন টোকিও ২০২০ গেমসের প্রধান নির্বাহী (সিইও) তোশিরো মুটো। কর্মীদের উদ্দেশ্যে নববর্ষের বক্তব্যে মুটো বলেন, যারা এই গেমসটি বাতিল চাইছেন তাদের সংখ্যা ৫ শতাংশ বেড়েছে। এই গেমসটি স্থগিত করার পক্ষে সমর্থনও বেড়েছে। এর মানে ওই লোকগুলো চায় গেমসটি হোক। আমরাও চাই এটি হোক। আমাদের এন্টি ভাইরাস ব্যবস্থাসহ গেমসটির নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে হবে । আপনি যদি ওই বিষয়গুলোকেও ভাবনার মধ্যে আনেন তাহলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি আরও বেশি সংখ্যক লোক এর সমর্থনে এসে দাঁড়াবে।
তিনি আরও বলেন, ওই জাতীয় রিপোর্টগুলো প্রকাশিত হলে কিছু মানুষ উদ্বিগ্ন হয়ে যায়। আমি বলতে চাই, আমরা সেই পথে কিছু ভাবছি না। তাই ওই রিপোর্টগুলো ভিত্তিহীন বলছি।
জাপানের রাজধানী টোকিওতে গত জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ‘দ্যা গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ খ্যাত অলিম্পিক গেমস। তবে করোনার কারণে সেটি সম্ভব হয়নি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগামী বছর গেমসটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস
রবিবার কিয়োডো নিউজ নামের একটি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এক সংবাদে দাবি করা হয়, গেমস নিয়ে আগামি ফেব্রুয়ারিতে আলোচনায় বসবে আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি) ও টোকিও ২০২০ আয়োজকরা। জরিপে অংশ নেওয়া ৪৫ শতাংশ মানুষ চায় ২০২০ গেমসটি আরও বিলম্বিত হোক। ৩৫ শতাংশ পুরো আয়োজনটিই বাতিলের পক্ষে।
তবে এই জরিপকে ‘মিথ্যা’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন টোকিও ২০২০ গেমসের প্রধান নির্বাহী (সিইও) তোশিরো মুটো। কর্মীদের উদ্দেশ্যে নববর্ষের বক্তব্যে মুটো বলেন, যারা এই গেমসটি বাতিল চাইছেন তাদের সংখ্যা ৫ শতাংশ বেড়েছে। এই গেমসটি স্থগিত করার পক্ষে সমর্থনও বেড়েছে। এর মানে ওই লোকগুলো চায় গেমসটি হোক। আমরাও চাই এটি হোক। আমাদের এন্টি ভাইরাস ব্যবস্থাসহ গেমসটির নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিতে হবে । আপনি যদি ওই বিষয়গুলোকেও ভাবনার মধ্যে আনেন তাহলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি আরও বেশি সংখ্যক লোক এর সমর্থনে এসে দাঁড়াবে।
তিনি আরও বলেন, ওই জাতীয় রিপোর্টগুলো প্রকাশিত হলে কিছু মানুষ উদ্বিগ্ন হয়ে যায়। আমি বলতে চাই, আমরা সেই পথে কিছু ভাবছি না। তাই ওই রিপোর্টগুলো ভিত্তিহীন বলছি।
জাপানের রাজধানী টোকিওতে গত জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ‘দ্যা গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ খ্যাত অলিম্পিক গেমস। তবে করোনার কারণে সেটি সম্ভব হয়নি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে আগামী বছর গেমসটি অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস