চতুর্থবারের মতো আইপিএলের চ্যাম্পিয়ন হলো চেন্নাই সুপার কিংস। শুক্রবার কলকাতা নাইট রাইডার্সকে ২৭ রানে হারিয়ে সেরার মুকুট আবারো নিজেদের করে নেয় চেন্নাই।
দুবাইয়ে আইপিএল ২০২১-এর ফাইনালে তিন বারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংসের মুখোমুখি হয় দুই বার খেতাবজয়ী কলকাতা নাইট রাইডার্স। চেন্নাই এই নিয়ে মোট ৯ বার ফাইনাল খেলছে। কলকাতা ফাইনালে উঠেছে এই নিয়ে ৩ বার।
টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় কলকাতা। শুরুতে কিছুটা রয়েসয়ে খেললেও পরে ঝড় তুলেন চেন্নাই সুপার কিংস ব্যাটসম্যানরা। বিশেষত দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা ফাফ ডু প্লেসিস।
৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৫৯ বলে ৮৬ রান করেন তিনি। অবশ্য ইনিংসের তৃতীয় ওভারে সাজঘরে ফিরতে পারতেন তিনি। সাকিব আল হাসানের বলের লাইন মিস করেছিলেন তিনি। কিন্তু স্টাম্পিং করার জন্য বল হাতেই রাখতে পারেননি কলকাতার উইকেটরক্ষক দিনেশ কার্তিক। শেষ অবধি ডু প্লেসিসই হয়েছেন ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়।
৩ ছক্কায় রবিন উথাপ্পার ১৫ বলে ৩১ ও ২০ বলে মঈন আলীর ৩৭ রানের ঝড়ো ইনিংসে ১৯২ রানের সংগ্রহ পায় চেন্নাই। কলকাতার পক্ষে ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন সুনীল নারিন। ৩ ওভারে ৩৩ রান দিয়ে উইকেটশূন্য ছিলেন সাকিব।
চেন্নাইকে জবাব দিতে নেমে শুরুটা ভালোই হয়েছিল কলকাতার। ওপেনার শুভমন গিল কিছুটা ধীরে খেললেও ভেঙ্কাটেশ আয়ার ছিলেন দুর্দান্ত। ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৩২ বলে ৫০ রান করে আউট হন আয়ার। তার বিদায়ে ভাঙে ৯১ রানের উদ্বোধনী জুটি। এর মধ্যে একবার আউট হয়েছিলেন গিল। তবে রাইডু ক্যাচ নেওয়ার আগেই বল ডেড হওয়ায় বেঁচে যান তিনি।
৪৩ বলে ৫১ রান করে ফেরেন গিল। তার বিদায়ের পরই যেন তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে কলকাতার ইনিংস। দুই ওপেনারের পর সর্বোচ্চ ২০ রান আসে দশ নম্বরে ব্যাট করতে নামা শিভাম মাভির ব্যাট থেকে। নির্ধারিত ২০ ওভার ব্যাট করে ৯ উইকেটে ১৬৫ রান করে কলকাতা।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
দুবাইয়ে আইপিএল ২০২১-এর ফাইনালে তিন বারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংসের মুখোমুখি হয় দুই বার খেতাবজয়ী কলকাতা নাইট রাইডার্স। চেন্নাই এই নিয়ে মোট ৯ বার ফাইনাল খেলছে। কলকাতা ফাইনালে উঠেছে এই নিয়ে ৩ বার।
টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় কলকাতা। শুরুতে কিছুটা রয়েসয়ে খেললেও পরে ঝড় তুলেন চেন্নাই সুপার কিংস ব্যাটসম্যানরা। বিশেষত দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা ফাফ ডু প্লেসিস।
৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৫৯ বলে ৮৬ রান করেন তিনি। অবশ্য ইনিংসের তৃতীয় ওভারে সাজঘরে ফিরতে পারতেন তিনি। সাকিব আল হাসানের বলের লাইন মিস করেছিলেন তিনি। কিন্তু স্টাম্পিং করার জন্য বল হাতেই রাখতে পারেননি কলকাতার উইকেটরক্ষক দিনেশ কার্তিক। শেষ অবধি ডু প্লেসিসই হয়েছেন ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়।
৩ ছক্কায় রবিন উথাপ্পার ১৫ বলে ৩১ ও ২০ বলে মঈন আলীর ৩৭ রানের ঝড়ো ইনিংসে ১৯২ রানের সংগ্রহ পায় চেন্নাই। কলকাতার পক্ষে ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন সুনীল নারিন। ৩ ওভারে ৩৩ রান দিয়ে উইকেটশূন্য ছিলেন সাকিব।
চেন্নাইকে জবাব দিতে নেমে শুরুটা ভালোই হয়েছিল কলকাতার। ওপেনার শুভমন গিল কিছুটা ধীরে খেললেও ভেঙ্কাটেশ আয়ার ছিলেন দুর্দান্ত। ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৩২ বলে ৫০ রান করে আউট হন আয়ার। তার বিদায়ে ভাঙে ৯১ রানের উদ্বোধনী জুটি। এর মধ্যে একবার আউট হয়েছিলেন গিল। তবে রাইডু ক্যাচ নেওয়ার আগেই বল ডেড হওয়ায় বেঁচে যান তিনি।
৪৩ বলে ৫১ রান করে ফেরেন গিল। তার বিদায়ের পরই যেন তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে কলকাতার ইনিংস। দুই ওপেনারের পর সর্বোচ্চ ২০ রান আসে দশ নম্বরে ব্যাট করতে নামা শিভাম মাভির ব্যাট থেকে। নির্ধারিত ২০ ওভার ব্যাট করে ৯ উইকেটে ১৬৫ রান করে কলকাতা।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]