এখন পর্যন্ত সাতটি টেস্ট খেলেছেন অ্যাডাম ভোজেস। কিন্তু ৩৬ বছরে পা দিতে যাওয়া এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানের ফার্স্ট ক্লাস ক্যারিয়ারের ভাড়ারটা পূর্ণ। ১৩ বছরে ১৭০টি ফার্স্ট ক্লাস ম্যাচ খেলেছেন তিনি। আর আসন্ন বাংলাদেশ সফরে অস্ট্রেলিয়া দলে যখন অভিজ্ঞতার অভাব তখন ভোজেসের এই অভিজ্ঞতাকেই কাজে লাগাতে চান কোচ ড্যারেন লেম্যান। একই সাথে তিনি মিচেল জনসন ও জশ হ্যাজলউডকে আসলেই বিশ্রাম দেয়া হবে কি না তা নিয়ে ভাবছেন। আরো ভাবছেন, অভিজ্ঞতার অভাব আছে এমন একটি অস্ট্রেলিয়া দল বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ কিভাবে সামলায় তা উপভোগ করার কথা।
"অভিজ্ঞতা আসলেই সহায়তা করে। আমাদের দলে এটারই অভাব এখন। আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে এটার সহায়তা নেব নাকি তারুণ্যের দিকেই যাবো। দেখতে হবে চেয়ারম্যান (নির্বাচক কমিটির প্রধান রডনি মার্শ) কি করতে চান।" লেম্যান বলেছেন, "যাকেই নেন কয়েকজন অভিজ্ঞ খেলোয়াড় তো দরকারই। এটাই তার (ভোজেস) জন্য সহায়ক হতে পারে।"অস্ট্রেলিয়ার টিম পারফরম্যান্স প্রধান প্যাট হাওয়ার্ড বলেছিলেন, বাংলাদেশ সফরে মিচেল জনসন ও জশ হ্যাজলউডকে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে। তবে লেম্যান এই দুই খেলোয়াড়ের মেডিক্যাল আপডেটটা খতিয়ে দেখতে চান। লেম্যান বলেছেন, "কাজের চাপ বেশি পড়েছে বলেই তাদের দেশে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। কিছু সমস্যাও ছিল। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে মেডিক্যাল রিপোর্টটা হাতে পাবো। তাদের ব্যাপারে তারপরই সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে।"বাংলাদেশ সফরে অভিজ্ঞ দল নিয়ে আসতে পারছে না অস্ট্রেলিয়া। এটা নিয়ে দূর্ভাবনা নেই কোচ লেম্যানের। তিনি বরং এর ভিন্ন দিকটা দেখতে চাইছেন। অস্ট্রেলিয়া দল যে চ্যালেঞ্জের সামনে পড়েছে তা কিভাবে সামলায় সেটাই দেখার ইচ্ছে তার। লেম্যান বলেছেন, "আমার মনে হয় ভালোই হচ্ছে। লম্বা সময় ধরে অভিজ্ঞতা ছিল দলে। সেটা চলে গেল। অস্ট্রেলিয়া দলের জন্য এখন চ্যালেঞ্জ পুনর্গঠনের। তরুণ খেলোয়াড়দের হাতে সবকিছু কিভাবে চলে সেটাই দেখার।"
"অভিজ্ঞতা আসলেই সহায়তা করে। আমাদের দলে এটারই অভাব এখন। আমাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে এটার সহায়তা নেব নাকি তারুণ্যের দিকেই যাবো। দেখতে হবে চেয়ারম্যান (নির্বাচক কমিটির প্রধান রডনি মার্শ) কি করতে চান।" লেম্যান বলেছেন, "যাকেই নেন কয়েকজন অভিজ্ঞ খেলোয়াড় তো দরকারই। এটাই তার (ভোজেস) জন্য সহায়ক হতে পারে।"অস্ট্রেলিয়ার টিম পারফরম্যান্স প্রধান প্যাট হাওয়ার্ড বলেছিলেন, বাংলাদেশ সফরে মিচেল জনসন ও জশ হ্যাজলউডকে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে। তবে লেম্যান এই দুই খেলোয়াড়ের মেডিক্যাল আপডেটটা খতিয়ে দেখতে চান। লেম্যান বলেছেন, "কাজের চাপ বেশি পড়েছে বলেই তাদের দেশে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। কিছু সমস্যাও ছিল। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে মেডিক্যাল রিপোর্টটা হাতে পাবো। তাদের ব্যাপারে তারপরই সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে।"বাংলাদেশ সফরে অভিজ্ঞ দল নিয়ে আসতে পারছে না অস্ট্রেলিয়া। এটা নিয়ে দূর্ভাবনা নেই কোচ লেম্যানের। তিনি বরং এর ভিন্ন দিকটা দেখতে চাইছেন। অস্ট্রেলিয়া দল যে চ্যালেঞ্জের সামনে পড়েছে তা কিভাবে সামলায় সেটাই দেখার ইচ্ছে তার। লেম্যান বলেছেন, "আমার মনে হয় ভালোই হচ্ছে। লম্বা সময় ধরে অভিজ্ঞতা ছিল দলে। সেটা চলে গেল। অস্ট্রেলিয়া দলের জন্য এখন চ্যালেঞ্জ পুনর্গঠনের। তরুণ খেলোয়াড়দের হাতে সবকিছু কিভাবে চলে সেটাই দেখার।"