মুশফিকুর রহিমের সেঞ্চুরি ও সাব্বির
রহমানের হাফ-সেঞ্চুরির ওপর ভর
করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট
হারিয়ে ২৭৩ রান সংগ্রহ করেছে
বাংলাদেশ। ফলে সফরকারী
জিম্বাবুয়ের টার্গেট দাঁড়িয়েছে ২৭৪
রান।
রবিবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয়
ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের
প্রথমটি ওয়ানডেতে টস হেরে
ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশে। এদিন সৌম্য
সরকারের ইনজুরিতে থাকায় তামিম
ইকবালের সঙ্গে ওপেন করতে
নামেন লিটন কুমার দাস। কিন্তু
অধিনায়কের প্রত্যাশার প্রতিদান দিতে
ব্যর্থ হয়েছেন এই উইকেটরক্ষক
ব্যাটসম্যান। ৬ বলে মোকাবেলা
করে রানের খাতা খোলার আগেই
সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর
ব্যাটিংয়ে আসেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।
তবে ২০ বলে মাত্র ৯ রান করে
দলকে বিপদে ফেলে তিনিও
সাজঘরে ফেরেন।
এই দুই জনের বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ের
আসেন সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর
রহিম। মুশফিকের সঙ্গে তামিম
ইকবালের ৭০ রানের জুটিই
বাংলাদেশকে ব্যাটিং বিপর্যয় থেকে
রক্ষা করে। ৩ চার আর ২ ছক্কায় ৬৮
বলে ৪০ রান করে সাজঘরে
ফেরেন টাইগার এই ড্যাশিং ওপেনার।
এরপর দ্রুত সাকিব ফিরে গেলে
অল্প রানে অলআউট হওয়ার শঙ্কায়
পড়ে বাংলাদেশ। কিন্তু সেখান
থেকে সাব্বির রহমানের সঙ্গে জুটি
গড়ে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার পাশাপাশি
দল বড় সংগ্রহের পিছনে পুরোপুরি
অবদান এই দুই ব্যাটসম্যানের। আবার
দু'জনই ফিরেছেন ক্রেমারের
হাতে রান আউটের ফাঁদে পড়ে।
আউট হওয়ার আগে এক ছক্কা আর ৯
চারে ১০৯ বলে ১০৭ রান করে
মুশফিক। এটা মুশফিকের চতুর্থ
ওয়ানডে সেঞ্চুরি। আর ২ ছক্কা আর
৪ চারে ৫৮ বলে ৫৭ রান করেন
সাব্বির। শেষ দিকে অধিনায়ক মাশরাফি
১২ বলে ১৪ এবং আরাফাত সানি ১৩
বলে ১৫ রান করলে ২৭৩ রানে
থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
জিম্বাবুয়ের পক্ষে মুজারাবানি ও
সিকান্দার রাজা প্রত্যেকে দুটি করে
উইকেট নিয়েছেন। এছাড়া একটি
করে উইকেট লাভ করেছেন লুক
জঙ্গো ও টিনাশে পানিয়াঙ্গারা।
রহমানের হাফ-সেঞ্চুরির ওপর ভর
করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট
হারিয়ে ২৭৩ রান সংগ্রহ করেছে
বাংলাদেশ। ফলে সফরকারী
জিম্বাবুয়ের টার্গেট দাঁড়িয়েছে ২৭৪
রান।
রবিবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয়
ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের
প্রথমটি ওয়ানডেতে টস হেরে
ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশে। এদিন সৌম্য
সরকারের ইনজুরিতে থাকায় তামিম
ইকবালের সঙ্গে ওপেন করতে
নামেন লিটন কুমার দাস। কিন্তু
অধিনায়কের প্রত্যাশার প্রতিদান দিতে
ব্যর্থ হয়েছেন এই উইকেটরক্ষক
ব্যাটসম্যান। ৬ বলে মোকাবেলা
করে রানের খাতা খোলার আগেই
সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর
ব্যাটিংয়ে আসেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।
তবে ২০ বলে মাত্র ৯ রান করে
দলকে বিপদে ফেলে তিনিও
সাজঘরে ফেরেন।
এই দুই জনের বিদায়ের পর ব্যাটিংয়ের
আসেন সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর
রহিম। মুশফিকের সঙ্গে তামিম
ইকবালের ৭০ রানের জুটিই
বাংলাদেশকে ব্যাটিং বিপর্যয় থেকে
রক্ষা করে। ৩ চার আর ২ ছক্কায় ৬৮
বলে ৪০ রান করে সাজঘরে
ফেরেন টাইগার এই ড্যাশিং ওপেনার।
এরপর দ্রুত সাকিব ফিরে গেলে
অল্প রানে অলআউট হওয়ার শঙ্কায়
পড়ে বাংলাদেশ। কিন্তু সেখান
থেকে সাব্বির রহমানের সঙ্গে জুটি
গড়ে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার পাশাপাশি
দল বড় সংগ্রহের পিছনে পুরোপুরি
অবদান এই দুই ব্যাটসম্যানের। আবার
দু'জনই ফিরেছেন ক্রেমারের
হাতে রান আউটের ফাঁদে পড়ে।
আউট হওয়ার আগে এক ছক্কা আর ৯
চারে ১০৯ বলে ১০৭ রান করে
মুশফিক। এটা মুশফিকের চতুর্থ
ওয়ানডে সেঞ্চুরি। আর ২ ছক্কা আর
৪ চারে ৫৮ বলে ৫৭ রান করেন
সাব্বির। শেষ দিকে অধিনায়ক মাশরাফি
১২ বলে ১৪ এবং আরাফাত সানি ১৩
বলে ১৫ রান করলে ২৭৩ রানে
থামে বাংলাদেশের ইনিংস।
জিম্বাবুয়ের পক্ষে মুজারাবানি ও
সিকান্দার রাজা প্রত্যেকে দুটি করে
উইকেট নিয়েছেন। এছাড়া একটি
করে উইকেট লাভ করেছেন লুক
জঙ্গো ও টিনাশে পানিয়াঙ্গারা।