দারুণ এক জয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজ সমতায় শেষ
করলো সফরকারী জিম্বাবুয়ে। নেভিল মাদজিভার
অসাধারণ ফিনিশিংয়ে ১ বল আর ৩ উইকেট হাতে
রেখে সফরের একমাত্র জয় পেল জিম্বাবুয়ে।
বাংলাদেশের দেয়া ১৩৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট
করতে নেমে মাশরাফির করা প্রথম ওভার থেকে ৭
রান তুলে ভাল শুরুর ইঙ্গিত দেন সিকান্দার রাজা ও
রেগিস চাকাভবা। কিন্তু দ্বিতীয় ওভারে বল হাতে
নিয়েই আল আমিন প্রথম দুই বলে ফিরিয়ে দেন
রাজা ও শন উইলিয়ামসকে। রাজা উইকেটের পিছনে
মুশফিকের গ্লাভসে আটকা পড়েন। এর পরের
বলে বোল্ড হয়ে ফিরে যান শন উইলিয়ামস।
দল যখন সোজা হয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে
তখনই বল হাতে আরেকবার জ্বলে উঠলেন কাটার
স্পেশালিস্ট। নিজের দ্বিতীয় বলে চাকাবভাকে
শিকার করেন মুস্তাফিজ। দলীয় ১৫ রানের মাথায় ১১
বলে ৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন চাকাবভা। ৩৯
রানে ৫ম উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ের আরো
একবার ত্রাতা হয়ে দাঁড়ান ম্যালকম ওয়েলার। লুক
জঙ্গে ও নেভিল মাদজিভার সঙ্গে প্রতি আক্রমণ
অব্যাহত রাখেন তিনি। তবে ওয়েলার জয় নিয়ে মাঠ
ছাড়তে না পারলেও অসাধারণ ফিনিশিংয়ে জয় নিশ্চিত
করেন মাদজিভা।
জয়ের জন্য নাসির হোসেনের শেষ ওভার
থেকে জিম্বাবুয়ের দরকার ছিল ১৮ রান। ব্যাট হাতে
আশা জাগাচ্ছিলেন ম্যালকম ওয়েলার। কিন্তু প্রথম
বলেই সাব্বির রহমানকে ক্যাচ দিয়ে জিম্বাবুয়েকে
চরম হতাশায় ডোবান ওয়েলার। তবে পরের চার বল
থেকে দুটি ছয়, একটি চার ও একটি ডাবল নিয়ে
দলকে জয়ের বন্দরে ভেড়ান মাদজিভা। বিশাল এক
ছক্কার মারে রাজকীয়ভাবে জয় নিশ্চিত করেন ১৯
বলে ২৮ রান করা মাদজিভা। ২৭ বলে ৪০ রান করেন
ওয়েলার। এছাড়া লুক জঙ্গের ব্যাট থেকে ৩৮
বলে আসে ৩৪ রান। বাংলাদেশের সফলতম বোলার
আল আমিন হোসনে ৪ ওভার বলে ২০ রান খরচায়
তুলে নেন ৩টি উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত
২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৩৫ রান সংগ্রহ করে
স্বাগতিকরা। মিরপুরে তামিম ইকবাল ও ইমরুল
কায়েসের ব্যাটে ঝড়ো শুরু হয় বাংলাদেশের
ইনিংস। দলের রান যখন ৩.৩ ওভারে ৩৪ তখনই
মাদজিভার বলে বিদায় নেন তামিম। ২ ছয় ও ১ চারে ১৫
বলে ২১ রান করেন তামিম। পরের ওভারেই বিদায়
নেন আরেক ওপেনার ইমরুল কায়েসও।
শুরু টাইগার ব্যাটসম্যানদের আসা যাওয়ার মিছিল। এক
প্রান্ত থেকে সতীর্থদের স্বাগতম আর বিদায়
জানাতে থাকেন দলে সুযোগ পাওয়া আনামুল হক
বিজয়। তার ৪৭ রানের সুবাদে শেষ পর্যন্ত রান
তুলতে পারে বাংলাদেশ। শেষ ওভারে রান আউট
হওয়ার আগে ৫১ বলে ৩টি চারের মারে এই রান
সংগ্রহ করেন বিজয়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তামিমের
২১। জিম্বাবুয়ের সফলতম বোলার তিনাশে পানিয়াঙ্গারা
৩০ রান খরচায় নেন তিন উইকেট। এছাড়া নেভিল
মাদজিভা ও গ্রায়েম ক্রেমারের শিকার ২টি করে
উইকেট।
সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ চার উইকেটের
জয় পাওয়ায় ১-১ সমতায় শেষ হলো দুই ম্যাচ
সিরিজের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। ম্যাচসেরা হন মাদজিভা
আর সিরিজ সেরার পুরস্কার পান ম্যালকম ওয়েলার।
করলো সফরকারী জিম্বাবুয়ে। নেভিল মাদজিভার
অসাধারণ ফিনিশিংয়ে ১ বল আর ৩ উইকেট হাতে
রেখে সফরের একমাত্র জয় পেল জিম্বাবুয়ে।
বাংলাদেশের দেয়া ১৩৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট
করতে নেমে মাশরাফির করা প্রথম ওভার থেকে ৭
রান তুলে ভাল শুরুর ইঙ্গিত দেন সিকান্দার রাজা ও
রেগিস চাকাভবা। কিন্তু দ্বিতীয় ওভারে বল হাতে
নিয়েই আল আমিন প্রথম দুই বলে ফিরিয়ে দেন
রাজা ও শন উইলিয়ামসকে। রাজা উইকেটের পিছনে
মুশফিকের গ্লাভসে আটকা পড়েন। এর পরের
বলে বোল্ড হয়ে ফিরে যান শন উইলিয়ামস।
দল যখন সোজা হয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে
তখনই বল হাতে আরেকবার জ্বলে উঠলেন কাটার
স্পেশালিস্ট। নিজের দ্বিতীয় বলে চাকাবভাকে
শিকার করেন মুস্তাফিজ। দলীয় ১৫ রানের মাথায় ১১
বলে ৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন চাকাবভা। ৩৯
রানে ৫ম উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ের আরো
একবার ত্রাতা হয়ে দাঁড়ান ম্যালকম ওয়েলার। লুক
জঙ্গে ও নেভিল মাদজিভার সঙ্গে প্রতি আক্রমণ
অব্যাহত রাখেন তিনি। তবে ওয়েলার জয় নিয়ে মাঠ
ছাড়তে না পারলেও অসাধারণ ফিনিশিংয়ে জয় নিশ্চিত
করেন মাদজিভা।
জয়ের জন্য নাসির হোসেনের শেষ ওভার
থেকে জিম্বাবুয়ের দরকার ছিল ১৮ রান। ব্যাট হাতে
আশা জাগাচ্ছিলেন ম্যালকম ওয়েলার। কিন্তু প্রথম
বলেই সাব্বির রহমানকে ক্যাচ দিয়ে জিম্বাবুয়েকে
চরম হতাশায় ডোবান ওয়েলার। তবে পরের চার বল
থেকে দুটি ছয়, একটি চার ও একটি ডাবল নিয়ে
দলকে জয়ের বন্দরে ভেড়ান মাদজিভা। বিশাল এক
ছক্কার মারে রাজকীয়ভাবে জয় নিশ্চিত করেন ১৯
বলে ২৮ রান করা মাদজিভা। ২৭ বলে ৪০ রান করেন
ওয়েলার। এছাড়া লুক জঙ্গের ব্যাট থেকে ৩৮
বলে আসে ৩৪ রান। বাংলাদেশের সফলতম বোলার
আল আমিন হোসনে ৪ ওভার বলে ২০ রান খরচায়
তুলে নেন ৩টি উইকেট।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত
২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৩৫ রান সংগ্রহ করে
স্বাগতিকরা। মিরপুরে তামিম ইকবাল ও ইমরুল
কায়েসের ব্যাটে ঝড়ো শুরু হয় বাংলাদেশের
ইনিংস। দলের রান যখন ৩.৩ ওভারে ৩৪ তখনই
মাদজিভার বলে বিদায় নেন তামিম। ২ ছয় ও ১ চারে ১৫
বলে ২১ রান করেন তামিম। পরের ওভারেই বিদায়
নেন আরেক ওপেনার ইমরুল কায়েসও।
শুরু টাইগার ব্যাটসম্যানদের আসা যাওয়ার মিছিল। এক
প্রান্ত থেকে সতীর্থদের স্বাগতম আর বিদায়
জানাতে থাকেন দলে সুযোগ পাওয়া আনামুল হক
বিজয়। তার ৪৭ রানের সুবাদে শেষ পর্যন্ত রান
তুলতে পারে বাংলাদেশ। শেষ ওভারে রান আউট
হওয়ার আগে ৫১ বলে ৩টি চারের মারে এই রান
সংগ্রহ করেন বিজয়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তামিমের
২১। জিম্বাবুয়ের সফলতম বোলার তিনাশে পানিয়াঙ্গারা
৩০ রান খরচায় নেন তিন উইকেট। এছাড়া নেভিল
মাদজিভা ও গ্রায়েম ক্রেমারের শিকার ২টি করে
উইকেট।
সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ চার উইকেটের
জয় পাওয়ায় ১-১ সমতায় শেষ হলো দুই ম্যাচ
সিরিজের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। ম্যাচসেরা হন মাদজিভা
আর সিরিজ সেরার পুরস্কার পান ম্যালকম ওয়েলার।