নেপাল, আফগানিস্তান, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো, জ্যামাইকা ও পাপুয়া নিউগিনির মতো উঠতি, অনগ্রসর দেশগুলোর সামনে বাংলাদেশের ক্রিকেটের উত্থানকে অনুকরণীয় উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরতে চায় আইসিসি। তাই বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে গবেষণা করবে সংস্থাটি।
গত ডিসেম্বরেই ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার এই অভিপ্রায়ের খবর চাউর হয়েছিল। গবেষণার দায়িত্বটা দেয়া হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ডেইকেন ইউনিভার্সিটির বিজনেস বিভাগের ডিরেক্টর শিলা এনগুয়েনকে।
দুই সদস্যের গবেষক দল ঢাকায় আসেন মঙ্গলবার। চার দিন ব্যাপী গবেষণার কাজও শুরু করেছেন তারা। এজন্য বিসিবির পরিচালক, কর্মকর্তা, ক্রিকেটারসহ অনেকের সঙ্গেই কথা বলবেন গবেষকরা। পুরো গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করবেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক এরং প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান আমিনুল ইসলাম বুলবুল। যিনি বর্তমানে আইসিসিতে ডেভলপমেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন।
গতকাল মিরপুরে কাজের ফাঁকে শিলা এনগুয়েন সাংবাদিকদের বলেন, “আমি এখানে আসতে পেরে খুবই আনন্দিত। বিসিবির কর্মকর্তাদের সঙ্গে গত ১২ ঘন্টায় আমি যেটুকু জেনেছি তা সত্যিই অসাধারণ। বাংলাদেশ অনেক টুর্নামেন্টের সঙ্গে যুক্ত। যুক্তরাষ্ট্র কিংবা অস্ট্রেলিয়া থেকে আসায় আমরা সবকিছু জানতে পারবো না। এখানকার মানুষ খুবই আন্তরিক ও ক্রিকেট পাগল যা মাঠে প্রতিফলন হয়। ক্রিকেটের প্রতি টান তৈরি হয় একটা সংস্কৃতি থেকে যা দেশটির সুনাম বৃদ্ধি করে। ক্রিকেট দেশটির খেলাধুলার একটি অংশ। ভালো প্রশাসক ও সরকার এবং পৃষ্ঠপোষকদের সহযোগিতায় এটি পরিচালিত হয়।”
তিনি আরও বলেন, “এখন আমরা সাতটি দেশের কথাই বিবেচনা করছি। বাংলাদেশ বাকি দেশগুলোর জন্য রোল মডেল। এটা বাংলাদেশের সত্যিই গর্ব করার বিষয়।”
গত ডিসেম্বরেই ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থার এই অভিপ্রায়ের খবর চাউর হয়েছিল। গবেষণার দায়িত্বটা দেয়া হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার ডেইকেন ইউনিভার্সিটির বিজনেস বিভাগের ডিরেক্টর শিলা এনগুয়েনকে।
দুই সদস্যের গবেষক দল ঢাকায় আসেন মঙ্গলবার। চার দিন ব্যাপী গবেষণার কাজও শুরু করেছেন তারা। এজন্য বিসিবির পরিচালক, কর্মকর্তা, ক্রিকেটারসহ অনেকের সঙ্গেই কথা বলবেন গবেষকরা। পুরো গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করবেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক এরং প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান আমিনুল ইসলাম বুলবুল। যিনি বর্তমানে আইসিসিতে ডেভলপমেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন।
গতকাল মিরপুরে কাজের ফাঁকে শিলা এনগুয়েন সাংবাদিকদের বলেন, “আমি এখানে আসতে পেরে খুবই আনন্দিত। বিসিবির কর্মকর্তাদের সঙ্গে গত ১২ ঘন্টায় আমি যেটুকু জেনেছি তা সত্যিই অসাধারণ। বাংলাদেশ অনেক টুর্নামেন্টের সঙ্গে যুক্ত। যুক্তরাষ্ট্র কিংবা অস্ট্রেলিয়া থেকে আসায় আমরা সবকিছু জানতে পারবো না। এখানকার মানুষ খুবই আন্তরিক ও ক্রিকেট পাগল যা মাঠে প্রতিফলন হয়। ক্রিকেটের প্রতি টান তৈরি হয় একটা সংস্কৃতি থেকে যা দেশটির সুনাম বৃদ্ধি করে। ক্রিকেট দেশটির খেলাধুলার একটি অংশ। ভালো প্রশাসক ও সরকার এবং পৃষ্ঠপোষকদের সহযোগিতায় এটি পরিচালিত হয়।”
তিনি আরও বলেন, “এখন আমরা সাতটি দেশের কথাই বিবেচনা করছি। বাংলাদেশ বাকি দেশগুলোর জন্য রোল মডেল। এটা বাংলাদেশের সত্যিই গর্ব করার বিষয়।”