২৮২ রানের টার্গেটে তৃতীয় দিনের শেষে দক্ষিণ আফ্রিকা যখন ২ উইকেটে ২১৩ রান তুলে ফেলেছিল, তখনই একরকম নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল যে এই ম্যাচে ফলাফল কী হতে যাচ্ছে। সেটাই চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনে আনুষ্ঠানিক রূপ পেল। অস্ট্রেলিয়াকে ৫ উইকেটে হারিয়ে প্রথমবারের মতো আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ট্রফি নিজেদের করে নিল প্রোটিয়ারা।
এই জয়ের মাধ্যমে ১৯৯৮ সালের পর আবার কোনো বৈশ্বিক শিরোপা ঘরে তুলল প্রোটিয়ারা।
সেইবারই ছিল আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, আর এবার টেস্ট ক্রিকেটের সবচেয়ে মর্যাদার শিরোপা।
এই ঐতিহাসিক জয়ে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখেন দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার—এইডেন মারক্রাম ও টেম্বা বাভুমা। দ্বিতীয় ইনিংসে যখন দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনিং জুটি ভাঙে মাত্র ৯ রানে, আর ৭০ রানে পড়ে দ্বিতীয় উইকেট। তখন ক্রিজে এসে পরিস্থিতি সামাল দেন এই দুই ব্যাটার। ১৪৭ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের পথ দেখান তারা।
হ্যামস্ট্রিং ইনজুরি নিয়েও বাভুমার ৬৫ রানের সাহসী ইনিংসটি ছিল অনন্য। চতুর্থ দিনের শুরুতে কামিন্সের বলে বাভুমা আউট হলেও অপরপ্রান্তে মারক্রাম খেলেন একটি দারুণ, দায়িত্বশীল ইনিংস। আগের দিনের শত রানের ইনিংসকে নিয়ে যান অপরাজিত রানে। ত্রিস্তান স্টাবস দ্রুত ফিরলেও বেডিংহামকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে নেন মারক্রাম। ১৩৬ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে তার আউট হওয়ার সময় দক্ষিণ আফ্রিকা জয় থেকে ৬ রান দূরত্বে। ভেরেইনাকে নিয়ে বাকি কাজ সারেন বেডিংহাম।
এর আগের অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ম্যাচের উল্লেখযোগ্য প্রতিরোধ আসে মিচেল স্টার্ক ও জশ হ্যাজলউডের শেষ উইকেট জুটিতে। তৃতীয় দিনের সকালে ৫৯ রানের একটি গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন তারা। তাদের জুটিতে বড় লক্ষ্য দাঁড় করায় অজিরা। কিন্তু সেটিও জয় আটকাতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকার। আর তাতেই টেস্ট চ্যাম্পিয়শিপের শিরোপা জিতে ঘুচল দীর্ঘদিনের ‘চোকার’ তকমা।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
এই ঐতিহাসিক জয়ে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখেন দুই অভিজ্ঞ ব্যাটার—এইডেন মারক্রাম ও টেম্বা বাভুমা। দ্বিতীয় ইনিংসে যখন দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনিং জুটি ভাঙে মাত্র ৯ রানে, আর ৭০ রানে পড়ে দ্বিতীয় উইকেট। তখন ক্রিজে এসে পরিস্থিতি সামাল দেন এই দুই ব্যাটার। ১৪৭ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের পথ দেখান তারা।
হ্যামস্ট্রিং ইনজুরি নিয়েও বাভুমার ৬৫ রানের সাহসী ইনিংসটি ছিল অনন্য। চতুর্থ দিনের শুরুতে কামিন্সের বলে বাভুমা আউট হলেও অপরপ্রান্তে মারক্রাম খেলেন একটি দারুণ, দায়িত্বশীল ইনিংস। আগের দিনের শত রানের ইনিংসকে নিয়ে যান অপরাজিত রানে। ত্রিস্তান স্টাবস দ্রুত ফিরলেও বেডিংহামকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে নেন মারক্রাম। ১৩৬ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে তার আউট হওয়ার সময় দক্ষিণ আফ্রিকা জয় থেকে ৬ রান দূরত্বে। ভেরেইনাকে নিয়ে বাকি কাজ সারেন বেডিংহাম।
এর আগের অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ম্যাচের উল্লেখযোগ্য প্রতিরোধ আসে মিচেল স্টার্ক ও জশ হ্যাজলউডের শেষ উইকেট জুটিতে। তৃতীয় দিনের সকালে ৫৯ রানের একটি গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন তারা। তাদের জুটিতে বড় লক্ষ্য দাঁড় করায় অজিরা। কিন্তু সেটিও জয় আটকাতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকার। আর তাতেই টেস্ট চ্যাম্পিয়শিপের শিরোপা জিতে ঘুচল দীর্ঘদিনের ‘চোকার’ তকমা।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস