টানা সিরিজ আর ভ্রমণে মানসিক ও শারীরিকভাবে ক্লান্ত বাংলাদেশ টি–টোয়েন্টি দল। এ অবসন্নতা পারফরম্যান্সেও প্রভাব ফেলছে বলে মনে করছেন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক লিটন দাস। তার বিশ্বাস, সামনে পাওয়া কয়েকদিনের বিরতি দলের জন্য আশীর্বাদ হয়ে আসবে— সতেজ হয়ে পরের সিরিজে নতুনভাবে ঘুরে দাঁড়াবে সবাই।
এশিয়া কাপের আগে নেদারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে ব্যস্ততা শুরু হয় টাইগারদের। এরপর পরপর এশিয়া কাপ, আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সিরিজ, তারপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ঘরের মাঠের লড়াই— সব মিলিয়ে প্রায় তিন মাসের নিরবচ্ছিন্ন ক্রিকেট।
এশিয়া কাপ ব্যর্থতার পর আফগানদের বিপক্ষে জয় এলেও ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ধবলধোলাই হয়ে শেষ হয় লিটনদের সিরিজ। তবে অধিনায়ক মনে করেন, এটি সাময়িক খারাপ সময়, “আমি চেয়েছিলাম কঠিন সময় আসুক। এমন সময় থেকেই আমরা শিখি। সবাই অনেকদিন ধরে টানা ক্রিকেট খেলছে। মাঝেমধ্যে বিরতি খুব প্রয়োজন। এখন একটা বিরতি আছে, আশা করি সবাই সতেজ হয়ে ভালোভাবে ফিরবে। লিটন জানান, ক্রিকেটাররা যখন অনেক বেশি খেলে ফেলেন তখন মন চাইলেও সেরাটা বের হয়ে আসে না তাদের, 'আমরা চাপে পড়েছি, সেখান থেকে বেরুতে পারিনি। অনেক সময় ক্রিকেটাররা অনেক বেশি ক্রিকেট খেলে ফেললে একটা ফ্যাটিগ চলে আসে। অনেক কিছু চেষ্টা করেন দেওয়ার জন্য, অনুকূলে থাকে না। বিরতির পর আবার সতেজ হয়ে শুরু করব।' ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং ইউনিট কখনোই দলগতভাবে ছন্দে উঠতে পারেনি। ধীর উইকেট ও শিশিরের প্রভাবকেও দায়ী করেছেন লিটন, শেষ ম্যাচে উইকেট শুকনো ছিল, বল ভালো গ্রিপ করছিল। কিন্তু পরে শিশির পড়লে বল ভিজে যায়, তখন বোলারদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। এসব নিয়ন্ত্রণের বাইরে। আসছে আয়ারল্যান্ড সিরিজের আগে টেস্ট স্কোয়াডে লিটন, জাকের, তাসকিন থাকলেও টি–টোয়েন্টি দলের বেশিরভাগ সদস্য কিছুদিন বিশ্রামে থাকবেন। এই বিরতিই লিটনের আশা জাগাচ্ছে, আমি বিশ্বাস করি সবাই মানসিকভাবে রিফ্রেশ হয়ে মাঠে ফিরবে, এবং ভালো কিছুই হবে।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
এশিয়া কাপ ব্যর্থতার পর আফগানদের বিপক্ষে জয় এলেও ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে ধবলধোলাই হয়ে শেষ হয় লিটনদের সিরিজ। তবে অধিনায়ক মনে করেন, এটি সাময়িক খারাপ সময়, “আমি চেয়েছিলাম কঠিন সময় আসুক। এমন সময় থেকেই আমরা শিখি। সবাই অনেকদিন ধরে টানা ক্রিকেট খেলছে। মাঝেমধ্যে বিরতি খুব প্রয়োজন। এখন একটা বিরতি আছে, আশা করি সবাই সতেজ হয়ে ভালোভাবে ফিরবে। লিটন জানান, ক্রিকেটাররা যখন অনেক বেশি খেলে ফেলেন তখন মন চাইলেও সেরাটা বের হয়ে আসে না তাদের, 'আমরা চাপে পড়েছি, সেখান থেকে বেরুতে পারিনি। অনেক সময় ক্রিকেটাররা অনেক বেশি ক্রিকেট খেলে ফেললে একটা ফ্যাটিগ চলে আসে। অনেক কিছু চেষ্টা করেন দেওয়ার জন্য, অনুকূলে থাকে না। বিরতির পর আবার সতেজ হয়ে শুরু করব।' ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে বাংলাদেশের ব্যাটিং ইউনিট কখনোই দলগতভাবে ছন্দে উঠতে পারেনি। ধীর উইকেট ও শিশিরের প্রভাবকেও দায়ী করেছেন লিটন, শেষ ম্যাচে উইকেট শুকনো ছিল, বল ভালো গ্রিপ করছিল। কিন্তু পরে শিশির পড়লে বল ভিজে যায়, তখন বোলারদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। এসব নিয়ন্ত্রণের বাইরে। আসছে আয়ারল্যান্ড সিরিজের আগে টেস্ট স্কোয়াডে লিটন, জাকের, তাসকিন থাকলেও টি–টোয়েন্টি দলের বেশিরভাগ সদস্য কিছুদিন বিশ্রামে থাকবেন। এই বিরতিই লিটনের আশা জাগাচ্ছে, আমি বিশ্বাস করি সবাই মানসিকভাবে রিফ্রেশ হয়ে মাঠে ফিরবে, এবং ভালো কিছুই হবে।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস