মিরপুরে বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ডর মধ্যকার চলা দুই ম্যাচ সিরিজের শেষ টেস্টে তৃতীয় দিনে এসে ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। রবিবার (৩০ অক্টোবর) দুইদিন হাতে রেখেই সফরকারী ইংল্যান্ডকে স্বাগতিকরা হারিয়েছে ১০৮ রানে। ইংলিশদের বিপক্ষে টাইগারদের এটিই প্রথম কোন টেস্ট জয়। এর আগে মোট ৯ বার টেস্টে ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হলেও এতদিন তাদের বিপক্ষে জয় শূন্য ছিল বাংলাদেশ।
জয়ের জন্য এদিন ২৭৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ১৬৪ রানে অলআউট হয়ে যায় ইংল্যান্ড। অভিষেকের পর তৃতীয় বারের মত রেকর্ড ৫টি উইকেট তুলে নিয়েছেন মিরাজ। এছাড়া এক টেস্টেই তিনি তুলে নিয়েছেন ১২টি উইকেট। এই সুবাদে ম্যান অব দ্য ম্যাচ এবং ম্যান অব দ্য সিরিজ হয়েছেন সদ্য টেস্ট অভিষেকি মিরাজ।
মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে রবিবার (৩০ অক্টোবর) নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করে আগের দিনের (শনিবার) ৩ উইকেটে ১২৮ রানের লিড হাতে নিয়ে খেলতে নামে বাংলাদেশ। এদিন বাকি ৭ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকরা যোগ করে ১৪৪ রান। ফলে এ ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে মুশফিকদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৯৬ রান। আর আগের দিনের হাতে থাকা ১২৮ সাথে ১৪৪ যোগ হয়ে মুশফিকদের লিড দাঁড়ায় ২৭২ রানে। ফলে ইংলিশদের টার্গেট গিয়ে দাড়ায় ২৭৩ রানে।
এদিন ইনিংস শুরুর পর শতরানের জুটি গড়ে ক্রিজে গেড়ে বসেন দুই ইংলিশ ওপেনার অধিনায়ক অ্যালেস্টার কুক ও ওপেনার বেন ডাকেট। এরপর টি ব্রেক শেষে বল করতে এসে এই জুটি ভাঙেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেকের পর চমক সৃষ্টি করা স্পিনার মেহদি হাসান মিরাজ। বোল্ড করে সাজঘরে পাঠান টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম হাফসেঞ্চুরি করা ব্যাটসম্যান বেন ডাকেটকে। এরপরই ইংলিশ শিবিরে আঘাত হানেন সাকিব আল হাসান। এলবিডাব্লউ সাজঘরে পাঠান অনডাউনে নামা জো রুটকে। ফেরার আগে রুট করেন ১ রান। ৫ রান করা গ্যারি ব্যালান্সকে ক্যাচ আউট করে স্বাগতিকদের স্বপ্ন দেখান মিরাজ। এই ওভারের শেষ বলে মঈন আলীকে এলবিডাব্লউ করে নিজের তৃতীয় উইকেটটি তুলে নেন মিরাজ। এরপর মিরাজ আঘাত হানেন ইংলিশ অধিনায়ক অ্যালেস্টার কুকের উপর। ৫৯ রান করা কুককে ক্যাচ আউট করে এ ইনিংসে নিজের চতুর্থ উইকেটটি তুলে নেন মিরাজ। শর্ট লেগ থেকে ক্যাচটি ধরেন মমিনুল হক।
ইংলিশদের দলীয় ১৩৯ রানের সময় জনি বেয়ারস্টয়কে ক্যাচ আউট করে টেস্ট অভিষেকের পর তিন ইনিংসে ৫টি করে উইকেট তুলে নিয়ে দেশের ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল ঘটনার জন্ম দিয়েছেন মিরাজ। লেগস্লিপ থেকে বেয়াস্টয়র ক্যাচটি ধরেন শুভাগত হোম।
সাকিবের বলে পরপর বেন স্টোকস ও আদিল রশিদ আউট হওয়ার পর জয়ের স্বপ্ন দেখতে শুরু করে বাংলাদেশ। এর পরই হ্যাটট্রিক করার সুযোগে থাকা জাফর আনসারিকে আউট করে হ্যাটট্রিক করতে ব্যর্থ হলেও পরের বলে তাকে সাজঘরে ঠিকই পাঠিয়ে দেন সাকিব। এরপর ইংলিশ কফিনে শেষ পেরেকটি ঢুকিয়ে এদিনও নিজের ঝুলিতে ৬টি উইকেট পুরে নেন মিরাজ।
বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬টি উইকটে নিয়েছেন মিরাজ ও ৪টি উইকেট নিয়েছেনসাকিব আল হাসান।
এলএবাংলাটাইমস/এস/এলআরটি
জয়ের জন্য এদিন ২৭৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ১৬৪ রানে অলআউট হয়ে যায় ইংল্যান্ড। অভিষেকের পর তৃতীয় বারের মত রেকর্ড ৫টি উইকেট তুলে নিয়েছেন মিরাজ। এছাড়া এক টেস্টেই তিনি তুলে নিয়েছেন ১২টি উইকেট। এই সুবাদে ম্যান অব দ্য ম্যাচ এবং ম্যান অব দ্য সিরিজ হয়েছেন সদ্য টেস্ট অভিষেকি মিরাজ।
মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে রবিবার (৩০ অক্টোবর) নিজেদের দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করে আগের দিনের (শনিবার) ৩ উইকেটে ১২৮ রানের লিড হাতে নিয়ে খেলতে নামে বাংলাদেশ। এদিন বাকি ৭ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকরা যোগ করে ১৪৪ রান। ফলে এ ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে মুশফিকদের সংগ্রহ দাঁড়ায় ২৯৬ রান। আর আগের দিনের হাতে থাকা ১২৮ সাথে ১৪৪ যোগ হয়ে মুশফিকদের লিড দাঁড়ায় ২৭২ রানে। ফলে ইংলিশদের টার্গেট গিয়ে দাড়ায় ২৭৩ রানে।
এদিন ইনিংস শুরুর পর শতরানের জুটি গড়ে ক্রিজে গেড়ে বসেন দুই ইংলিশ ওপেনার অধিনায়ক অ্যালেস্টার কুক ও ওপেনার বেন ডাকেট। এরপর টি ব্রেক শেষে বল করতে এসে এই জুটি ভাঙেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেকের পর চমক সৃষ্টি করা স্পিনার মেহদি হাসান মিরাজ। বোল্ড করে সাজঘরে পাঠান টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম হাফসেঞ্চুরি করা ব্যাটসম্যান বেন ডাকেটকে। এরপরই ইংলিশ শিবিরে আঘাত হানেন সাকিব আল হাসান। এলবিডাব্লউ সাজঘরে পাঠান অনডাউনে নামা জো রুটকে। ফেরার আগে রুট করেন ১ রান। ৫ রান করা গ্যারি ব্যালান্সকে ক্যাচ আউট করে স্বাগতিকদের স্বপ্ন দেখান মিরাজ। এই ওভারের শেষ বলে মঈন আলীকে এলবিডাব্লউ করে নিজের তৃতীয় উইকেটটি তুলে নেন মিরাজ। এরপর মিরাজ আঘাত হানেন ইংলিশ অধিনায়ক অ্যালেস্টার কুকের উপর। ৫৯ রান করা কুককে ক্যাচ আউট করে এ ইনিংসে নিজের চতুর্থ উইকেটটি তুলে নেন মিরাজ। শর্ট লেগ থেকে ক্যাচটি ধরেন মমিনুল হক।
ইংলিশদের দলীয় ১৩৯ রানের সময় জনি বেয়ারস্টয়কে ক্যাচ আউট করে টেস্ট অভিষেকের পর তিন ইনিংসে ৫টি করে উইকেট তুলে নিয়ে দেশের ক্রিকেট ইতিহাসে বিরল ঘটনার জন্ম দিয়েছেন মিরাজ। লেগস্লিপ থেকে বেয়াস্টয়র ক্যাচটি ধরেন শুভাগত হোম।
সাকিবের বলে পরপর বেন স্টোকস ও আদিল রশিদ আউট হওয়ার পর জয়ের স্বপ্ন দেখতে শুরু করে বাংলাদেশ। এর পরই হ্যাটট্রিক করার সুযোগে থাকা জাফর আনসারিকে আউট করে হ্যাটট্রিক করতে ব্যর্থ হলেও পরের বলে তাকে সাজঘরে ঠিকই পাঠিয়ে দেন সাকিব। এরপর ইংলিশ কফিনে শেষ পেরেকটি ঢুকিয়ে এদিনও নিজের ঝুলিতে ৬টি উইকেট পুরে নেন মিরাজ।
বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬টি উইকটে নিয়েছেন মিরাজ ও ৪টি উইকেট নিয়েছেনসাকিব আল হাসান।
এলএবাংলাটাইমস/এস/এলআরটি