সিলেটে করোনাভাইরাস সচেতনতায় হাতধোয়া কর্মসূচি নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এসময় দুই দফা পাল্টাপাল্টি হামলায় উভয়পক্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। বুধবার সন্ধ্যা রাতে নগরীর পশ্চিম কাজলশাহ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, বিকালে ৯ নং ওয়ার্ডের এতিম স্কুল রোডের কিছু যুবক করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে হাতধোয়া কর্মসূচি ও জীবাণুনাশক স্প্রে করে আসা-যাওয়া মানুষের মাঝে।
এসময় পশ্চিম কাজলশাহ এলাকার গিয়াস মিয়া নামের এক ব্যক্তির হাতে স্প্রে দিতে গেলে তিনি তাদেরকে গালিগালাজ করেন। বিষয়টি নিয়ে পশ্চিম কাজলশাহ এলাকার বাসিন্দা ও এতিম স্কুল এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে এক দফা ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এর জেরে সন্ধ্যার পর ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। এসময় এতিম স্কুল রোডের জুমন, শরীফ, হিমেল, নাহিদের নেতৃত্বে বেশ কিছু যুবক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গিয়াস মিয়ার বাসায় হামলা চালায়। ভাঙচুর করে কয়েকটি দোকান।
একপর্যায়ে দুপক্ষের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হলে অন্তত ২০ জন আহত হন।
কোতোয়ালি থানার ওসি সেলিম মিঞা যুগান্তরকে বলেন, এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে একজনকে ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাসায় চলে গেছেন।
তিনি জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মখলিসুর রমমান কামরান ও ৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ লায়েক।
তারা দুপক্ষকে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। এখনও কোনোপক্ষই থানা অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করব বলে জানান ওসি।
এম/এইচ/টি
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, বিকালে ৯ নং ওয়ার্ডের এতিম স্কুল রোডের কিছু যুবক করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে হাতধোয়া কর্মসূচি ও জীবাণুনাশক স্প্রে করে আসা-যাওয়া মানুষের মাঝে।
এসময় পশ্চিম কাজলশাহ এলাকার গিয়াস মিয়া নামের এক ব্যক্তির হাতে স্প্রে দিতে গেলে তিনি তাদেরকে গালিগালাজ করেন। বিষয়টি নিয়ে পশ্চিম কাজলশাহ এলাকার বাসিন্দা ও এতিম স্কুল এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে এক দফা ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
এর জেরে সন্ধ্যার পর ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। এসময় এতিম স্কুল রোডের জুমন, শরীফ, হিমেল, নাহিদের নেতৃত্বে বেশ কিছু যুবক দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে গিয়াস মিয়ার বাসায় হামলা চালায়। ভাঙচুর করে কয়েকটি দোকান।
একপর্যায়ে দুপক্ষের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হলে অন্তত ২০ জন আহত হন।
কোতোয়ালি থানার ওসি সেলিম মিঞা যুগান্তরকে বলেন, এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে একজনকে ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাসায় চলে গেছেন।
তিনি জানান, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মখলিসুর রমমান কামরান ও ৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আবুল কালাম আজাদ লায়েক।
তারা দুপক্ষকে নিয়ে সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। এখনও কোনোপক্ষই থানা অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করব বলে জানান ওসি।
এম/এইচ/টি