ইরানী যুবকের পরকীয়া প্রেমে মজে বাংলাদেশী স্বামী ত্যাগ করেছেন সিলেটের এক লন্ডনী বধু। মামলায় ফেসে এখন পরিত্যক্ত স্বামী পরিবারকে নানাভাবে হয়রানী করছেন। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা প্রবাহ নিয়ে সম্প্রতি সিলেটের গোলাপগঞ্জ থানায় একটি সাধারন ডায়েরী করা হয়েছে।
জানা গেছে, ছাতক উপজেলার লাকেশ্বর গ্রামের যুক্তরাজ্য প্রবাসী ফেরদৌস আলীর মেয়ে লন্ডনী বধু সায়েমা বেগম। আজ থেকে কয়েকবছর পূর্বে বিয়ে করেন গোলাপগঞ্জ উপজেলার দক্ষিন ভাদেশ্বর মাইজভাগের মরহুম আব্দুল হকের ছেলে রুবেল আহমদকে। পরে ২০১০ সালের নভেম্বরে রুবেলকে আঁচল ভিসায় নিয়ে যান ইংল্যান্ডে। স্বামী-স্ত্রী হিসেবে ইংল্যান্ডে বসবাসরত অবস্থায় এক ইরানী যুবকের পরকীয়া প্রেমে মজে পড়েন লন্ডনী বধু সায়মা। রুবেলের আর্থিক ক্ষতিসাধনের পাশাপাশি তার উপর শুরু করেন শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন। রুবেলকে সেখানে সেটেল না করেই ২০১২ সালের ৩০ নভেম্বর তাকে ত্যাগ করেন সায়মা। ইরানী যুবকের সাথে শুরু করেন প্রকাশ্যে দহরম-মহরম।
এ নিয়ে দেশে ও ইংল্যান্ডে বহু দেনদরবারও হয়। চাঞ্চল্যের সৃস্টি হয় সে দেশের বাঙ্গালী কমিউনিটিতে। সামাজিক চাপে পড়ে সায়েমা ইংল্যান্ডের মুসলিম পার্সোনাল ল’ মতে রুবেলকে একতরফা তালাক দিয়ে দেন। রুবেলও তার আর্থিক ক্ষতিসহ তার উপর নির্যাতন-নিসপীড়নের অভিযোগ এনে ইংল্যান্ডের আদালতে সায়মা ও তার স্বজনদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় রুবেলের সামাজিক ও আর্থিক ক্ষতি পুষিয়ে দিতে হবে এমন আশংকায় সায়মা ও তার পরিবার বাংলাদেশে থাকা রুবেলের মা ও ভাইবোনদের নানাভাবে হয়রানী শুরু করেন। কয়েকদিন পূর্বে সায়মার চাচা ফিরোজ আলী দলবল নিয়ে রুবেলের দেশের বাড়িতে চড়াও হয়ে গালিগালাজ করে নানা হুমকি ধমকি দেন। পাশপাশি রুবেলের ভাই সোহেলকে মারধরও করেন।
এ ঘটনায় রুবেলের মা রেগবুন নেছা বাদী হয়ে গত ১২ মার্চ গোলাপগঞ্জ থানায় অভিযোগ দেন। থানা পুলিশ অভিযোগটি সাধারন ডায়েরী ( নং-৫০৪) করে তদন্ত শুরু করে। চাচার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেয়ার খবর পেয়ে সায়মা দেশে ছুটে আসেন। সিলেট নগরীর পশ্চিম পীর মহল্লার বাসায় অবস্থান নিয়ে গত ১১ এপ্রিল গোলাপগঞ্জের মাইজভাগে চলে যান। সেখানে তার আত্মীয় জনৈক আতিকুর রহমানের বাড়িতে অবস্থান করে রুবেলের মাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি নিলে তড়িগড়ি করে দেশ থেকে সটকে পড়েন লন্ডনী বধু সায়মা। সায়মা ইংল্যান্ডে চলে গেলেও তার পক্ষ হয়ে চাচা ফিরোজ রুবেলের পরিবারকে নানাভাবে হয়রানী করে চলেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তদন্তকারী কর্মকর্তা সিলেটের গোলাপগঞ্জ থানার এসআই সিরাজুল ইসলাম এ বিষয়ে থানায় সাধারন ডায়েরীর সত্যতা স্বীকার করে সাংবাদিকদের জানান, মূল ঘটনা ভিন্নদেশের ব্যাপার । তবে এ ঘটনা নিয়ে দেশের ভেতরে সংঘটিত ঘটনাবলীর তদন্ত করা চলছে। সত্যতা পাওয়া গেলে আসামীদের বিরুদ্ধে আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় আদালতে প্রসিকিউশন দাখিল করা হবে।
এ ব্যাপারে লন্ডনী বধু সায়মার চাচা ফিরোজ আলীর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে এক মহিলা ফোন রিসিভ করেন । তবে ফিরোজ আলীকে ফোন দিতে ও সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
জানা গেছে, ছাতক উপজেলার লাকেশ্বর গ্রামের যুক্তরাজ্য প্রবাসী ফেরদৌস আলীর মেয়ে লন্ডনী বধু সায়েমা বেগম। আজ থেকে কয়েকবছর পূর্বে বিয়ে করেন গোলাপগঞ্জ উপজেলার দক্ষিন ভাদেশ্বর মাইজভাগের মরহুম আব্দুল হকের ছেলে রুবেল আহমদকে। পরে ২০১০ সালের নভেম্বরে রুবেলকে আঁচল ভিসায় নিয়ে যান ইংল্যান্ডে। স্বামী-স্ত্রী হিসেবে ইংল্যান্ডে বসবাসরত অবস্থায় এক ইরানী যুবকের পরকীয়া প্রেমে মজে পড়েন লন্ডনী বধু সায়মা। রুবেলের আর্থিক ক্ষতিসাধনের পাশাপাশি তার উপর শুরু করেন শারিরীক ও মানসিক নির্যাতন। রুবেলকে সেখানে সেটেল না করেই ২০১২ সালের ৩০ নভেম্বর তাকে ত্যাগ করেন সায়মা। ইরানী যুবকের সাথে শুরু করেন প্রকাশ্যে দহরম-মহরম।
এ নিয়ে দেশে ও ইংল্যান্ডে বহু দেনদরবারও হয়। চাঞ্চল্যের সৃস্টি হয় সে দেশের বাঙ্গালী কমিউনিটিতে। সামাজিক চাপে পড়ে সায়েমা ইংল্যান্ডের মুসলিম পার্সোনাল ল’ মতে রুবেলকে একতরফা তালাক দিয়ে দেন। রুবেলও তার আর্থিক ক্ষতিসহ তার উপর নির্যাতন-নিসপীড়নের অভিযোগ এনে ইংল্যান্ডের আদালতে সায়মা ও তার স্বজনদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় রুবেলের সামাজিক ও আর্থিক ক্ষতি পুষিয়ে দিতে হবে এমন আশংকায় সায়মা ও তার পরিবার বাংলাদেশে থাকা রুবেলের মা ও ভাইবোনদের নানাভাবে হয়রানী শুরু করেন। কয়েকদিন পূর্বে সায়মার চাচা ফিরোজ আলী দলবল নিয়ে রুবেলের দেশের বাড়িতে চড়াও হয়ে গালিগালাজ করে নানা হুমকি ধমকি দেন। পাশপাশি রুবেলের ভাই সোহেলকে মারধরও করেন।
এ ঘটনায় রুবেলের মা রেগবুন নেছা বাদী হয়ে গত ১২ মার্চ গোলাপগঞ্জ থানায় অভিযোগ দেন। থানা পুলিশ অভিযোগটি সাধারন ডায়েরী ( নং-৫০৪) করে তদন্ত শুরু করে। চাচার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দেয়ার খবর পেয়ে সায়মা দেশে ছুটে আসেন। সিলেট নগরীর পশ্চিম পীর মহল্লার বাসায় অবস্থান নিয়ে গত ১১ এপ্রিল গোলাপগঞ্জের মাইজভাগে চলে যান। সেখানে তার আত্মীয় জনৈক আতিকুর রহমানের বাড়িতে অবস্থান করে রুবেলের মাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেন। এ ঘটনায় থানায় মামলার প্রস্তুতি নিলে তড়িগড়ি করে দেশ থেকে সটকে পড়েন লন্ডনী বধু সায়মা। সায়মা ইংল্যান্ডে চলে গেলেও তার পক্ষ হয়ে চাচা ফিরোজ রুবেলের পরিবারকে নানাভাবে হয়রানী করে চলেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তদন্তকারী কর্মকর্তা সিলেটের গোলাপগঞ্জ থানার এসআই সিরাজুল ইসলাম এ বিষয়ে থানায় সাধারন ডায়েরীর সত্যতা স্বীকার করে সাংবাদিকদের জানান, মূল ঘটনা ভিন্নদেশের ব্যাপার । তবে এ ঘটনা নিয়ে দেশের ভেতরে সংঘটিত ঘটনাবলীর তদন্ত করা চলছে। সত্যতা পাওয়া গেলে আসামীদের বিরুদ্ধে আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় আদালতে প্রসিকিউশন দাখিল করা হবে।
এ ব্যাপারে লন্ডনী বধু সায়মার চাচা ফিরোজ আলীর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে এক মহিলা ফোন রিসিভ করেন । তবে ফিরোজ আলীকে ফোন দিতে ও সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।