মৌলভীবাজারের বড়লেখায় বিয়ের প্রস্তাবে প্রত্যাখ্যাত হয়ে এক যুবতী মেয়ে (২৫) কে ধর্ষণের
ঘটনার অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউপির
বোবারতল গ্রামে।
ধর্ষণের ঘটনায় ওই যুবতী বাদী হয়ে একই গ্রামের শামীম আহমদ (৩২) কে ১নং আসামী করে
থানায় ৪ জনের নাম উল্লেখ ও ২/৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী রেখে মামলা করেছে। মামলা
নং-০৪। শামীম আহমদ বোবারতল গ্রামের আব্দুল জলিলের পুত্র। এছাড়া মামলার অন্য আসামীরা
হল-বোবারতল গ্রামের মৃত মস্তকিন আলীর পুত্র ময়নুল ইসলাম (৩০), মৃত সুরমান আলীর পুত্র
হেলাল উদ্দিন (৪০) ও মোহাম্মদনগর গ্রামের জমির আলীর পুত্র রায়হান উদ্দিন (২৮)।
বড়লেখা থানার মামলা সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার বোবারতল গ্রামের যুবতী মেয়ে (২৫) কে বিয়ে
করার জন্য সম্প্রতি প্রস্তাব পাঠায় একই গ্রামের আব্দুল জলিলের পুত্র শামীম আহমদ। কিন্তু এ
যুবতীর পরিবার এতে অসম্মতি জানালে গত ২৯ মে রাতে ওই মেয়েকে কথা বলার জন্য ডেকে যায়
শামীম আহমদ। পরে ঐ রাতে তার উপর যৌন নির্যাতন চালায় শামীম। পরদিন ৩০ মে থেকে গত
৫জুন পর্যন্ত মামলার উল্লিখিত আসামীদের বাড়িতে এ যুবতীকে নিয়ে রাখা হয় এবং মামলার অন্য
আসামীরা যুবতীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায় বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়। ঘটনার পরবর্তীতে
সে স্থানীয় একজন ইউপি সদস্যের সহযোগীতায় থানায় এসে মামলা দায়ের করে।
বড়লেখা থানার অফিসার ইনচার্জ মো: মনিরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান,
নির্যাতিতার ডাক্তারি পরিক্ষা মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে করানো হয়েছে। আসামীদের
গ্রেফতারের জন্য পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ঘটনার অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার দক্ষিণ শাহবাজপুর ইউপির
বোবারতল গ্রামে।
ধর্ষণের ঘটনায় ওই যুবতী বাদী হয়ে একই গ্রামের শামীম আহমদ (৩২) কে ১নং আসামী করে
থানায় ৪ জনের নাম উল্লেখ ও ২/৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী রেখে মামলা করেছে। মামলা
নং-০৪। শামীম আহমদ বোবারতল গ্রামের আব্দুল জলিলের পুত্র। এছাড়া মামলার অন্য আসামীরা
হল-বোবারতল গ্রামের মৃত মস্তকিন আলীর পুত্র ময়নুল ইসলাম (৩০), মৃত সুরমান আলীর পুত্র
হেলাল উদ্দিন (৪০) ও মোহাম্মদনগর গ্রামের জমির আলীর পুত্র রায়হান উদ্দিন (২৮)।
বড়লেখা থানার মামলা সুত্রে জানা গেছে, উপজেলার বোবারতল গ্রামের যুবতী মেয়ে (২৫) কে বিয়ে
করার জন্য সম্প্রতি প্রস্তাব পাঠায় একই গ্রামের আব্দুল জলিলের পুত্র শামীম আহমদ। কিন্তু এ
যুবতীর পরিবার এতে অসম্মতি জানালে গত ২৯ মে রাতে ওই মেয়েকে কথা বলার জন্য ডেকে যায়
শামীম আহমদ। পরে ঐ রাতে তার উপর যৌন নির্যাতন চালায় শামীম। পরদিন ৩০ মে থেকে গত
৫জুন পর্যন্ত মামলার উল্লিখিত আসামীদের বাড়িতে এ যুবতীকে নিয়ে রাখা হয় এবং মামলার অন্য
আসামীরা যুবতীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালায় বলে মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়। ঘটনার পরবর্তীতে
সে স্থানীয় একজন ইউপি সদস্যের সহযোগীতায় থানায় এসে মামলা দায়ের করে।
বড়লেখা থানার অফিসার ইনচার্জ মো: মনিরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান,
নির্যাতিতার ডাক্তারি পরিক্ষা মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালে করানো হয়েছে। আসামীদের
গ্রেফতারের জন্য পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।