সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলায় তানিয়া বেগম নামে দিরাই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে অপহরণের পর হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তানিয়া উপজেলার নাচনি চণ্ডিপুর গ্রামের শাহজাহান মিয়ার মেয়ে।
তানিয়ার দাদা আব্দুল খালেক জানান, গত ৩০ জুলাই সকালে নাচনি চণ্ডিপুর গ্রাম থেকে স্কুলে আসার পথে তানিয়াকে অপহরণ করে সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মতিউর রহমানের ভাতিজা নাঈম মিয়া।
এ নিয়ে গ্রামে একাধিকবার বৈঠক হয়। গ্রামবাসীর চাপে আজ মঙ্গলবার তানিয়াকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তরের কথা দিয়েছিল নাঈমের পরিবার।
সোমবার রাতে তানিয়ার ফুফা হযরত আলী তার লাশ নিয়ে দিরাই আসেন। কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামের হযরত আলী বলেন, `অপহরণকারীরা করিমগঞ্জে তানিয়ার লাশ গুম করার চেষ্ঠা করছিল। বিভিন্ন মাধ্যমে খবর পেয়ে করিমগঞ্জ উপজেলার চামড়া বন্দর এলাকা থেকে তানিয়ার লাশ নিয়ে আসি আমি।`
মঙ্গলবার তানিয়ার দাদা আব্দুল খালেক নাঈমসহ তার পরিবারের ২১ জনকে আসামি করে দিরাই থানায় মামলা করেন। এরপর নাঈমের ২ চাচাতো ভাই রফিকুল ইসলাম ও নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
এদিকে তানিয়ার হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে আজ মঙ্গলবার ক্লাস বর্জন করে দিরাই শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেছে দিরাই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মিছিল শেষে তানিয়ার সহপাঠীরা এ ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে।
দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বায়েছ আলম বলেন, `মামলা দায়েরের পর দুই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার ভোরে তানিয়ার পরিবার লাশ দিরাই থানায় নিয়ে আসেন। ময়না তদন্তের জন্য লাশ সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্টে হত্যার আলামত পাওয়া গেলে অপহরণ মামলায় হত্যাসহ অপরাপর ধারা সংযুক্ত করা হবে।
তানিয়ার দাদা আব্দুল খালেক জানান, গত ৩০ জুলাই সকালে নাচনি চণ্ডিপুর গ্রাম থেকে স্কুলে আসার পথে তানিয়াকে অপহরণ করে সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মতিউর রহমানের ভাতিজা নাঈম মিয়া।
এ নিয়ে গ্রামে একাধিকবার বৈঠক হয়। গ্রামবাসীর চাপে আজ মঙ্গলবার তানিয়াকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তরের কথা দিয়েছিল নাঈমের পরিবার।
সোমবার রাতে তানিয়ার ফুফা হযরত আলী তার লাশ নিয়ে দিরাই আসেন। কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামের হযরত আলী বলেন, `অপহরণকারীরা করিমগঞ্জে তানিয়ার লাশ গুম করার চেষ্ঠা করছিল। বিভিন্ন মাধ্যমে খবর পেয়ে করিমগঞ্জ উপজেলার চামড়া বন্দর এলাকা থেকে তানিয়ার লাশ নিয়ে আসি আমি।`
মঙ্গলবার তানিয়ার দাদা আব্দুল খালেক নাঈমসহ তার পরিবারের ২১ জনকে আসামি করে দিরাই থানায় মামলা করেন। এরপর নাঈমের ২ চাচাতো ভাই রফিকুল ইসলাম ও নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
এদিকে তানিয়ার হত্যাকারীদের বিচারের দাবিতে আজ মঙ্গলবার ক্লাস বর্জন করে দিরাই শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেছে দিরাই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মিছিল শেষে তানিয়ার সহপাঠীরা এ ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে।
দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বায়েছ আলম বলেন, `মামলা দায়েরের পর দুই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার ভোরে তানিয়ার পরিবার লাশ দিরাই থানায় নিয়ে আসেন। ময়না তদন্তের জন্য লাশ সুনামগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্টে হত্যার আলামত পাওয়া গেলে অপহরণ মামলায় হত্যাসহ অপরাপর ধারা সংযুক্ত করা হবে।