সারাদেশের মধ্যে সবচেয়ে অধুনিক বাস টার্মিনাল হচ্ছে সিলেটে। নগরীর দক্ষিণ সুরমায় কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল পাচ্ছে এ অধুনিক রূপ। ইতোমধ্যে এ বাস টার্মিনালের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আগামী জুন মাসে সব কাজ শেষ হয়ে চালু হবে এ অত্যাধুনিক টার্মিনাল।
আগের টার্মিনালে যাত্রীদের জন্য ছিলো না কোনো বসার জায়গা। কয়েকটি পরিবহন কোম্পানি নিজস্ব ব্যবস্থায় নিজেদের যাত্রীদের জন্য বসার ব্যবস্থা রাখলেও অন্য হাজারো যাত্রীদের পোহাতে হতো চরম দুর্ভোগ। যাত্রীদের জন্য কোনো গণশৌচাগার ছিলো না। যেটি ছিলো সেটিও নামকওয়াস্তে পাবলিক টয়লেট হিসেবে ব্যবহার হতো। বর্তমানে ৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে দেশের সবচেয়ে সুন্দর ও অধুনিক হচ্ছে এই টার্মিনালটি।
আগামী জুন মাসে চালু করা হবে এ টার্মিনালটি। অবশ্য টার্মিনালের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে ২০১৯ সালে। শেষ হওয়ার কথা ছিল পরের বছরের (২০২০) জুন মাসে। কিন্তু কাজ শেষ হতে সময় গড়িয়েছে ৩ বছর। এখন সিসিক বলছে-চলতি বছরের জুন মাসে পূর্ণাঙ্গরূপ পাবে দেশের এ অত্যাধুনিক বাস টার্মিনালটি।
সিসিক সূত্র বলছে, এ রকম অবস্থায় সিলেট কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেয় সিসিক। এর অবকাঠামোগত উন্নয়নে ৬১ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। বর্তমানে পুরো টামির্নালের ওপরের অংশে থাইওয়ান থেকে আনা সিসকো সিট লাগানো হচ্ছে, টার্মিনালে থাকছে এরাইভাল বিল্ডিং, ডিপারচার বিল্ডিং, ওয়েলফেয়ার বিল্ডিং, ফাস্ট এইড ব্যবস্থা। ৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে পুরো কাজ সম্পন্ন করছে বিশ্বব্যাংক।
সিসিকের প্রধান প্রকৌশলী নুর আজিজুর রহমান বলেন, ‘টার্মিনালের অবকাঠামোগত উন্নয়নে খরচ হচ্ছে ৬১ কোটি টাকা। এ টাকা দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। পুরো কাজ ওয়াশিংটন থেকে মনিটরিং করছেন বিশ্বব্যাংক কর্তৃপক্ষ। পুরো কাজের দায়িত্বে রয়েছে সিলেট সিটি কর্পোরেশন ও এলজিইডি।
নুর আজিজ জানান, টার্মিনালের অবকাঠামোগত কাজ তিনটি ভাগে বিভক্ত করে দেয়া হয়েছে। বাস টার্মিনালে আধুনিক ভবনে যাত্রীদের জন্য বিশ্রাম কক্ষ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কক্ষ, টয়লেট, বিশুদ্ধ পানি প্রভৃতির ব্যবস্থা থাকছে। আধুনিক টার্মিনালে প্রত্যেক রুটের জন্য আলাদা পার্কিং জোন, প্রবেশ ও বের হওয়ার আলাদা রাস্তা থাকবে। টার্মিনালে কেউ অসুস্থ হলে কিংবা দুর্ঘটনার শিকার কাউকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে আলাদা কক্ষ থাকবে।
প্রসঙ্গত, সিলেটের সাথে গোটা দেশের সড়কপথে যোগাযোগের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু নগরীর কদমতলীস্থ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল। সাড়ে ৭ একর জমি নিয়ে গড়ে ওঠেছে এ টার্মিনালটি। টার্মিনালে থেকে প্রতিদিন দেশের বিভিন্নস্থানে হাজারো দূরাপাল্লার বাস যাতায়াত করে। অভ্যন্তরীণ সড়কে এর দ্বিগুণ বাস চলাচল করা এ টার্মিনালের অবস্থা ছিল জরাজীর্ণ। নানা সমস্যায় টার্মিনালের চিত্র ছিলো ভিন্ন। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
আগের টার্মিনালে যাত্রীদের জন্য ছিলো না কোনো বসার জায়গা। কয়েকটি পরিবহন কোম্পানি নিজস্ব ব্যবস্থায় নিজেদের যাত্রীদের জন্য বসার ব্যবস্থা রাখলেও অন্য হাজারো যাত্রীদের পোহাতে হতো চরম দুর্ভোগ। যাত্রীদের জন্য কোনো গণশৌচাগার ছিলো না। যেটি ছিলো সেটিও নামকওয়াস্তে পাবলিক টয়লেট হিসেবে ব্যবহার হতো। বর্তমানে ৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে দেশের সবচেয়ে সুন্দর ও অধুনিক হচ্ছে এই টার্মিনালটি।
আগামী জুন মাসে চালু করা হবে এ টার্মিনালটি। অবশ্য টার্মিনালের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে ২০১৯ সালে। শেষ হওয়ার কথা ছিল পরের বছরের (২০২০) জুন মাসে। কিন্তু কাজ শেষ হতে সময় গড়িয়েছে ৩ বছর। এখন সিসিক বলছে-চলতি বছরের জুন মাসে পূর্ণাঙ্গরূপ পাবে দেশের এ অত্যাধুনিক বাস টার্মিনালটি।
সিসিক সূত্র বলছে, এ রকম অবস্থায় সিলেট কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেয় সিসিক। এর অবকাঠামোগত উন্নয়নে ৬১ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। বর্তমানে পুরো টামির্নালের ওপরের অংশে থাইওয়ান থেকে আনা সিসকো সিট লাগানো হচ্ছে, টার্মিনালে থাকছে এরাইভাল বিল্ডিং, ডিপারচার বিল্ডিং, ওয়েলফেয়ার বিল্ডিং, ফাস্ট এইড ব্যবস্থা। ৬১ কোটি টাকা ব্যয়ে পুরো কাজ সম্পন্ন করছে বিশ্বব্যাংক।
সিসিকের প্রধান প্রকৌশলী নুর আজিজুর রহমান বলেন, ‘টার্মিনালের অবকাঠামোগত উন্নয়নে খরচ হচ্ছে ৬১ কোটি টাকা। এ টাকা দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। পুরো কাজ ওয়াশিংটন থেকে মনিটরিং করছেন বিশ্বব্যাংক কর্তৃপক্ষ। পুরো কাজের দায়িত্বে রয়েছে সিলেট সিটি কর্পোরেশন ও এলজিইডি।
নুর আজিজ জানান, টার্মিনালের অবকাঠামোগত কাজ তিনটি ভাগে বিভক্ত করে দেয়া হয়েছে। বাস টার্মিনালে আধুনিক ভবনে যাত্রীদের জন্য বিশ্রাম কক্ষ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কক্ষ, টয়লেট, বিশুদ্ধ পানি প্রভৃতির ব্যবস্থা থাকছে। আধুনিক টার্মিনালে প্রত্যেক রুটের জন্য আলাদা পার্কিং জোন, প্রবেশ ও বের হওয়ার আলাদা রাস্তা থাকবে। টার্মিনালে কেউ অসুস্থ হলে কিংবা দুর্ঘটনার শিকার কাউকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে আলাদা কক্ষ থাকবে।
প্রসঙ্গত, সিলেটের সাথে গোটা দেশের সড়কপথে যোগাযোগের প্রধান কেন্দ্রবিন্দু নগরীর কদমতলীস্থ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল। সাড়ে ৭ একর জমি নিয়ে গড়ে ওঠেছে এ টার্মিনালটি। টার্মিনালে থেকে প্রতিদিন দেশের বিভিন্নস্থানে হাজারো দূরাপাল্লার বাস যাতায়াত করে। অভ্যন্তরীণ সড়কে এর দ্বিগুণ বাস চলাচল করা এ টার্মিনালের অবস্থা ছিল জরাজীর্ণ। নানা সমস্যায় টার্মিনালের চিত্র ছিলো ভিন্ন। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এস
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]