সিলেট বহুল আলোচিত রাজন হত্যারকাণ্ডের
সঙ্গে জড়িত নয় দাবি করেছেন এই মামলার প্রধান
আসামি কামরুল ইসলামের দুই ভাই আলী হায়দার ও
মুহিত হোসেন। মামলার আসামি আলী ও মুহিত আজ
আদালতে সাফাই সাক্ষ্য প্রদানকালে নিজেদের
নির্দোষ দাবি করেন। সিলেট মহানগর দায়রা জজ
আদালতের বিচারক আকবর হোসেন মৃধার
আদালতে দুপুর ১২টা থেকে সাফাই সাক্ষ্য প্রদান
শুরু করেন আসামিরা।
এই আদালতের পিপি মফুর আলী জানান, আদালতে
হাজির থাকা ১১ আসামিরর সবাই নিজেদের নির্দোষ দাবি
করেছেন। তবে কেবল আলী হায়দার ও মুহিত
হোসেন ৩৪২ ধারায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে
বক্তব্য প্রদান করেন। রাজন হত্যার সময়
ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল না বলে দাবি করেছেন
তারা। মফুর আলী জানান, সাফাই সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে
যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হয়। এর আগে সকাল সাড়ে
১১টায় মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলামসহ ১১
আসামিকে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থায় আদালতে হাজির করা
হয়।
উল্লেখ্য, গত ৮ জুলাই সিলেটের কুমারগাঁওয়ে
সামিউল আলম রাজনকে নির্মম নির্যাতনের মাধ্যমে
হত্যা করা হয়। এই মামলায় কামরুল ছাড়া আরো ১০
আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় ১৩
জনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে গত ১৩
সেপ্টেম্বর অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে রাজন
হত্যা মামলার বিচার কাজ শুরু হয়। এর মধ্যে কামরুলের
ভাই শামীম আহমদ ও জাকির হোসেন পাভেল
ওরফে রাজু এখনও পলাতক।
সঙ্গে জড়িত নয় দাবি করেছেন এই মামলার প্রধান
আসামি কামরুল ইসলামের দুই ভাই আলী হায়দার ও
মুহিত হোসেন। মামলার আসামি আলী ও মুহিত আজ
আদালতে সাফাই সাক্ষ্য প্রদানকালে নিজেদের
নির্দোষ দাবি করেন। সিলেট মহানগর দায়রা জজ
আদালতের বিচারক আকবর হোসেন মৃধার
আদালতে দুপুর ১২টা থেকে সাফাই সাক্ষ্য প্রদান
শুরু করেন আসামিরা।
এই আদালতের পিপি মফুর আলী জানান, আদালতে
হাজির থাকা ১১ আসামিরর সবাই নিজেদের নির্দোষ দাবি
করেছেন। তবে কেবল আলী হায়দার ও মুহিত
হোসেন ৩৪২ ধারায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে
বক্তব্য প্রদান করেন। রাজন হত্যার সময়
ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল না বলে দাবি করেছেন
তারা। মফুর আলী জানান, সাফাই সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে
যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুরু হয়। এর আগে সকাল সাড়ে
১১টায় মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলামসহ ১১
আসামিকে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থায় আদালতে হাজির করা
হয়।
উল্লেখ্য, গত ৮ জুলাই সিলেটের কুমারগাঁওয়ে
সামিউল আলম রাজনকে নির্মম নির্যাতনের মাধ্যমে
হত্যা করা হয়। এই মামলায় কামরুল ছাড়া আরো ১০
আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলায় ১৩
জনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে গত ১৩
সেপ্টেম্বর অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে রাজন
হত্যা মামলার বিচার কাজ শুরু হয়। এর মধ্যে কামরুলের
ভাই শামীম আহমদ ও জাকির হোসেন পাভেল
ওরফে রাজু এখনও পলাতক।