যুবলীগের ৪৩তম
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
উপলক্ষে সিলেটে জেলা
যুবলীগের সমাবেশে
প্রজন্মলীগ ও ছাত্রলীগ
নেতা-কর্মীদের মধ্যে
সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত
১৫ জন আহত হয়েছেন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে
আনতে পুলিশ ২২ রাউন্ড
গুলি ছুঁড়েছে।
বুধবার রাত সাড়ে ৮টার
দিকে সিলেট মহানগরীর
সার্কিট হাউজের সামনে
সুরমা নদীর পাড়ে এ ঘটনা
ঘটে।
যুবলীগের
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
উপলক্ষে সন্ধ্যায় সার্কিট
হাউসের সামনে
সমাবেশের আয়োজন করে
সিলেট জেলা যুবলীগ।
সমাবেশস্থলে বসা নিয়ে
প্রজন্মলীগের কেন্দ্রীয়
আন্তর্জাতিক বিষয়ক
সম্পাদক খালেদ ওসমানী
আনসারী গ্রুপের নেতা-
কর্মীদের সঙ্গে জেলা
ছাত্রলীগের সভাপতি
শাহরিয়ার আলম সামাদ
গ্রুপের নেতা-কর্মীদের
হাতাহাতি হয়।
এরই জের ধরে রাত সাড়ে
৮টার দিকে সমাবেশের
প্রধান অতিথি যুবলীগের
কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত
সভাপতি আতাউর রহমান
আতার বক্তব্য শেষ হওয়ার
পরপরই খালেদ ওসমানীর
নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন যুবক
সমাবেশে থাকা ছাত্রলীগ
সভাপতি শাহরিয়ার আলম
সামাদের অনুসারী নেতা-
কর্মীদের উপর হামলা
চালায়।
এ সময় উভয়পক্ষ ব্যাপক
সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত
হয়েছেন। আহতদের মধ্যে
চারজনকে সিলেট এমএজি
ওসমানী হাসপাতালে
ভর্তি করা হয়েছে। তারা
হচ্ছেন সৈয়দ কাওছার, শিপু,
জাওয়াদ ও খালেদ।
সংঘর্ষকালে পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রণে আনতে
সমাবেশস্থলে থাকা
সিলেট কোতোয়ালি থানা
পুলিশ ২২ রাউন্ড গুলি ছুঁড়ে।
গুলি ছুঁড়ার বিষয়টি
নিশ্চিত করেছেন
কোতোয়ালি থানার
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)
সুহেল আহমদ।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
উপলক্ষে সিলেটে জেলা
যুবলীগের সমাবেশে
প্রজন্মলীগ ও ছাত্রলীগ
নেতা-কর্মীদের মধ্যে
সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত
১৫ জন আহত হয়েছেন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে
আনতে পুলিশ ২২ রাউন্ড
গুলি ছুঁড়েছে।
বুধবার রাত সাড়ে ৮টার
দিকে সিলেট মহানগরীর
সার্কিট হাউজের সামনে
সুরমা নদীর পাড়ে এ ঘটনা
ঘটে।
যুবলীগের
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
উপলক্ষে সন্ধ্যায় সার্কিট
হাউসের সামনে
সমাবেশের আয়োজন করে
সিলেট জেলা যুবলীগ।
সমাবেশস্থলে বসা নিয়ে
প্রজন্মলীগের কেন্দ্রীয়
আন্তর্জাতিক বিষয়ক
সম্পাদক খালেদ ওসমানী
আনসারী গ্রুপের নেতা-
কর্মীদের সঙ্গে জেলা
ছাত্রলীগের সভাপতি
শাহরিয়ার আলম সামাদ
গ্রুপের নেতা-কর্মীদের
হাতাহাতি হয়।
এরই জের ধরে রাত সাড়ে
৮টার দিকে সমাবেশের
প্রধান অতিথি যুবলীগের
কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত
সভাপতি আতাউর রহমান
আতার বক্তব্য শেষ হওয়ার
পরপরই খালেদ ওসমানীর
নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন যুবক
সমাবেশে থাকা ছাত্রলীগ
সভাপতি শাহরিয়ার আলম
সামাদের অনুসারী নেতা-
কর্মীদের উপর হামলা
চালায়।
এ সময় উভয়পক্ষ ব্যাপক
সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত
হয়েছেন। আহতদের মধ্যে
চারজনকে সিলেট এমএজি
ওসমানী হাসপাতালে
ভর্তি করা হয়েছে। তারা
হচ্ছেন সৈয়দ কাওছার, শিপু,
জাওয়াদ ও খালেদ।
সংঘর্ষকালে পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রণে আনতে
সমাবেশস্থলে থাকা
সিলেট কোতোয়ালি থানা
পুলিশ ২২ রাউন্ড গুলি ছুঁড়ে।
গুলি ছুঁড়ার বিষয়টি
নিশ্চিত করেছেন
কোতোয়ালি থানার
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)
সুহেল আহমদ।