সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলায় পাঁচ
গ্রামবাসীর সংঘর্ষে ৪০জন আহত
হয়েছে। ছাতক উপজেলার সিংচাপইড়
ইউনিয়নের দক্ষিণ কুরশি গ্রামে
পার্শ্ববর্তী বটেরখালে নৌকায়
মালামাল উত্তোলন নিয়ে রোববার
দুপুরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে
১৫ রাউন্ড টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে।
সংঘর্ষে আহত আছির আলী, হাফিজ
উদ্দিন, অলিউর রহমানসহ ১০ জনকে
আশংকাজনক অবস্থায় সিলেট
ওসমানী মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,
বটেরখালে একটি মাল বোঝাই
নৌকায় মালামাল উত্তোলন নিয়ে
দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও
হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এরই জের ধরে
প্রথমে কুরশি ও সিরাজগঞ্জ
গ্রামবাসীর লোকজন সংঘর্ষে
জড়িয়ে পড়লে পরবর্তীতে কুরশি,
কাটাসোলা রাউলি, সিরাজগঞ্জ,
সধুখালী, সিংচাপইড় এলাকার
লোকজন এ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
প্রায় ঘন্টাব্যাপী দফায় দফায় ধাওয়া
পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনায়
পূরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
দেশীয় অস্ত্র লাঠি-সোটা ও ইট-
পাটকেল নিয়ে সংঘর্ষ শুরু হলে
স্থানীয় অধিকাংশ দোকান-পাট বন্ধ
হয়ে যায়।
খবর পেয়ে জাউয়াবাজার ও ছাতক
থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে ব্যাপক
লাঠি চার্জ ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ
করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
ছাতক থানার ওসি আশেক সুজা মামুন
জানান, সংঘর্ষের পর আইন-শৃংঙ্খলা
পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে
এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
করা হয়েছে।
গ্রামবাসীর সংঘর্ষে ৪০জন আহত
হয়েছে। ছাতক উপজেলার সিংচাপইড়
ইউনিয়নের দক্ষিণ কুরশি গ্রামে
পার্শ্ববর্তী বটেরখালে নৌকায়
মালামাল উত্তোলন নিয়ে রোববার
দুপুরে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে
১৫ রাউন্ড টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে।
সংঘর্ষে আহত আছির আলী, হাফিজ
উদ্দিন, অলিউর রহমানসহ ১০ জনকে
আশংকাজনক অবস্থায় সিলেট
ওসমানী মেডিকেল কলেজ
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,
বটেরখালে একটি মাল বোঝাই
নৌকায় মালামাল উত্তোলন নিয়ে
দু’জনের মধ্যে কথা কাটাকাটি ও
হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এরই জের ধরে
প্রথমে কুরশি ও সিরাজগঞ্জ
গ্রামবাসীর লোকজন সংঘর্ষে
জড়িয়ে পড়লে পরবর্তীতে কুরশি,
কাটাসোলা রাউলি, সিরাজগঞ্জ,
সধুখালী, সিংচাপইড় এলাকার
লোকজন এ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে।
প্রায় ঘন্টাব্যাপী দফায় দফায় ধাওয়া
পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনায়
পূরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
দেশীয় অস্ত্র লাঠি-সোটা ও ইট-
পাটকেল নিয়ে সংঘর্ষ শুরু হলে
স্থানীয় অধিকাংশ দোকান-পাট বন্ধ
হয়ে যায়।
খবর পেয়ে জাউয়াবাজার ও ছাতক
থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে ব্যাপক
লাঠি চার্জ ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ
করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
ছাতক থানার ওসি আশেক সুজা মামুন
জানান, সংঘর্ষের পর আইন-শৃংঙ্খলা
পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে
এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
করা হয়েছে।