মানবতার কল্যাণে নিবেদিত রাগীব-রাবেয়া ফাউন্ডেশন এবং লিডিং ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান দানবীর ড. রাগীব আলী বলেছেন, ‘আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন’ জাতিসংঘ সম্মেলনের একটি অনুরূপ অনুশীলন। যার মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী গবেষণা, বিতর্ক উপস্থাপন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং কূটনীতি বিষয়ে শিক্ষা লাভ করতে পারবে। এর মধ্য দিয়ে সমাজে তৈরি হবে দক্ষ নেতৃত্ব।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় ভার্সিটি প্রাঙ্গণে লিডিং ইউনিভার্সিটি মডেল ইউনাইটেড অ্যাসোসিয়েশন (এলইউমুনা) আয়োজিত তিনদিনব্যাপী আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
এলইউমুনা এর উপদেষ্টা মানফাত জাবিন হকের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান অতিথি এ সম্মেলন আয়োজন করার জন্য এলইউমুনাকে ধন্যবাদ জানান এবং প্রতিযোগীরা তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে নিজেদের দক্ষতার প্রমাণ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এছাড়া, তিনি অন্যান্য দেশের ডেলিগেটদের ধন্যবাদ জানান এবং লিডিং ইউনিভার্সিটিতে এ ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজন চলমান থাকবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সম্মেলনে এবারের প্রতিপাদ্য ছিল ‘টুওয়ার্ডস এ গ্রিনার ইক্যুয়াবল ওয়ার্ল্ড ঃ ব্যালেন্সিং এনভায়রনমেন্টাল সাসটেইনবিলিটি রিভুশিং প্রভার্টি’ ।
এতে সম্মানিত অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী আজিজুল মাওলা। বিশেষ অতিথি ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল হাই।
উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী আজিজুল মাওলা বলেন, মানসম্পন্ন আন্তর্জাতিক ছায়া সম্মেলনে অংশগ্রহণের ফলে প্রতিযোগীদের মধ্যে যে নেতৃত্বের জ্ঞান অর্জিত হবে তার মাধ্যমে দেশ উপকৃত হবে। এটা খুবই সম্মানের এবং বিভিন্ন দেশের তরুণদের এক সাথে কাজ করার সুযোগ। এলইউমুনা তরুণ শিক্ষার্থীদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দিচ্ছে-যার মাধ্যমে কিছু সমাধান একটি শান্তিপূর্ণ এবং সবার অংশগ্রহণমূলক একটি সমাজব্যবস্থায় সহায়তা করবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল হাই বলেন, এটা শুধু একটা সম্মেলন নয় এটা একটি ডেমোক্রেসির সেলিব্রেশন। এতে বিশ্বের বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা এবং জটিল বিষয়ক সহজ সমাধান আসবে। আর শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ এবং নেতৃত্বের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে এবং দায়িত্বের সাথে টিম ওয়ার্ক করার শিক্ষা নেয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
সভাপতির বক্তব্যে এলইউমুনা এর উপদেষ্টা মানফাত জাবিন হক বলেন, গত ২০১৬ সাল থেকে অত্যন্ত সাফল্যের সাথে সম্মেলন সম্পন্ন করেছে এবং দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন হিসেবে এবারের এ সম্মেলন আরও ব্যাপক পরিসরে সম্পন্ন হবে।
লিডিং ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী এবং এলইউমুনা’র কার্যকরী সদস্য ফাইজা চৌধুরীর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন এলইউমুনা এর প্রেসিডেন্ট তালহা মোহাম্মদ হোসাইন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লিডিং ইউনিভার্সিটির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. মাইমুল আহসান খান, কলা ও আধুনিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মো. রেজাউল করিম, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মফিজুল ইসলাম, পরিচালক অর্থ ও হিসাব মোহাম্মদ কবির আহমেদ লিডিং ইউনিভার্সিটি মডেল ইউনাইটেড ন্যাশনস অ্যাসোসিয়েশন (এলইউমুনা) এর আমন্ত্রিত দেশ এবং দেশের বাইরে থেকে আগত অতিথিবৃন্দ এবং লিডিং ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ও কর্মকর্তাবৃন্দ।
এবারের সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অংশগ্রহণ করছে সিলেটের ৪০টির বেশি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। সর্বমোট ৩৫০ জন প্রতিনিধি এবং ১১টি কমিটি নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে এবারের সম্মেলন। এতে মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করবেন এলইউমুনা ২০২৩ এর প্রেসিডেন্ট তালহা মোহাম্মদ হোসাইন।
এ সম্মেলনে একটি সবুজ ও ন্যায়সঙ্গত বিশ্বে পরিবেশগত স্থায়িত্বের ভারসাম্য এবং দারিদ্র্য হ্রাসকরণ বিষয়ে আলোচনা করবেন প্রতিনিধিরা।
এবারের সম্মেলনের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে এডু বার্ড, ওয়াই ই এস একাডেমি, আর্থ পিডিয়া গ্লোবাল এবং সেইফ সিলেট। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
সম্মেলনে এবারের প্রতিপাদ্য ছিল ‘টুওয়ার্ডস এ গ্রিনার ইক্যুয়াবল ওয়ার্ল্ড ঃ ব্যালেন্সিং এনভায়রনমেন্টাল সাসটেইনবিলিটি রিভুশিং প্রভার্টি’ ।
এতে সম্মানিত অতিথি হিসেবে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী আজিজুল মাওলা। বিশেষ অতিথি ছিলেন ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল হাই।
উপাচার্য প্রফেসর ড. কাজী আজিজুল মাওলা বলেন, মানসম্পন্ন আন্তর্জাতিক ছায়া সম্মেলনে অংশগ্রহণের ফলে প্রতিযোগীদের মধ্যে যে নেতৃত্বের জ্ঞান অর্জিত হবে তার মাধ্যমে দেশ উপকৃত হবে। এটা খুবই সম্মানের এবং বিভিন্ন দেশের তরুণদের এক সাথে কাজ করার সুযোগ। এলইউমুনা তরুণ শিক্ষার্থীদের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে দিচ্ছে-যার মাধ্যমে কিছু সমাধান একটি শান্তিপূর্ণ এবং সবার অংশগ্রহণমূলক একটি সমাজব্যবস্থায় সহায়তা করবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ট্রাস্টি বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল হাই বলেন, এটা শুধু একটা সম্মেলন নয় এটা একটি ডেমোক্রেসির সেলিব্রেশন। এতে বিশ্বের বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা এবং জটিল বিষয়ক সহজ সমাধান আসবে। আর শিক্ষার্থীদের যোগাযোগ এবং নেতৃত্বের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে এবং দায়িত্বের সাথে টিম ওয়ার্ক করার শিক্ষা নেয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
সভাপতির বক্তব্যে এলইউমুনা এর উপদেষ্টা মানফাত জাবিন হক বলেন, গত ২০১৬ সাল থেকে অত্যন্ত সাফল্যের সাথে সম্মেলন সম্পন্ন করেছে এবং দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সম্মেলন হিসেবে এবারের এ সম্মেলন আরও ব্যাপক পরিসরে সম্পন্ন হবে।
লিডিং ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী এবং এলইউমুনা’র কার্যকরী সদস্য ফাইজা চৌধুরীর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন এলইউমুনা এর প্রেসিডেন্ট তালহা মোহাম্মদ হোসাইন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন লিডিং ইউনিভার্সিটির সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. মাইমুল আহসান খান, কলা ও আধুনিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মো. রেজাউল করিম, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মফিজুল ইসলাম, পরিচালক অর্থ ও হিসাব মোহাম্মদ কবির আহমেদ লিডিং ইউনিভার্সিটি মডেল ইউনাইটেড ন্যাশনস অ্যাসোসিয়েশন (এলইউমুনা) এর আমন্ত্রিত দেশ এবং দেশের বাইরে থেকে আগত অতিথিবৃন্দ এবং লিডিং ইউনিভার্সিটির শিক্ষক ও কর্মকর্তাবৃন্দ।
এবারের সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অংশগ্রহণ করছে সিলেটের ৪০টির বেশি স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। সর্বমোট ৩৫০ জন প্রতিনিধি এবং ১১টি কমিটি নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে এবারের সম্মেলন। এতে মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করবেন এলইউমুনা ২০২৩ এর প্রেসিডেন্ট তালহা মোহাম্মদ হোসাইন।
এ সম্মেলনে একটি সবুজ ও ন্যায়সঙ্গত বিশ্বে পরিবেশগত স্থায়িত্বের ভারসাম্য এবং দারিদ্র্য হ্রাসকরণ বিষয়ে আলোচনা করবেন প্রতিনিধিরা।
এবারের সম্মেলনের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে এডু বার্ড, ওয়াই ই এস একাডেমি, আর্থ পিডিয়া গ্লোবাল এবং সেইফ সিলেট। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস