নবীগঞ্জ উপজেলার দীঘলবাক ইউনিয়নের দাউদপুর গ্রামে পানি নিষ্কাশনের রাস্তা নিয়ে পূর্ব বরোধের জের ধরে মঙ্গলবার সকালে দুই পক্ষের মধ্যে এক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে মহিলা, শিশু, পুরুষসহ উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে আহত ১০ জনকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যান্য আহতদের নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার দাউদপুর গ্রামে পানি নিষ্কাশনের রাস্তা নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে একই গ্রামের জাহিদুর রহমান ও ফারুক মিয়ার লোকজনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এই নিয়ে ইতিপূর্বে কয়েকদফা সংর্ঘষ হয়েছে। এনিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে মামলা পাল্টা মামলা চলছে। মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে উভয় পক্ষের পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে সংর্ঘষের সূত্রপাত ঘটে। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এছাড়াও সংঘর্ষ চলাকালে দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্রের পাশাপাশি প্রতিপক্ষের লোকজন জাহিদুর রহমানের লোকজনের উপর পাইপগানের গুলি ছোঁড়ার অভিযোগ তুলেছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোন পক্ষের মামলার খবর পাওয়া যায়নি।
সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ মন্নান মিয়া (২৮), পরাশ মিয়া (৪৫), সাইদুর রহমান (২০), জুবেদা বেগম (২৬), রাজনা বেগম(৩০)ূ হারুন মিয়া (৩০), হান্নান মিয়া (৩৫), আবুল হোসেন লেবু (৪৫) সহ আরো কয়েকজনকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয় এবং ফরিদ (৩০), জুয়েল (২২), মুকিদ (১৩), লিয়াকত (৪০), সাইদুর (২০), হারুন (১৭), মুন্না (১৩), তোফাজ্জল (১২), আয়ফর (২০), আজাদ (৩০), জয়নাল (৪০), রুহুল (১৮), দিলাওর (২২), মুশাহিত (৩০), কাছন (৪০), শিশু (৪০), জুনাব আলীকে (৩০) নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি ও চিকিৎসা দেওয়া হয়। অন্য আহতদের প্রথমিক ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার দাউদপুর গ্রামে পানি নিষ্কাশনের রাস্তা নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে একই গ্রামের জাহিদুর রহমান ও ফারুক মিয়ার লোকজনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। এই নিয়ে ইতিপূর্বে কয়েকদফা সংর্ঘষ হয়েছে। এনিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে মামলা পাল্টা মামলা চলছে। মঙ্গলবার সকাল ৯টার দিকে উভয় পক্ষের পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে সংর্ঘষের সূত্রপাত ঘটে। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্তিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এছাড়াও সংঘর্ষ চলাকালে দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্রের পাশাপাশি প্রতিপক্ষের লোকজন জাহিদুর রহমানের লোকজনের উপর পাইপগানের গুলি ছোঁড়ার অভিযোগ তুলেছেন। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোন পক্ষের মামলার খবর পাওয়া যায়নি।
সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে গুলিবিদ্ধ মন্নান মিয়া (২৮), পরাশ মিয়া (৪৫), সাইদুর রহমান (২০), জুবেদা বেগম (২৬), রাজনা বেগম(৩০)ূ হারুন মিয়া (৩০), হান্নান মিয়া (৩৫), আবুল হোসেন লেবু (৪৫) সহ আরো কয়েকজনকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয় এবং ফরিদ (৩০), জুয়েল (২২), মুকিদ (১৩), লিয়াকত (৪০), সাইদুর (২০), হারুন (১৭), মুন্না (১৩), তোফাজ্জল (১২), আয়ফর (২০), আজাদ (৩০), জয়নাল (৪০), রুহুল (১৮), দিলাওর (২২), মুশাহিত (৩০), কাছন (৪০), শিশু (৪০), জুনাব আলীকে (৩০) নবীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি ও চিকিৎসা দেওয়া হয়। অন্য আহতদের প্রথমিক ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।