তিন মাসের শিশু সাহেরা জান্নাত। ঘুমিয়েছিল ঘরে। মা ছিলেন বাথরুমে। ফিরে এসে দেখেন ঘরে নেই জান্নাত। সন্ধ্যায় নিখোঁজ হওয়া জান্নাতের লাশ উদ্ধার করা হয় বাড়ির পাশের পুকুর থেকে। ঘরে ঘুমন্ত তিনমাসের জান্নাত পুকুরে গেল কিভাবে, সেই প্রশ্নের জবাব নেই কারও কাছে।
শুক্রবার রাত ১১টার দিকে জান্নাতের লাশ উদ্ধার করা হয়। শনিবার ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে লাশটি হস্তান্তর করেছে পুলিশ। জান্নাত সিলেট মহানগরীর দক্ষিণ সুরমার পালপুরের হাফিজ আবদুল কাইয়ূমের মেয়ে।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যায় জান্নাত ঘরে ঘুমে ছিল। মেয়েকে ঘুমে রেখে বাথরুমে যান মা। ফিরে এসে বিছানায় পাননি মেয়েকে। ঘরে ও আশপাশে অনেক খোঁজাখুজি করেও তাকে পাওয়া যায়নি। অবশেষে রাত ১১টার দিকে ঘর থেকে প্রায় ১শ’ মিটার দূরে পুকুরে পাওয়া যায় জান্নাতের লাশ, জানিয়েছেন জান্নাতের বাবা হাফিজ আবদুল কাইয়ূম।
খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
আবদুল কাইয়ুম আরও জানান, ‘আমি বুঝতে পারছি না আমার মেয়ে কিভাবে পুকুরে গেলো। কে তাকে সেখানে নিয়ে গেলো। নিশ্চয় তাকে কেউ তাকে পুকুরে ফেলেছে।
মোগলাবাজার থানার এসআই মুকুল আহমেদ জানান, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। শিশুটির মৃত্যু রহস্য উদঘাটনে পুলিশ কাজ করছে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে।
আবদুল কাইয়ুম আরও জানান, ‘আমি বুঝতে পারছি না আমার মেয়ে কিভাবে পুকুরে গেলো। কে তাকে সেখানে নিয়ে গেলো। নিশ্চয় তাকে কেউ তাকে পুকুরে ফেলেছে।
মোগলাবাজার থানার এসআই মুকুল আহমেদ জানান, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। শিশুটির মৃত্যু রহস্য উদঘাটনে পুলিশ কাজ করছে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস