বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এমপি বলেছেন, শুধু এ প্লাস পেলেই মেধাবী হওয়া যায় না। এর সাথে বিষয় ভিত্তিক পড়া আত্মস্থ করতে হবে। না হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় পিছিয়ে যাবেন। বিষয়ভিত্তিক স্বচ্ছ ধারণা থাকায় এ প্লাস না পেয়েও অনেক শিক্ষার্থী ভালো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হচ্ছেন।’ শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা অর্জন করে বিদেশ যাবার পরামর্শ মন্ত্রীর।
গতকাল শনিবার বড়লেখার রোকেয়া খাতুন লাইসিয়াম স্কুল অ্যান্ড কলেজের কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। উপজেলার জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বড়লেখা পৌরসভার মেয়র এবং রোকেয়া খাতুন লাইসিয়াম স্কুল অ্যান্ড কলেজের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি আবুল ইমাম মো. কামরান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন লিডিং ইউনিভার্সিটির ট্রেজারার বনমালী ভৌমিক, মৌলভীবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) প্রভাংশু সোম মহান, বড়লেখা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ, বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুনজিৎ কুমার চন্দ।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহাঙ্গীর হোসাইন, অভিভাবক সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন ও সালেহ আহমদ জুয়েল, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইকবাল আহমদ। বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জায়েদুর রহমান, সুমি দত্ত ও আব্দুল্লাহ রিফাত এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-নাফিসা ইসলাম, আশরাফুল জামান জনি, মাহজাবীন আশরাফ মোহনা। অনুষ্ঠানে গত ২০২০ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিকে বৃত্তিপ্রাপ্ত ২৪৭ জন, বার্ষিক প্রতিযোগিতায় ২৬৩ জন এবং জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৫৩ জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এছাড়া অভিভাবকদের মধ্যে প্রতিযোগিতায় ১২ জনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহাঙ্গীর হোসাইন, অভিভাবক সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন ও সালেহ আহমদ জুয়েল, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইকবাল আহমদ। বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জায়েদুর রহমান, সুমি দত্ত ও আব্দুল্লাহ রিফাত এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-নাফিসা ইসলাম, আশরাফুল জামান জনি, মাহজাবীন আশরাফ মোহনা। অনুষ্ঠানে গত ২০২০ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিকে বৃত্তিপ্রাপ্ত ২৪৭ জন, বার্ষিক প্রতিযোগিতায় ২৬৩ জন এবং জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ৫৩ জনকে পুরস্কার প্রদান করা হয়। এছাড়া অভিভাবকদের মধ্যে প্রতিযোগিতায় ১২ জনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস