জাতিসংঘে বাংলাদেশ মিশনের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন- সারা বিশ্বের মধ্যে শেখ হাসিনার মতো ত্যাগী রাষ্ট্রনায়ক আর কেউ নাই। আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার দেওয়ার জন্য, পেটের ভাত, গায়ের কাপড় দেওয়ার জন্য, বাংলাদেশকে একটি উন্নত সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করার জন্য তিনি তাঁর পিতা-মাতা, ভাই-ভাবী, চাচাসহ পরিবারের সকল সদস্যকে হারিয়েছেন। বিশ্বে তাঁর মতো আর কোন রাষ্ট্রনায়ক পরিবারের এতো সদস্যকে হারায় নি। শুধু তাই নয়, তিনি বিশ্বের মধ্যে একজন সফল রাষ্ট্রনায়কও। কারণ তিনি বাংলাদেশকে নতুন উচ্চমাত্রায় নিয়ে গেছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিলেট আগমন উপলক্ষে সিলেট সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরো বলেন- ভারত-শ্রীলংকা ছাড়া সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমরা দক্ষিণ এশিয়ার সবগুলো দেশকে হার মানিয়েছি। বাংলাদেশের দারিদ্র সীমা ৫৭ ভাগ থেকে ৫.৪ ভাগে নিয়ে এসেছি। শিশু মৃত্যুর হার ৭৩ ভাগ কমিয়ে এনেছি। মাথাপিছু আয় ৫৭০ ডলার থেকে ১৩শ’ ৫৫ ডলারে উন্নিত করেছেন। তিনি আমাদের মান-ইজ্জত, সম্মান দিয়েছেন। তাই শেখ হাসিনাকে এমনভাবে সম্মানিত করবো, সেই সম্মান থাকবে সবার উপরে। তিনি সিলেটবাসীর সেই সম্মানকে যেনো আজীবন মনে রাখেন। তাঁকে আমরা আশির্বাদ হিসেবে গ্রহণ করবো এবং সম্মান জানাবো।
শনিবার বিকেলে সিলেট নগরীর শহীদ সোলেমান হলে এ কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মফিজুর রহমান বাদশা’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক, কান্দিগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নিজাম উদ্দিনের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এমপি শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন- সিলেট-১ আসনে সবচেয়ে বেশি উন্নয়ন হয়েছে। তাই উন্নয়নের স্বীকৃতি ও কৃতজ্ঞতাবোধ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে হবে।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ, সাবেক মহিলা এমপি সৈয়দা জেবুন্নেছা হক, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক, অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শামসুল ইসলাম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক মকসুদ আহমদ মকসুদ, ২২ বাগানের সভাপতি রাজু গোয়ালা, মোগলগাঁও ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. শাহনুর, টুলটিকর ইউনিয়নের কমর উদ্দিন খান, বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল মছব্বির, এস এম আলী হোসেন, খাদিমনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইকলাল আহমদ, জালালাবাদ ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও আগামী নির্র্বাচনে পদপ্রার্থী মুহিত আলম শফিক, আশ্রব আলী, পারভেজ মইন উদ্দিন, টুকেরবাজার ইউনিয়নের ফয়জুল করিম ফুল মিয়া, মোয়াজ্জিন হোসাইন, মোগলগাঁও ইউনিয়নের ইরন মিয়া ও নজির আহমদ আজাদ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য এস এম নুনু মিয়া, যুগ্ম-সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিজাম উদ্দিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক জগলু চৌধুরী, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক কবির উদ্দিন আহমদ, অ্যাডভোকেট বদরুল ইসলাম জাহাঙ্গির, সদর উপজেলার সহ-সভাপতি মখলিছুর রহমান, রমিজ উদ্দিন বাবুল প্রমুখ।
এছাড়া ইউনিয়ন সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কান্দিগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদ আলী, মোগলগাঁও ইউনিয়নের সভাপতি আশিক মিয়া, টুকেরবাজার ইউনিয়নের সভাপতি আলতাব হোসেন, টুলটিকর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নিরেস দাস, খাদিমপাড়া ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বিলাল, খাদিমনগর ইউনিয়নের সভাপতি তেরা মিয়া মেম্বার, হাটখোলা ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, জালালাবাদ ইউনিয়নের সভাপতি মছদ্দর আলী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিলেট আগমন উপলক্ষে সিলেট সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরো বলেন- ভারত-শ্রীলংকা ছাড়া সার্বিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমরা দক্ষিণ এশিয়ার সবগুলো দেশকে হার মানিয়েছি। বাংলাদেশের দারিদ্র সীমা ৫৭ ভাগ থেকে ৫.৪ ভাগে নিয়ে এসেছি। শিশু মৃত্যুর হার ৭৩ ভাগ কমিয়ে এনেছি। মাথাপিছু আয় ৫৭০ ডলার থেকে ১৩শ’ ৫৫ ডলারে উন্নিত করেছেন। তিনি আমাদের মান-ইজ্জত, সম্মান দিয়েছেন। তাই শেখ হাসিনাকে এমনভাবে সম্মানিত করবো, সেই সম্মান থাকবে সবার উপরে। তিনি সিলেটবাসীর সেই সম্মানকে যেনো আজীবন মনে রাখেন। তাঁকে আমরা আশির্বাদ হিসেবে গ্রহণ করবো এবং সম্মান জানাবো।
শনিবার বিকেলে সিলেট নগরীর শহীদ সোলেমান হলে এ কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মফিজুর রহমান বাদশা’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক, কান্দিগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নিজাম উদ্দিনের পরিচালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এমপি শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেন- সিলেট-১ আসনে সবচেয়ে বেশি উন্নয়ন হয়েছে। তাই উন্নয়নের স্বীকৃতি ও কৃতজ্ঞতাবোধ হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাকে জনসমুদ্রে পরিণত করতে হবে।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ, সাবেক মহিলা এমপি সৈয়দা জেবুন্নেছা হক, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যক্ষ সুজাত আলী রফিক, অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট জেলা কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শামসুল ইসলাম, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক মকসুদ আহমদ মকসুদ, ২২ বাগানের সভাপতি রাজু গোয়ালা, মোগলগাঁও ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. শাহনুর, টুলটিকর ইউনিয়নের কমর উদ্দিন খান, বর্তমান চেয়ারম্যান আব্দুল মছব্বির, এস এম আলী হোসেন, খাদিমনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ইকলাল আহমদ, জালালাবাদ ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও আগামী নির্র্বাচনে পদপ্রার্থী মুহিত আলম শফিক, আশ্রব আলী, পারভেজ মইন উদ্দিন, টুকেরবাজার ইউনিয়নের ফয়জুল করিম ফুল মিয়া, মোয়াজ্জিন হোসাইন, মোগলগাঁও ইউনিয়নের ইরন মিয়া ও নজির আহমদ আজাদ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য এস এম নুনু মিয়া, যুগ্ম-সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিজাম উদ্দিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক জগলু চৌধুরী, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক কবির উদ্দিন আহমদ, অ্যাডভোকেট বদরুল ইসলাম জাহাঙ্গির, সদর উপজেলার সহ-সভাপতি মখলিছুর রহমান, রমিজ উদ্দিন বাবুল প্রমুখ।
এছাড়া ইউনিয়ন সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কান্দিগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদ আলী, মোগলগাঁও ইউনিয়নের সভাপতি আশিক মিয়া, টুকেরবাজার ইউনিয়নের সভাপতি আলতাব হোসেন, টুলটিকর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নিরেস দাস, খাদিমপাড়া ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম বিলাল, খাদিমনগর ইউনিয়নের সভাপতি তেরা মিয়া মেম্বার, হাটখোলা ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, জালালাবাদ ইউনিয়নের সভাপতি মছদ্দর আলী।