অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান এমপি বলেছেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম চারলেন সড়ক শিগগিরই উদ্বোধন করা হবে। এর পরপরই ঢাকা-সিলেট চারলেন সড়কের কাজ শুরু হবে।
তিনি শনিবার বিকেলে একটি সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও প্রকাশনা সংস্থার এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা জানান। নগরীর কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের শহীদ সুলেমান হলে ‘শেকড়ের সন্ধানে’ নামের একটি এই সংবর্ধনার আয়োজন করে। এতে সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য সিলেট প্রেসক্লাবের সভাপকি ইকরামুল কবীর ও লোকসংগীতে অবদানের জন্য লাভলী দেবকে এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
সংগঠনের চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। সৈয়দ সাইমুম আনজুম ইভান ও অ্যাডভোকেট ফারজানা জাহান শারমিনের উপস্থাপনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন দেবব্রত রায় দিপন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উম্মে সুমাইয়া তাজবিন নীলা।
অর্থ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা, যোগাযোগ, সাহিত্যসহ সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশে সুষম উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে। যা পৃথিবীর অন্যান্য দেশে সম্ভব হয়নি।
তিনি সমাজ ও দেশ গঠনে সমাজের সাংবাদিক, সাহিত্যিক, রাজনীতিক, সমাজসেবীসহ সকলের ঐক্যবদ্ধ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা আশা করে বলেন, আমরা অন্ধকার জগতে ছিলাম। কিন্তু, এখন আর পিছিয়ে থাকতে চাই না। আলোতে বসবাস করতে চাই। নিজেদের মেধা ও শক্তির পরিপূর্ণ বিস্ফোরণ চাই। এজন্য তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
একই সাথে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী সিলেটকে নিজের অন্তরের অন্তস্থলে স্থান দিয়েছেন। তিনি সিলেটের উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক। সিলেটের মানুষকে অর্থ, শিক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন।
তিনি শনিবার বিকেলে একটি সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও প্রকাশনা সংস্থার এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা জানান। নগরীর কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের শহীদ সুলেমান হলে ‘শেকড়ের সন্ধানে’ নামের একটি এই সংবর্ধনার আয়োজন করে। এতে সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য সিলেট প্রেসক্লাবের সভাপকি ইকরামুল কবীর ও লোকসংগীতে অবদানের জন্য লাভলী দেবকে এ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
সংগঠনের চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমান আকাশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। সৈয়দ সাইমুম আনজুম ইভান ও অ্যাডভোকেট ফারজানা জাহান শারমিনের উপস্থাপনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন দেবব্রত রায় দিপন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উম্মে সুমাইয়া তাজবিন নীলা।
অর্থ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষা, যোগাযোগ, সাহিত্যসহ সকল ক্ষেত্রে বাংলাদেশে সুষম উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে। যা পৃথিবীর অন্যান্য দেশে সম্ভব হয়নি।
তিনি সমাজ ও দেশ গঠনে সমাজের সাংবাদিক, সাহিত্যিক, রাজনীতিক, সমাজসেবীসহ সকলের ঐক্যবদ্ধ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা আশা করে বলেন, আমরা অন্ধকার জগতে ছিলাম। কিন্তু, এখন আর পিছিয়ে থাকতে চাই না। আলোতে বসবাস করতে চাই। নিজেদের মেধা ও শক্তির পরিপূর্ণ বিস্ফোরণ চাই। এজন্য তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
একই সাথে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থা রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী সিলেটকে নিজের অন্তরের অন্তস্থলে স্থান দিয়েছেন। তিনি সিলেটের উন্নয়নে অত্যন্ত আন্তরিক। সিলেটের মানুষকে অর্থ, শিক্ষাসহ গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছেন।