উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের ছাতকের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছে পাঁচ গ্রামের অন্তত ২০ হাজার মানুষ।
স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত থেকে সুনামগঞ্জে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় কমতে শুরু করেছে জেলার যাদুকাটা, কুশিয়ারা ও রক্তি নদীর পানি। তবে দ্রুতগতিতে বাড়ছে ছাতকের সুরমা নদীর পানি। গত ২৪ ঘণ্টায় সুরমা নদীর পানি ৮ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এতে ছাতক উপজেলার সীমান্ত এলাকার নিম্নাঞ্চলের মুক্তিয়ার খলা, হরিপুরসহ ৫-৬ গ্রামের প্রধান সড়ক ডুবে গেছে। ফলে ছাতক উপজেলার সঙ্গে সরাসরি সড়ক পথে যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। জেলার ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম জানান, বন্যা মোকাবিলার জন্য আগাম সবধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখা হয়েছে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত থেকে সুনামগঞ্জে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় কমতে শুরু করেছে জেলার যাদুকাটা, কুশিয়ারা ও রক্তি নদীর পানি। তবে দ্রুতগতিতে বাড়ছে ছাতকের সুরমা নদীর পানি। গত ২৪ ঘণ্টায় সুরমা নদীর পানি ৮ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এতে ছাতক উপজেলার সীমান্ত এলাকার নিম্নাঞ্চলের মুক্তিয়ার খলা, হরিপুরসহ ৫-৬ গ্রামের প্রধান সড়ক ডুবে গেছে। ফলে ছাতক উপজেলার সঙ্গে সরাসরি সড়ক পথে যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। জেলার ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম জানান, বন্যা মোকাবিলার জন্য আগাম সবধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রাখা হয়েছে। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস