বকেয়া বেতনসহ বেশ কয়েকটি দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন চা শ্রমিকরা। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১২টা থেকে বিমানবন্দর-আম্বরখানা সড়কের মালনীছড়া এলাকায় সড়ক অবরোধ করেন তারা। দুপুর ২টায় সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত তাদের অবরোধ চলছিলো।
জানা যায়, বকেয়া বেতন, বোনাস ও রেশন পরিশোধ, বসত বাড়ি নির্মাণ ও মেরামত, চিকিৎসা সেবা চালু ও ঔষধ ্প্রদান, চা বাগানের গাছ কাটা ও বিক্রি বন্ধসহ বেশ কযেকটি দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন চা শ্রমিকরা।
চা শ্রমিক ও চাবাগান রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক রঞ্জিত নায়েক রঞ্জু দ্য বলেন, বারবার আশ্বাস দেওয়া সত্ত্বেও, কেউ তাদের কথা রাখেনি। আমরা অনেক প্রতিশ্রুতি শুনেছি, কিন্তু একটিও পূরণ হয়নি। তাই, আমাদের দাবি আদায়ের জন্য আমরা সড়ক অবরোধ করেছি।
শ্রমিকরা জানান, বেতন ও রেশন না পাওয়ায় খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছেন তারা। বুরজান চা-কোম্পানির অধীনে থাকা আড়াই হাজার শ্রমিকের বেতন-রেশন ও বোনাস বকেয়া পড়েছে। তাদের ছেলে-মেয়েরা তিন বেলা খাবার খেতে পারছে না। পড়াশোনায় সমস্যা হচ্ছে। মলিকপক্ষ বেতন দিচ্ছে-দিচ্ছে বলে যাচ্ছে। কবে তাদের বেতন দেবে তার ঠিক নেই। আমরা আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত সড়ক ছাড়বো না। এইদিকে, অবরোধের ফলে বন্ধ হয়ে গেছে আম্বরখানা-বিমানবন্দর সড়কে যান চলাচল। আটকা পড়েছে শত শত গাড়ি, সৃষ্টি হয়েছে দীর্ঘ যানজটের।
খবর পেয়ে বিমানবন্দর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন এবং যান চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা চালাচ্ছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ আনিসুর রহমান।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
শ্রমিকরা জানান, বেতন ও রেশন না পাওয়ায় খেয়ে না খেয়ে দিন পার করছেন তারা। বুরজান চা-কোম্পানির অধীনে থাকা আড়াই হাজার শ্রমিকের বেতন-রেশন ও বোনাস বকেয়া পড়েছে। তাদের ছেলে-মেয়েরা তিন বেলা খাবার খেতে পারছে না। পড়াশোনায় সমস্যা হচ্ছে। মলিকপক্ষ বেতন দিচ্ছে-দিচ্ছে বলে যাচ্ছে। কবে তাদের বেতন দেবে তার ঠিক নেই। আমরা আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত সড়ক ছাড়বো না। এইদিকে, অবরোধের ফলে বন্ধ হয়ে গেছে আম্বরখানা-বিমানবন্দর সড়কে যান চলাচল। আটকা পড়েছে শত শত গাড়ি, সৃষ্টি হয়েছে দীর্ঘ যানজটের।
খবর পেয়ে বিমানবন্দর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন এবং যান চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা চালাচ্ছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট এয়ারপোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ আনিসুর রহমান।
এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস