সিলেটের রেলপথ সংস্কারসহ ৮ দফা দাবিতে শনিবার (১ নভেম্বর) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত সিলেট বিভাগের সব রেলপথে অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে ‘৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন আন্দোলন’ কমিটি।
কমিটির সমন্বয়ক আজিজুল ইসলাম ও মুখ্য সমন্বয়ক আতিকুর রহমান আখই এক বিবৃতিতে সাধারণ জনগণকে ওইদিন ট্রেন ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার আহবান জানিয়েছেন। তারা জানান, দীর্ঘদিন ধরে সিলেট অঞ্চলের রেলপথের বেহাল অবস্থা দূর করতে এবং যাত্রীসেবার মানোন্নয়নের দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গত ২৭ সেপ্টেম্বর কুলাউড়ায় অবস্থান ধর্মঘট চলাকালে আন্দোলনকারীরা ট্রেন আটকালে রেলওয়ের ঢাকা অঞ্চলের ডিআরএম ১৫ দিনের মধ্যে আলোচনার আশ্বাস দেন। এরপর ১০ অক্টোবর কুলাউড়া জংশন স্টেশনের ভিআইপি ওয়েটিং রুমে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেন রেলওয়ের ঢাকা অঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (ডিআরএম) মো. মহিউদ্দিন আরিফ।
তবে বৈঠকে আশ্বাসে সন্তুষ্ট না হয়ে আন্দোলনকারীরা ৩১ অক্টোবরের মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না হলে ১ নভেম্বর অবরোধের ঘোষণা দেন।
আন্দোলনকারীদের ৮ দফা দাবি হলো- সিলেট-ঢাকা ও সিলেট-কক্সবাজার রুটে দুটি স্পেশাল ট্রেন চালু; আখাউড়া-সিলেট রেলপথ সংস্কার ও ডাবল লাইন বাস্তবায়ন; আখাউড়া-সিলেট সেকশনে অন্তত একটি লোকাল ট্রেন চালু; আখাউড়া-সিলেট সেকশনের সব বন্ধ স্টেশন পুনরায় চালু; কুলাউড়া জংশন স্টেশনে বরাদ্দকৃত আসনসংখ্যা বৃদ্ধি; কালনী ও পারাবত ট্রেনের যাত্রাবিরতি প্রত্যাহার; শিডিউল বিপর্যয় রোধে ত্রুটিমুক্ত ইঞ্জিন ব্যবহার ও যাত্রী চাহিদা অনুযায়ী প্রতিটি ট্রেনে অতিরিক্ত বগি সংযোজন।
আন্দোলনকারীদের দাবি, রেলওয়ের অবহেলার কারণে সিলেটবাসী প্রতিনিয়ত চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। তাই দাবি বাস্তবায়ন না হলে তারা আরও কঠোর কর্মসূচিতে যেতে বাধ্য হবেন। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
কমিটির সমন্বয়ক আজিজুল ইসলাম ও মুখ্য সমন্বয়ক আতিকুর রহমান আখই এক বিবৃতিতে সাধারণ জনগণকে ওইদিন ট্রেন ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার আহবান জানিয়েছেন। তারা জানান, দীর্ঘদিন ধরে সিলেট অঞ্চলের রেলপথের বেহাল অবস্থা দূর করতে এবং যাত্রীসেবার মানোন্নয়নের দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গত ২৭ সেপ্টেম্বর কুলাউড়ায় অবস্থান ধর্মঘট চলাকালে আন্দোলনকারীরা ট্রেন আটকালে রেলওয়ের ঢাকা অঞ্চলের ডিআরএম ১৫ দিনের মধ্যে আলোচনার আশ্বাস দেন। এরপর ১০ অক্টোবর কুলাউড়া জংশন স্টেশনের ভিআইপি ওয়েটিং রুমে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেন রেলওয়ের ঢাকা অঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (ডিআরএম) মো. মহিউদ্দিন আরিফ।
তবে বৈঠকে আশ্বাসে সন্তুষ্ট না হয়ে আন্দোলনকারীরা ৩১ অক্টোবরের মধ্যে দাবি বাস্তবায়ন না হলে ১ নভেম্বর অবরোধের ঘোষণা দেন।
আন্দোলনকারীদের ৮ দফা দাবি হলো- সিলেট-ঢাকা ও সিলেট-কক্সবাজার রুটে দুটি স্পেশাল ট্রেন চালু; আখাউড়া-সিলেট রেলপথ সংস্কার ও ডাবল লাইন বাস্তবায়ন; আখাউড়া-সিলেট সেকশনে অন্তত একটি লোকাল ট্রেন চালু; আখাউড়া-সিলেট সেকশনের সব বন্ধ স্টেশন পুনরায় চালু; কুলাউড়া জংশন স্টেশনে বরাদ্দকৃত আসনসংখ্যা বৃদ্ধি; কালনী ও পারাবত ট্রেনের যাত্রাবিরতি প্রত্যাহার; শিডিউল বিপর্যয় রোধে ত্রুটিমুক্ত ইঞ্জিন ব্যবহার ও যাত্রী চাহিদা অনুযায়ী প্রতিটি ট্রেনে অতিরিক্ত বগি সংযোজন।
আন্দোলনকারীদের দাবি, রেলওয়ের অবহেলার কারণে সিলেটবাসী প্রতিনিয়ত চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। তাই দাবি বাস্তবায়ন না হলে তারা আরও কঠোর কর্মসূচিতে যেতে বাধ্য হবেন। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস