শিক্ষামন্ত্রী জননেতা নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর সফল বাস্তবায়ন চলছে সারাদেশে। এরই ধারাবাহিকতায় রামধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি চালু হয়েছে। এ ভাবে দেশের প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৮ম শ্রেণি চালু করা হবে। তিনি আরও বলেন, দেশে আজ অভাব নেই, দেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের শিক্ষা-স্বাস্থ্য ও অর্থনীতি দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।
২৪ আগস্ট বুধবার বিকেল চারটায় সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার রামধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত দ্বিতল বিশিষ্ট ভবনের উদ্বোধনকালে আয়োজিত সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে ও প্রধান শিক্ষক কবির আহমদের পরিচালনায় সুধী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিয়ানীবাজার উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আতাউর রাহমান খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাসিব মনিয়া, শিক্ষামন্ত্রীর একান্ত সচিব দেওয়ান মাকসুদুল ইসলাম আওয়াল, সহকারী অধ্যাপক আব্দুল খালিক, জাকির হোসেন প্রমুখ।
এরপর বুধবার সন্ধ্যায় শিক্ষামন্ত্রী বিয়ানীবাজার উপজেলার ১ নম্বর আলী নগর ইউনিযনের ৪নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মাহতাব উদ্দিন স্মরণে শোকসভা, বিয়ানীবাজার উপজেলা স্টেডিয়ামের প্যাভিলিয়ন নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাথে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
ওই পৃথক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিয়ানীবাজার উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মু: আসাদুজ্জামান ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের সভাপতি। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাসিব মনিয়া, পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি সামসুল ইসলাম, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ইসলাম উদ্দিন, সহসাধারণ সম্পাদক নূরুল হক, উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক হারুনুর রশিদ দিপু, শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস মাকসুদুল ইসলাম আউয়াল, পৌরসভা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুস শুক্কুর, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য অ্যাডভোকেট মোহাম্মাদ আব্বাছ উদ্দিন প্রমুখ।
পৃথক অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, স্বাধীনতার মুল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে দারিদ্রমুক্ত, নিরোক্ষরমুক্ত, উন্নয়নশীল দেশে হিসেবে গড়ে তোলা। স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে দেশকে উলঠো পথে নিয়ে যায়। তার সুযোগ্য কন্যা ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সর্বক্ষেত্রে বাংলাদেশ যখন দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। ঠিক তখনি দেশীয়-আন্তজার্তিক চক্রান্তে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে জঙ্গি হামলা চালিয়ে বিদেশী-সাধারণ মানুষকে হত্যা করে এ দেশের উন্নয়নে বাধাগ্রস্থ করতে চায়। তিনি বলেন, জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের স্থান এই বাংলাদেশে হবে। সন্ত্রাস-জঙ্গিদের প্রতিরোধ করতে বাংলার সর্বস্তরের মানুষ জেগে উঠেছে। কিছু বিপথগামী শিক্ষাথীরা এই কাজে জড়িয়ে পড়েছে। আমাদের নতুন প্রজন্মকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে শিক্ষক-অভিভাবক সহ সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
উপজেলা স্টেঢিয়ামের প্যাভিলিয়ন নির্মাণ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আগামী প্রজন্মকে সব কিছুতে পারদর্শী হতে হবে। শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি খেলাধুলার সুস্থ পরিবেশ নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে। আধুনিক সুযোগ সুবিধার সাথে দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় স্টেডিয়াম উন্নয়নে কাজ করা হচ্ছে। খেলাধুলা শরির গঠনের পাশাপাশি মানসিক বিকাশ ঘটায়।
২৪ আগস্ট বুধবার বিকেল চারটায় সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার রামধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত দ্বিতল বিশিষ্ট ভবনের উদ্বোধনকালে আয়োজিত সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মনিরুজ্জামানের সভাপতিত্বে ও প্রধান শিক্ষক কবির আহমদের পরিচালনায় সুধী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিয়ানীবাজার উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আতাউর রাহমান খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাসিব মনিয়া, শিক্ষামন্ত্রীর একান্ত সচিব দেওয়ান মাকসুদুল ইসলাম আওয়াল, সহকারী অধ্যাপক আব্দুল খালিক, জাকির হোসেন প্রমুখ।
এরপর বুধবার সন্ধ্যায় শিক্ষামন্ত্রী বিয়ানীবাজার উপজেলার ১ নম্বর আলী নগর ইউনিযনের ৪নম্বর ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মাহতাব উদ্দিন স্মরণে শোকসভা, বিয়ানীবাজার উপজেলা স্টেডিয়ামের প্যাভিলিয়ন নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাথে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
ওই পৃথক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিয়ানীবাজার উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মু: আসাদুজ্জামান ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের সভাপতি। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাসিব মনিয়া, পৌরসভা আওয়ামী লীগের সভাপতি সামসুল ইসলাম, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক ইসলাম উদ্দিন, সহসাধারণ সম্পাদক নূরুল হক, উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক হারুনুর রশিদ দিপু, শিক্ষামন্ত্রীর এপিএস মাকসুদুল ইসলাম আউয়াল, পৌরসভা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুস শুক্কুর, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য অ্যাডভোকেট মোহাম্মাদ আব্বাছ উদ্দিন প্রমুখ।
পৃথক অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, স্বাধীনতার মুল উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে দারিদ্রমুক্ত, নিরোক্ষরমুক্ত, উন্নয়নশীল দেশে হিসেবে গড়ে তোলা। স্বাধীনতার পরাজিত শত্রুরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করে দেশকে উলঠো পথে নিয়ে যায়। তার সুযোগ্য কন্যা ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সর্বক্ষেত্রে বাংলাদেশ যখন দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। ঠিক তখনি দেশীয়-আন্তজার্তিক চক্রান্তে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে জঙ্গি হামলা চালিয়ে বিদেশী-সাধারণ মানুষকে হত্যা করে এ দেশের উন্নয়নে বাধাগ্রস্থ করতে চায়। তিনি বলেন, জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের স্থান এই বাংলাদেশে হবে। সন্ত্রাস-জঙ্গিদের প্রতিরোধ করতে বাংলার সর্বস্তরের মানুষ জেগে উঠেছে। কিছু বিপথগামী শিক্ষাথীরা এই কাজে জড়িয়ে পড়েছে। আমাদের নতুন প্রজন্মকে সঠিকভাবে গড়ে তুলতে শিক্ষক-অভিভাবক সহ সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।
উপজেলা স্টেঢিয়ামের প্যাভিলিয়ন নির্মাণ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আগামী প্রজন্মকে সব কিছুতে পারদর্শী হতে হবে। শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি খেলাধুলার সুস্থ পরিবেশ নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে। আধুনিক সুযোগ সুবিধার সাথে দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় স্টেডিয়াম উন্নয়নে কাজ করা হচ্ছে। খেলাধুলা শরির গঠনের পাশাপাশি মানসিক বিকাশ ঘটায়।