হবিগঞ্জ শহরের চাঁদের হাসি হাসপাতালে সিজারের সময় প্রসূতির পেটে গজ রেখে সেলাই করার ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে হবিগঞ্জের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. সত্যজিৎ কুমার সাহার নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. গোলাম মহিউদ্দিন আহমেদ ও সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. সুচিন্ত চৌধুরী জানান, এ ঘটনায় ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. সত্যজিৎ কুমার সাহার নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে সাত কার্য দিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
সঞ্জীব সরকার জানান, তার স্ত্রী মল্লিকা দাসকে (৩৮) সিজারিয়ান অপারেশনের জন্য চাঁদের হাসি হাসপাতালে ভর্তি করেন। গত ২৩ আগস্ট অপারেশনের সময় চিকিৎসক ডা. এসকে ঘোষ রোগীর পেটে গজ রেখেই সেলাই করে দেন।
তিনি জানান, স্ত্রীকে বাসায় নিয়ে গেলে কয়েকদিন পর থেকেই পেটে ব্যথা অনুভব করতে থাকে মল্লিকা। ব্যথা বাড়ায় বেশ কয়েকদিন পর আবারও তাকে চাঁদের হাসি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মল্লিকাকে বেশ কয়েকটি পরীক্ষা দেন। পরীক্ষায় তার পেটের ভেতরে কিছু রয়ে গেছে বলে ধারণা করা হয়। পরে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সপ্তাহ খানেক আগে হেলথ কেয়ার ক্লিনিকে অপারেশন করে মল্লিকার পেটের ভেতর থেকে একটি গজ বের করেন ডা. আবুল কালাম চৌধুরী।
এলএবাংলাটাইমস/এস/এলআরটি
কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. গোলাম মহিউদ্দিন আহমেদ ও সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন চৌধুরী।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. সুচিন্ত চৌধুরী জানান, এ ঘটনায় ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. সত্যজিৎ কুমার সাহার নেতৃত্বে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে সাত কার্য দিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
সঞ্জীব সরকার জানান, তার স্ত্রী মল্লিকা দাসকে (৩৮) সিজারিয়ান অপারেশনের জন্য চাঁদের হাসি হাসপাতালে ভর্তি করেন। গত ২৩ আগস্ট অপারেশনের সময় চিকিৎসক ডা. এসকে ঘোষ রোগীর পেটে গজ রেখেই সেলাই করে দেন।
তিনি জানান, স্ত্রীকে বাসায় নিয়ে গেলে কয়েকদিন পর থেকেই পেটে ব্যথা অনুভব করতে থাকে মল্লিকা। ব্যথা বাড়ায় বেশ কয়েকদিন পর আবারও তাকে চাঁদের হাসি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মল্লিকাকে বেশ কয়েকটি পরীক্ষা দেন। পরীক্ষায় তার পেটের ভেতরে কিছু রয়ে গেছে বলে ধারণা করা হয়। পরে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সপ্তাহ খানেক আগে হেলথ কেয়ার ক্লিনিকে অপারেশন করে মল্লিকার পেটের ভেতর থেকে একটি গজ বের করেন ডা. আবুল কালাম চৌধুরী।
এলএবাংলাটাইমস/এস/এলআরটি