টেক জায়ান্ট গুগল চীনের মূল ভূখণ্ডে এর অনুবাদ পরিষেবা (গুগল ট্রান্সলেট) বন্ধ করেছে। এমনিতেই সেখানে প্রতিষ্ঠানটির হাতে গোনা কয়েকটি পরিষেবা চালু আছে। কারণ চীনে বেশিরভাগ পশ্চিমা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্লক করা আছে।
গুগল ট্রান্সলেট অ্যাপ ও ওয়েবসাইটে গেলে বর্তমানে একটি জেনেরিক সার্চ বার দেখাচ্ছে এবং একটি লিংক চীনা ব্যবহারকারীদের গুগল ট্রান্সলেটের হংকং পেজে নিয়ে যাচ্ছে, যা মূলত মূল ভূখণ্ডে ব্লক করা।
চীনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন পোস্ট থেকে জানা যায়, শনিবার থেকেই গুগলের এই পরিষেবা ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এমনকি গুগলের ক্রোম ব্রাউজারে অনুবাদের যে বিল্ট-ইন সুবিধা রয়েছে তাও ব্যবহার করতে পারছেন না চীনা ব্যবহারকারীরা।
গুগল এক বিবৃতিতে জানায়, কম ব্যবহারকারীর জন্য চীনে গুগল ট্রান্সলেট পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছে।
তবে সেখানে পরিষ্কার করা হয়নি ঠিক কতজন পরিষেবাটি ব্যবহার করে আসছিলেন।
চীনের সাথে মার্কিন এই প্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক বেশ আগে থেকেই খারাপ। দেশটির সেন্সরশিপ নীতি মেনে চলতে অনিচ্ছা প্রকাশ করার পর ২০১০ সালে গুগল নিজেদের সার্চ ইঞ্জিন চীন থেকে সরিয়ে নেয়। পরে দেশটিতে ইমেইল পরিষেবা, জিমেইল ও গুগল ম্যাপসের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়।
কঠোর সেন্সরশিপ নীতি বজায় রাখতেই চীনা কর্তৃপক্ষ গুগল, ফেসবুক, টুইটারের মতো বেশিরভাগ পশ্চিমা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্লক করেছে। চীনা প্ল্যাটফর্মগুলোকে অবশ্যই সেই নীতি কঠোরভাবে মেনে চলতে হয় এবং কর্তৃপক্ষের রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল বলে মনে করা কী-ওয়ার্ড ও বিষয়গুলো সেন্সর করতে হয়। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আইটি
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
গুগল ট্রান্সলেট অ্যাপ ও ওয়েবসাইটে গেলে বর্তমানে একটি জেনেরিক সার্চ বার দেখাচ্ছে এবং একটি লিংক চীনা ব্যবহারকারীদের গুগল ট্রান্সলেটের হংকং পেজে নিয়ে যাচ্ছে, যা মূলত মূল ভূখণ্ডে ব্লক করা।
চীনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিভিন্ন পোস্ট থেকে জানা যায়, শনিবার থেকেই গুগলের এই পরিষেবা ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এমনকি গুগলের ক্রোম ব্রাউজারে অনুবাদের যে বিল্ট-ইন সুবিধা রয়েছে তাও ব্যবহার করতে পারছেন না চীনা ব্যবহারকারীরা।
গুগল এক বিবৃতিতে জানায়, কম ব্যবহারকারীর জন্য চীনে গুগল ট্রান্সলেট পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছে।
তবে সেখানে পরিষ্কার করা হয়নি ঠিক কতজন পরিষেবাটি ব্যবহার করে আসছিলেন।
চীনের সাথে মার্কিন এই প্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক বেশ আগে থেকেই খারাপ। দেশটির সেন্সরশিপ নীতি মেনে চলতে অনিচ্ছা প্রকাশ করার পর ২০১০ সালে গুগল নিজেদের সার্চ ইঞ্জিন চীন থেকে সরিয়ে নেয়। পরে দেশটিতে ইমেইল পরিষেবা, জিমেইল ও গুগল ম্যাপসের কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়।
কঠোর সেন্সরশিপ নীতি বজায় রাখতেই চীনা কর্তৃপক্ষ গুগল, ফেসবুক, টুইটারের মতো বেশিরভাগ পশ্চিমা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো ব্লক করেছে। চীনা প্ল্যাটফর্মগুলোকে অবশ্যই সেই নীতি কঠোরভাবে মেনে চলতে হয় এবং কর্তৃপক্ষের রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল বলে মনে করা কী-ওয়ার্ড ও বিষয়গুলো সেন্সর করতে হয়। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আইটি
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]