ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আয়োজিত ‘স্বচ্ছ ঢাকা পরিচ্ছন্নতা অভিযান’ গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান পেয়েছে। গত ১৩ এপ্রিল ১৫ হাজার ৩১৩ জন কর্মী অংশ নেয় এই অভিযানে। তবে রেকর্ড গড়তে দরকার ছিল পাঁচ হাজার ৫৮ জনের অংশগ্রহণ।
এই অভিযান রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে, সেটি তখনই স্পষ্ট হয়। তবে বাকি ছিল আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। আর সাড়ে পাঁচ মাস পর সোমবার এ সংক্রান্ত একটি সনদ মেয়র সাঈদ খোকনের হাতে তুলে দিয়েছে গিনেস বুক কর্তৃপক্ষ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএসসিসির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা জাকির হোসেন। ঢাকাটাইমসকে তিনি বলেন, ‘স্বচ্ছ ঢাকা পরিচ্ছন্নতা অভিযান গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান পেয়েছে। এটি জানিয়েছে ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষই।’
আগে ভারতের এই রেকর্ড ভারতের দখলে ছিল। ২০১৭ সালের ২৮ মে ভারতের আহমেদাবাদের কাছের শহর বদোধারায় পাঁচ হাজার ৫৮ জন কর্মী নিয়ে এক কিলোমিটার রাস্তা পরিষ্কার করে গিনেজ বুকে নাম লিখিয়েছিল সে দেশের নগর কর্তৃপক্ষ।
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালন এবং পরিচ্ছন্নতা নিয়ে জনসচেতনতা তৈরিতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন গত এপ্রিলে ‘স্বচ্ছ ঢাকা’ কর্মসূচি হাতে নেয়। বহুজাতিক কোম্পানি রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ একে সহযোগিতা করে।
কর্মসূচিতে প্রায় ৩০ হাজারের বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করলেও নিবন্ধন করেছিলেন এর অর্ধেক। আর কর্মসূচি পালনকালে উপস্থিতির সংখ্যা পাঁচ হাজার ৫৮ জন অতিক্রম করার পরপরই সাঈদ খোকন বলেছিলেন, ‘ঢাকাবাসী, আমরা রেকর্ড ভেঙেছি। এই রেকর্ড জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে উৎসর্গ করলাম। এই রেকর্ডের মধ্য দিয়ে বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছি, ঢাকাবাসী পরিষ্কার নাগরিক।’
‘মন সুন্দর যার সে রাখে দেশ পরিষ্কার’এমন স্লোগানে গিনেজ বুকে নতুন রেকর্ড গড়তে সকাল নয়টায় কর্মসূচি শুরু হয়। গিনেজ বুকে রেকর্ড করার শর্ত অনুযায়ী কর্মসূচিতে অংশ নেয়া লোকজনকে প্রথমে মঞ্চ থেকে অনুশীলন করানো হয়। অংশগ্রহণকারীরা জিরো পয়েন্ট থেকে গোলাপ শাহের মাজার পর্যন্ত নির্ধারিত জায়গায় দাড়িয়ে অনুশীলনে অংশ নেন।
কর্মসূচিতে ডিএসসিসির নিজস্ব পরিচ্ছন্নতাকর্মী, কর্মকর্তা-কর্মচারীর পাশাপাশি বিভিন্ন সেবা সংস্থা, স্কুল-কলেজ, সরকারি, বেসরকারি, আধাসরকারি প্রতিষ্ঠান, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠন, রাজনৈতিক দলের কর্মীসহ সাধারণ নগরবাসী অংশগ্রহণ করেছেন। রেজিস্ট্রেশনকালে পরিচ্ছন্নতা কাজে অংশ নেওয়ার জন্য সবার হাতে একটি করে ঝাড়ু, মাথায় ক্যাপ ও মুখে মাস্ক দেওয়া হয়। ঝাড়ুর সঙ্গে একটি বারকোড ও হাতে নির্দিষ্ট যন্ত্রবিশেষ দেওয়া হয়।
গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড কর্তৃপক্ষ ড্রোন, স্যাটেলাইট ও লাইভ ভিডিওসহ তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে উপস্থিতি গণনা করে। ওইদিন সকাল ৯টায় এ পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন মেয়র খোকন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি
এই অভিযান রেকর্ড গড়তে যাচ্ছে, সেটি তখনই স্পষ্ট হয়। তবে বাকি ছিল আনুষ্ঠানিক ঘোষণা। আর সাড়ে পাঁচ মাস পর সোমবার এ সংক্রান্ত একটি সনদ মেয়র সাঈদ খোকনের হাতে তুলে দিয়েছে গিনেস বুক কর্তৃপক্ষ।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএসসিসির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা জাকির হোসেন। ঢাকাটাইমসকে তিনি বলেন, ‘স্বচ্ছ ঢাকা পরিচ্ছন্নতা অভিযান গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে স্থান পেয়েছে। এটি জানিয়েছে ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষই।’
আগে ভারতের এই রেকর্ড ভারতের দখলে ছিল। ২০১৭ সালের ২৮ মে ভারতের আহমেদাবাদের কাছের শহর বদোধারায় পাঁচ হাজার ৫৮ জন কর্মী নিয়ে এক কিলোমিটার রাস্তা পরিষ্কার করে গিনেজ বুকে নাম লিখিয়েছিল সে দেশের নগর কর্তৃপক্ষ।
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন পালন এবং পরিচ্ছন্নতা নিয়ে জনসচেতনতা তৈরিতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন গত এপ্রিলে ‘স্বচ্ছ ঢাকা’ কর্মসূচি হাতে নেয়। বহুজাতিক কোম্পানি রেকিট বেনকিজার বাংলাদেশ একে সহযোগিতা করে।
কর্মসূচিতে প্রায় ৩০ হাজারের বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করলেও নিবন্ধন করেছিলেন এর অর্ধেক। আর কর্মসূচি পালনকালে উপস্থিতির সংখ্যা পাঁচ হাজার ৫৮ জন অতিক্রম করার পরপরই সাঈদ খোকন বলেছিলেন, ‘ঢাকাবাসী, আমরা রেকর্ড ভেঙেছি। এই রেকর্ড জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে উৎসর্গ করলাম। এই রেকর্ডের মধ্য দিয়ে বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছি, ঢাকাবাসী পরিষ্কার নাগরিক।’
‘মন সুন্দর যার সে রাখে দেশ পরিষ্কার’এমন স্লোগানে গিনেজ বুকে নতুন রেকর্ড গড়তে সকাল নয়টায় কর্মসূচি শুরু হয়। গিনেজ বুকে রেকর্ড করার শর্ত অনুযায়ী কর্মসূচিতে অংশ নেয়া লোকজনকে প্রথমে মঞ্চ থেকে অনুশীলন করানো হয়। অংশগ্রহণকারীরা জিরো পয়েন্ট থেকে গোলাপ শাহের মাজার পর্যন্ত নির্ধারিত জায়গায় দাড়িয়ে অনুশীলনে অংশ নেন।
কর্মসূচিতে ডিএসসিসির নিজস্ব পরিচ্ছন্নতাকর্মী, কর্মকর্তা-কর্মচারীর পাশাপাশি বিভিন্ন সেবা সংস্থা, স্কুল-কলেজ, সরকারি, বেসরকারি, আধাসরকারি প্রতিষ্ঠান, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠন, রাজনৈতিক দলের কর্মীসহ সাধারণ নগরবাসী অংশগ্রহণ করেছেন। রেজিস্ট্রেশনকালে পরিচ্ছন্নতা কাজে অংশ নেওয়ার জন্য সবার হাতে একটি করে ঝাড়ু, মাথায় ক্যাপ ও মুখে মাস্ক দেওয়া হয়। ঝাড়ুর সঙ্গে একটি বারকোড ও হাতে নির্দিষ্ট যন্ত্রবিশেষ দেওয়া হয়।
গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড কর্তৃপক্ষ ড্রোন, স্যাটেলাইট ও লাইভ ভিডিওসহ তাদের নিজস্ব পদ্ধতিতে উপস্থিতি গণনা করে। ওইদিন সকাল ৯টায় এ পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন মেয়র খোকন।
এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি