সরকারের পূর্ব প্রস্তুতি থাকায় বাংলাদেশে করোনা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে জানিয়ে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মাহবুব আলী বলেন, বিশ্বের অনেক ধনী ও প্রভাবশালী দেশ করোনা সামলাতে ব্যর্থ হয়েছে। সরকার করোনার আগেই পরিস্থিতি সামলাতে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল, তাই বাংলাদেশে করোনা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৩ আগস্ট) সকালে মাধবপুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগসহনীয় বাসগৃহের চাবি হস্তান্তর এবং চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশের কোনো মানুষ যাতে করোনাকালে খাদ্য সংকটে না ভোগেন, সে জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। গৃহহীন মানুষের জন্য সরকার তাদের ঘর তৈরি করে দিচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাসনূভা নাশতারানের সভাপতিত্বে ও সহকারী কমিশানার (ভূমি) আয়েশা আক্তারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মজিব উদ্দিন তালুকদার ওয়াসিম, জেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান, আপন মিয়া, শফিকুল ইসলাম, ফারুক পাঠান, শহীদ উদ্দিন, সমাজসেবা কর্মকর্তা সোলাইমান মজুমদার, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাসুদুল ইসলাম, চা শ্রমিক নেতা রবীন্দ্র গৌড় প্রমুখ।
ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রনালয়ের অর্থায়নে ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৮ টি পরিবারকে দুর্যোগ সহনীয় ঘর তৈরী করে দেয়া হয়। এছাড়া ৫টি চা বাগানের ৫ হাজার ৫৪৬ জন চা শ্রমিক পরিবারকে দুই কোটি ৭৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন
বৃহস্পতিবার (১৩ আগস্ট) সকালে মাধবপুর উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে গৃহহীনদের জন্য দুর্যোগসহনীয় বাসগৃহের চাবি হস্তান্তর এবং চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশের কোনো মানুষ যাতে করোনাকালে খাদ্য সংকটে না ভোগেন, সে জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। গৃহহীন মানুষের জন্য সরকার তাদের ঘর তৈরি করে দিচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাসনূভা নাশতারানের সভাপতিত্বে ও সহকারী কমিশানার (ভূমি) আয়েশা আক্তারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মজিব উদ্দিন তালুকদার ওয়াসিম, জেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান, আপন মিয়া, শফিকুল ইসলাম, ফারুক পাঠান, শহীদ উদ্দিন, সমাজসেবা কর্মকর্তা সোলাইমান মজুমদার, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাসুদুল ইসলাম, চা শ্রমিক নেতা রবীন্দ্র গৌড় প্রমুখ।
ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রনালয়ের অর্থায়নে ৫৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৮ টি পরিবারকে দুর্যোগ সহনীয় ঘর তৈরী করে দেয়া হয়। এছাড়া ৫টি চা বাগানের ৫ হাজার ৫৪৬ জন চা শ্রমিক পরিবারকে দুই কোটি ৭৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন