রাজধানী রামপুরার বনশ্রীতে দুই শিশু সন্তান খুনের রহস্যের জট খুলছে না। দুই সন্তানের মা মাহফুজা মালেক জেসমিন র্যাবের হাতে আটকের পর পরই হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। এরপর পুলিশের কাছে ঠিক একইভাবে খুনের স্বীকারোক্তি দিয়েছেন।
তবে জেসমিনের এই স্বীকারোক্তির বিষয়ে তার পরিবার আত্মীয়-স্বজন, বিশেষজ্ঞমহল এমন কি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেকের কাছেও বিশ্বাসযোগ্য মনে হচ্ছে না। তারা বলছেন, অন্য কেউ তাকে মানষিকভাবে চাপ প্রয়োগ করে স্বীকারোক্তি দিতে বাধ্য করছেন। কারণ হিসেবে তারা মনে করছেন, যিনি তার সন্তানদের নিজের জীবনের চেয়েও বেশী মায়া করতেন। তিনি কিভাবে তাদের একজনকে খুনের পর অপরজনকে খুনতে পারেন! এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়। তাই এই খুনের বিষয়ে অন্য কোনো কারণ অথবা অন্য কেউ জড়িত রয়েছে। গত শুক্রবার জেসমিনকে ৫ দিনের জন্য পুলিশ হেফাজতে নিয়েও জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চাঞ্চল্যকর খুনের রহস্যের জট খুলতে পারেনি তদন্ত সংশ্লিষ্টরা।
অবশেষে মামলাটি তদন্তের জন্য গোয়েন্দা কার্যালয়ে পাঠানো হয়। ৫ দিনের রিমান্ড শেষে আজ বুধবার বিকেলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়। আদালতে শুনানি শেষে তার জামিন আবেদন বাতিল করে পুনরায ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার নুরুনবী এই মামলা তদন্ত করছেন।
এর আগে র্যাব ও পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জেসমিন জানিয়েছিলেন, কিছু দিন আগে থেকেই তিনি বেশ বিরক্তি অনুভব করতেন। একপর্যায়ে নিজেই দুই সন্তান নুসরাত আমান অরণি ও আলভী আমানকে হত্যা করেছেন।
তবে র্যাব ও পুলিশের কাছে দুই শিশু সন্তানকে নিজে হত্যার কথা স্বীকার করলেও এ নিয়ে কোনো কোনো অনুশোচনা তার মধ্যে লক্ষ্য করা যায়নি। সবমিলিয়ে জেসমিনের বক্তব্য বিশ্বাস করতে পারছেন না তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও।
এই খুনের আসল মোটিভ কি এবং প্রকৃত খুনী সম্পর্কে নিশ্চিত হতে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
তবে তৃতীয় কোনো পক্ষ এ ঘটনা ঘটিয়ে জেসমিনকে চাপ প্রয়োগ করে তাকে দিয়ে স্বীকার করাচ্ছে কি-না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা। এছাড়া ব্যবসায়িক বা অন্য কোনো বিষয় নিয়েও জেসমনি বা তার স্বামী আমানউল্লাহ আমানের কোনো বিরোধ ছিলো কি-না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পুলিশের এক সূত্র জানায়, বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় জিজ্ঞাসাবাদ করেও নতুন কোনো তথ্য জেসমিনের কাছ থেকে উদ্ধার করা যায়নি। তবে জিজ্ঞাসাবাদের সময় বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন জেসমিন। তার স্বামীর বন্ধুদের সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হলেও জেসমিন জানিয়েছেন, তিনি ব্যবসা নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন। যতটুকু সময় বাসায় থাকতেন সন্তানদের সময় দিতেন। তবে স্বামীর বন্ধুদের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলেও তিনি কোনো তথ্য দিতে পারেননি। আর তার নিজের কোনো বন্ধু ছিলো কি-না এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর দেননি তিনি। তবে কয়েকজনকে সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে বলে তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
ঘটনাটি পরকীয়ার কারণে ঘটেছে কি-না, তাও নিশ্চিত হতে তদন্ত করা হচ্ছে। আর এ বিষয়ে জেসমিন ও তার স্বামী আমান উল্লাহকে পৃথকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু পরকীয়ার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
তবে পরকীয়ার বিষয়টি উড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিশ। রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় জেসমিন-আমান দম্পত্তি ভাড়া থাকার সময় জনৈক ব্যক্তি তাদের বাসায় যাতায়াত করতেন। তার বিষয়টি পরিবারের কেউ কেউ সন্দেহ করতেন বলে এক সূত্র জানিয়েছে। অপর দিকে তদন্ত কর্মকর্তাগণ আমান-জেসমিন দম্পতির মোবাইলফোনের কললিস্ট নতুনভাবে যাচাই-বাছাই করছেন। কিন্তু পরকীয়ার কোনো আলামত পায়নি বলে জানা গেছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, নিজের দুই সন্তানকে হত্যার পর দায় স্বীকার করা কঠিন সিদ্ধান্তের ব্যাপার। দুই শিশুর মা ছাড়াও অন্য কেউ হত্যাকাণ্ডে জড়িত কি না স্পষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
হত্যাকা-ের কয়েক দিন আগে শিশু আলভীর হাতের আঙুলে ব্যান্ডেজ দেখেছেন স্কুলের অনেকেই। হলি ক্রিসেন্ট স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক মেহেদি মাসুদ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, তার বাম হাতের আঙুলে ব্যান্ডেজ ছিল। কিন্তু কি কারণে হাত কেটেছিল তা জানেন না ওই শিক্ষক। এ বিষয়ে তদন্তকারী কর্মকর্তাকে আলভীর মা জেসমিন জানিয়েছেন, দরজার চাপা খেয়ে আঙুল কেটে গিয়েছিল তার। আলভীকে কেউ মারধর করেনি।
জেসমিনের ভাই জাকির হোসেন সরকার বুলবুল জানান, দুই বাচ্চাকে নিজের চেয়েও বেশি ভালোবাসতো জেসমিন। কিভাবে নিজের প্রাণপ্রিয় বাচ্চা দুটিকে হত্যা করতে পারে তা বিশ্বাস করতে পারছেন না তিনি। এই স্বীকারোক্তির মধ্যে রহস্য থাকতে পারে বলেও তিনি দাবি করেন। একইভাবে এ ঘটনায় অন্য কেউ জড়িত কি-না তা খুঁজে বের করার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় বনশ্রীর বি-ব্ল¬কের ৪ নম্বর সড়কের ৯ নম্বর বাড়ির ৫/এ ফ্ল্যাট থেকে অচেতন অবস্থায় দুই শিশুকে উদ্ধারের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নিয়ে যান স্বজনরা। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। তাদের মৃত্যুর জন্য স্থানীয় একটি চায়নিজ রেস্টুরেন্ট থেকে আনা খাবারের বিষক্রিয়ার কথা বলেন শিশুদের মা ও স্বজনরা। কিন্তু ময়না তদন্তের পর জানা যায়, তাদের শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার পর র্যাবের একটি দল জামালপুর গ্রামের বাড়ি থেকে দুই শিশুর মা-বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঢাকায় নিয়ে আসে। এরপর জিজ্ঞাসাবাদের পর জেসমিনকে রামপুরা থানায় সোপর্দ করা হয়। এরপর তার স্বামী স্ত্রী জেসমিনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। আদালত প্রথম দফা রিমাণ্ড শেষে আজ পুনরায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
তবে জেসমিনের এই স্বীকারোক্তির বিষয়ে তার পরিবার আত্মীয়-স্বজন, বিশেষজ্ঞমহল এমন কি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর অনেকের কাছেও বিশ্বাসযোগ্য মনে হচ্ছে না। তারা বলছেন, অন্য কেউ তাকে মানষিকভাবে চাপ প্রয়োগ করে স্বীকারোক্তি দিতে বাধ্য করছেন। কারণ হিসেবে তারা মনে করছেন, যিনি তার সন্তানদের নিজের জীবনের চেয়েও বেশী মায়া করতেন। তিনি কিভাবে তাদের একজনকে খুনের পর অপরজনকে খুনতে পারেন! এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়। তাই এই খুনের বিষয়ে অন্য কোনো কারণ অথবা অন্য কেউ জড়িত রয়েছে। গত শুক্রবার জেসমিনকে ৫ দিনের জন্য পুলিশ হেফাজতে নিয়েও জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চাঞ্চল্যকর খুনের রহস্যের জট খুলতে পারেনি তদন্ত সংশ্লিষ্টরা।
অবশেষে মামলাটি তদন্তের জন্য গোয়েন্দা কার্যালয়ে পাঠানো হয়। ৫ দিনের রিমান্ড শেষে আজ বুধবার বিকেলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হয়। আদালতে শুনানি শেষে তার জামিন আবেদন বাতিল করে পুনরায ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার নুরুনবী এই মামলা তদন্ত করছেন।
এর আগে র্যাব ও পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জেসমিন জানিয়েছিলেন, কিছু দিন আগে থেকেই তিনি বেশ বিরক্তি অনুভব করতেন। একপর্যায়ে নিজেই দুই সন্তান নুসরাত আমান অরণি ও আলভী আমানকে হত্যা করেছেন।
তবে র্যাব ও পুলিশের কাছে দুই শিশু সন্তানকে নিজে হত্যার কথা স্বীকার করলেও এ নিয়ে কোনো কোনো অনুশোচনা তার মধ্যে লক্ষ্য করা যায়নি। সবমিলিয়ে জেসমিনের বক্তব্য বিশ্বাস করতে পারছেন না তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও।
এই খুনের আসল মোটিভ কি এবং প্রকৃত খুনী সম্পর্কে নিশ্চিত হতে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
তবে তৃতীয় কোনো পক্ষ এ ঘটনা ঘটিয়ে জেসমিনকে চাপ প্রয়োগ করে তাকে দিয়ে স্বীকার করাচ্ছে কি-না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা। এছাড়া ব্যবসায়িক বা অন্য কোনো বিষয় নিয়েও জেসমনি বা তার স্বামী আমানউল্লাহ আমানের কোনো বিরোধ ছিলো কি-না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
পুলিশের এক সূত্র জানায়, বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় জিজ্ঞাসাবাদ করেও নতুন কোনো তথ্য জেসমিনের কাছ থেকে উদ্ধার করা যায়নি। তবে জিজ্ঞাসাবাদের সময় বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন জেসমিন। তার স্বামীর বন্ধুদের সম্পর্কে বিভিন্ন প্রশ্ন করা হলেও জেসমিন জানিয়েছেন, তিনি ব্যবসা নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন। যতটুকু সময় বাসায় থাকতেন সন্তানদের সময় দিতেন। তবে স্বামীর বন্ধুদের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলেও তিনি কোনো তথ্য দিতে পারেননি। আর তার নিজের কোনো বন্ধু ছিলো কি-না এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর দেননি তিনি। তবে কয়েকজনকে সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়েছে বলে তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
ঘটনাটি পরকীয়ার কারণে ঘটেছে কি-না, তাও নিশ্চিত হতে তদন্ত করা হচ্ছে। আর এ বিষয়ে জেসমিন ও তার স্বামী আমান উল্লাহকে পৃথকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু পরকীয়ার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
তবে পরকীয়ার বিষয়টি উড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিশ। রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় জেসমিন-আমান দম্পত্তি ভাড়া থাকার সময় জনৈক ব্যক্তি তাদের বাসায় যাতায়াত করতেন। তার বিষয়টি পরিবারের কেউ কেউ সন্দেহ করতেন বলে এক সূত্র জানিয়েছে। অপর দিকে তদন্ত কর্মকর্তাগণ আমান-জেসমিন দম্পতির মোবাইলফোনের কললিস্ট নতুনভাবে যাচাই-বাছাই করছেন। কিন্তু পরকীয়ার কোনো আলামত পায়নি বলে জানা গেছে।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একজন উর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, নিজের দুই সন্তানকে হত্যার পর দায় স্বীকার করা কঠিন সিদ্ধান্তের ব্যাপার। দুই শিশুর মা ছাড়াও অন্য কেউ হত্যাকাণ্ডে জড়িত কি না স্পষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
হত্যাকা-ের কয়েক দিন আগে শিশু আলভীর হাতের আঙুলে ব্যান্ডেজ দেখেছেন স্কুলের অনেকেই। হলি ক্রিসেন্ট স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক মেহেদি মাসুদ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, তার বাম হাতের আঙুলে ব্যান্ডেজ ছিল। কিন্তু কি কারণে হাত কেটেছিল তা জানেন না ওই শিক্ষক। এ বিষয়ে তদন্তকারী কর্মকর্তাকে আলভীর মা জেসমিন জানিয়েছেন, দরজার চাপা খেয়ে আঙুল কেটে গিয়েছিল তার। আলভীকে কেউ মারধর করেনি।
জেসমিনের ভাই জাকির হোসেন সরকার বুলবুল জানান, দুই বাচ্চাকে নিজের চেয়েও বেশি ভালোবাসতো জেসমিন। কিভাবে নিজের প্রাণপ্রিয় বাচ্চা দুটিকে হত্যা করতে পারে তা বিশ্বাস করতে পারছেন না তিনি। এই স্বীকারোক্তির মধ্যে রহস্য থাকতে পারে বলেও তিনি দাবি করেন। একইভাবে এ ঘটনায় অন্য কেউ জড়িত কি-না তা খুঁজে বের করার দাবি জানিয়েছেন তিনি।
উল্লেখ্য, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় বনশ্রীর বি-ব্ল¬কের ৪ নম্বর সড়কের ৯ নম্বর বাড়ির ৫/এ ফ্ল্যাট থেকে অচেতন অবস্থায় দুই শিশুকে উদ্ধারের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নিয়ে যান স্বজনরা। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। তাদের মৃত্যুর জন্য স্থানীয় একটি চায়নিজ রেস্টুরেন্ট থেকে আনা খাবারের বিষক্রিয়ার কথা বলেন শিশুদের মা ও স্বজনরা। কিন্তু ময়না তদন্তের পর জানা যায়, তাদের শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনার পর র্যাবের একটি দল জামালপুর গ্রামের বাড়ি থেকে দুই শিশুর মা-বাবাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ঢাকায় নিয়ে আসে। এরপর জিজ্ঞাসাবাদের পর জেসমিনকে রামপুরা থানায় সোপর্দ করা হয়। এরপর তার স্বামী স্ত্রী জেসমিনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। আদালত প্রথম দফা রিমাণ্ড শেষে আজ পুনরায় তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।