জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, সেন্টমার্টিনের কাছে মিয়ানমার যুদ্ধজাহাজ নিয়ে এসে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ওপর আঘাত হানার চেষ্টা করছে। এতে ওই এলাকার মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এটি সত্যিই দুঃখজনক।
শনিবার (১৫ জুন) বিকালে রংপুর সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন জিএম কাদের।
তিনি বলেন, ‘মিয়ানমার বিভিন্নভাবে আমাদের ভূখণ্ডে চলে আসতে চাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে তারা হামলা চালিয়ে আসছে। দেশের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী—অনেক শক্তিশালী বলে শুনেছি। কিন্তু এটি নিয়ে আমরা তাদের কোনো ভূমিকা দেখছি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এর আগে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গাকে আমাদের দেশে ঠেলে দিয়েছে মিয়ানমার। সরকার মানবতা দেখিয়ে—সেই বোঝা ঘাড়ে নিয়েছে। কিন্তু এখন তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করা হোক।’
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ‘স্বাধীনতার পরে অর্থনৈতিক সংকট হয়েছে বলে আমার জানা নেই। বর্তমানে যে সংকট তৈরি হয়েছে—তা করেছে সরকার। তারা উচ্চাভিলাষী মেগা প্রকল্প করে, প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ব্যয় বাড়িয়েছে। আমি বলবো, অর্থের বিরাট অপচয় হয়েছে। তাই দেশে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে। বর্তমানে করছাড়ের সুফল পাচ্ছে ব্যবসায়ীরা। অপরদিকে করের বোঝা বইতে হচ্ছে জনগণকে। সরকার সংকুচিত অর্থ সরবরাহ মুদ্রানীতি গ্রহণ করার কথা বলেছে। কিন্তু দেশের বাজার নিয়ন্ত্রণ করে সিন্ডিকেট। তাই এই নীতি কোনো কাজে আসবে না।’ এসময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান এসএম ইয়াসির আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক আলাউদ্দিন মিয়াসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
শনিবার (১৫ জুন) বিকালে রংপুর সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন জিএম কাদের।
তিনি বলেন, ‘মিয়ানমার বিভিন্নভাবে আমাদের ভূখণ্ডে চলে আসতে চাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে তারা হামলা চালিয়ে আসছে। দেশের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী—অনেক শক্তিশালী বলে শুনেছি। কিন্তু এটি নিয়ে আমরা তাদের কোনো ভূমিকা দেখছি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এর আগে বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গাকে আমাদের দেশে ঠেলে দিয়েছে মিয়ানমার। সরকার মানবতা দেখিয়ে—সেই বোঝা ঘাড়ে নিয়েছে। কিন্তু এখন তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করা হোক।’
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ‘স্বাধীনতার পরে অর্থনৈতিক সংকট হয়েছে বলে আমার জানা নেই। বর্তমানে যে সংকট তৈরি হয়েছে—তা করেছে সরকার। তারা উচ্চাভিলাষী মেগা প্রকল্প করে, প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে ব্যয় বাড়িয়েছে। আমি বলবো, অর্থের বিরাট অপচয় হয়েছে। তাই দেশে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে। বর্তমানে করছাড়ের সুফল পাচ্ছে ব্যবসায়ীরা। অপরদিকে করের বোঝা বইতে হচ্ছে জনগণকে। সরকার সংকুচিত অর্থ সরবরাহ মুদ্রানীতি গ্রহণ করার কথা বলেছে। কিন্তু দেশের বাজার নিয়ন্ত্রণ করে সিন্ডিকেট। তাই এই নীতি কোনো কাজে আসবে না।’ এসময় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান এসএম ইয়াসির আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক, জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক আলাউদ্দিন মিয়াসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরা। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস