বাংলাদেশের আকাশে কোথাও ১৪৪১ হিজরি সালের শাবান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) রজব মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং শুক্রবার (২৭ মার্চ) থেকে পহেলা শাবান মাসের গণনা শুরু হবে।
এ পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ৯ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাতে শবেবরাত পালিত হবে।
বুধবার (২৫ মার্চ) সন্ধ্যায় বায়তুল মোকাররমের ইসলামিক ফাউন্ডেশন সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. আনিস মাহমুদ।
বৈঠক শেষে আনিস মাহমুদ বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সব জেলায় আমরা খোঁজ খবর নিয়েছি, কিন্তু বাংলাদেশের আকাশে কোথাও শাবান মাসের চাঁদ দেখার খবর পাওয়া যায়নি। ফলে শুক্রবার শাবান মাসের গণনা শুরু হবে। এ হিসেবে ৯ এপ্রিল দিবাগত রাতে শবেবরাত অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের জ্যেষ্ঠ ইমাম মুফতি মোহাম্মদ মিজানুর রহমানসহ আলেমে দ্বীন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
হিজরি সালের শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতই শবেবরাত। মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে এ রাতটি ‘লাইলাতুল বরাত’ কিংবা সৌভাগ্যের রজনী হিসেবে পরিচিত।
বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মহান আল্লাহর রহমত ও নৈকট্য লাভের আশায় নফল নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত, জিকির, ওয়াজ ও মিলাদ মাহফিলসহ এবাদত-বন্দেগির মধ্য দিয়ে রাত অতিবাহিত করবেন। মহিমান্বিত এ রজনীতে মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশ্বের মুসলমানরা বিশেষ মোনাজাত করবেন।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আইএল
এ পরিপ্রেক্ষিতে আগামী ৯ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) দিবাগত রাতে শবেবরাত পালিত হবে।
বুধবার (২৫ মার্চ) সন্ধ্যায় বায়তুল মোকাররমের ইসলামিক ফাউন্ডেশন সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. আনিস মাহমুদ।
বৈঠক শেষে আনিস মাহমুদ বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সব জেলায় আমরা খোঁজ খবর নিয়েছি, কিন্তু বাংলাদেশের আকাশে কোথাও শাবান মাসের চাঁদ দেখার খবর পাওয়া যায়নি। ফলে শুক্রবার শাবান মাসের গণনা শুরু হবে। এ হিসেবে ৯ এপ্রিল দিবাগত রাতে শবেবরাত অনুষ্ঠিত হবে।
বৈঠকে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের জ্যেষ্ঠ ইমাম মুফতি মোহাম্মদ মিজানুর রহমানসহ আলেমে দ্বীন, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
হিজরি সালের শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতই শবেবরাত। মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে এ রাতটি ‘লাইলাতুল বরাত’ কিংবা সৌভাগ্যের রজনী হিসেবে পরিচিত।
বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মহান আল্লাহর রহমত ও নৈকট্য লাভের আশায় নফল নামাজ, কোরআন তেলাওয়াত, জিকির, ওয়াজ ও মিলাদ মাহফিলসহ এবাদত-বন্দেগির মধ্য দিয়ে রাত অতিবাহিত করবেন। মহিমান্বিত এ রজনীতে মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশ্বের মুসলমানরা বিশেষ মোনাজাত করবেন।
এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/আইএল