কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) সঙ্গে সম্পর্কিত টেক জায়ান্ট কোম্পানিগুলোর প্রধানরা হোয়াইট হাউজের এক বৈঠকে এই প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এই ঝুঁকি মোকাবিলায় আরও ৭টি গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্থাপনে প্রায় ১৪ কোটি ডলার বিনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে হোয়াইট হাউজ। বৃহস্পতিবারের (৫ মে) আলোচনায় গুগল, মাইক্রোসফট ও ওপেন এআই-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গুগলের সুন্দর পিচাই, মাইক্রোসফটের সত্য নাদেলা ও ওপেন এআই-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্যাম অল্টমান জানান, সমাজ রক্ষার্থে তাদের নৈতিক দায়িত্ব রয়েছে। সম্প্রতি চ্যাট জিপিটি ও বার্ড নামক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে কোম্পানিগুলো।
বহুল আলোচিত 'চ্যাট জিপিটি' তৈরি করা ওপেন এআই-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্যাম অল্টমান বলেন, 'নিয়মকানুনের বিষয়ে সব নির্বাহী কর্মকর্তারা আশ্চর্যজনকভাবে একই অবস্থানে রয়েছেন। এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, তা নিয়ে ভাবছে সবাই।' আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এক বিবৃতিতে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস বলেছেন, 'নতুন এই প্রযুক্তি যেমন নিরাপত্তায় হুমকি তৈরি করতে পারে, একই সঙ্গে মানুষের ভবিষ্যৎকে আরও সম্ভাবনাময় করেও তুলতে পারে।' সমাজে এসব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক নিয়ে বিতর্ক করেন তারা। ঝুঁকির বিষয়ে তারা বলেন, 'এআই তৈরি করা কোম্পানিগুলোর দায়িত্ব তাদের পণ্যের বিষয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।'
সম্প্রতি এআই 'গডফাদার' নামে পরিচিত গুগলের সাবেক কর্মকর্তা জিওফ্রে হিন্টন চাকরি ছাড়ার আগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়নে কাজ করার জন্য অনুতাপ প্রকাশ করেন। বিবিসিকে তিনি বলেছিলেন, চ্যাটবটগুলো বেশ আতঙ্কজনক। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, 'এআই মানুষের চেয়ে বুদ্ধিমান হয়ে উঠতে পারে।' এআই এর ঝুঁকি নিয়ে মার্চে টুইটারের সিইও ইলন মাস্ক ও অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ বলেছিলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রসারে লাগাম টানা উচিত। তবে এমন বক্তব্যের বিরোধিতা করেছেন বিল গেটস। তার মতে প্রযুক্তির প্রসারে লাগাম টানা কোনও সমাধান হতে পারে না। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস
বহুল আলোচিত 'চ্যাট জিপিটি' তৈরি করা ওপেন এআই-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্যাম অল্টমান বলেন, 'নিয়মকানুনের বিষয়ে সব নির্বাহী কর্মকর্তারা আশ্চর্যজনকভাবে একই অবস্থানে রয়েছেন। এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, তা নিয়ে ভাবছে সবাই।' আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এক বিবৃতিতে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস বলেছেন, 'নতুন এই প্রযুক্তি যেমন নিরাপত্তায় হুমকি তৈরি করতে পারে, একই সঙ্গে মানুষের ভবিষ্যৎকে আরও সম্ভাবনাময় করেও তুলতে পারে।' সমাজে এসব কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক নিয়ে বিতর্ক করেন তারা। ঝুঁকির বিষয়ে তারা বলেন, 'এআই তৈরি করা কোম্পানিগুলোর দায়িত্ব তাদের পণ্যের বিষয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।'
সম্প্রতি এআই 'গডফাদার' নামে পরিচিত গুগলের সাবেক কর্মকর্তা জিওফ্রে হিন্টন চাকরি ছাড়ার আগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নয়নে কাজ করার জন্য অনুতাপ প্রকাশ করেন। বিবিসিকে তিনি বলেছিলেন, চ্যাটবটগুলো বেশ আতঙ্কজনক। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, 'এআই মানুষের চেয়ে বুদ্ধিমান হয়ে উঠতে পারে।' এআই এর ঝুঁকি নিয়ে মার্চে টুইটারের সিইও ইলন মাস্ক ও অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ বলেছিলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রসারে লাগাম টানা উচিত। তবে এমন বক্তব্যের বিরোধিতা করেছেন বিল গেটস। তার মতে প্রযুক্তির প্রসারে লাগাম টানা কোনও সমাধান হতে পারে না। এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস