আগামী জুলাই মাস থেকেই প্রত্যেক বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ২০ হাজার টাকা করে সম্মানী ভাতা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
রোববার (২০ জুন) রাজধানীতে নবনির্মিত ঢাকা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ৩ কোটি ৬ লাখ টাকা ব্যয়ে এ কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়।
মন্ত্রী এসময় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে সরকারের বিভিন্ন পরিকল্পনা তুলে ধরে বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ হাজার বীরনিবাস নির্মাণ কাজ কয়েক দিনের মধ্যে শুরু হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ হাজার বীরনিবাস নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন করেছেন। প্রথমে ১৪ হাজার থাকলেও পরে প্রধানমন্ত্রী এ সংখ্যা ৩০ হাজারে উন্নীত করেন।
তিনি বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন বিশেষায়িত হাসপাতাল এবং জেলা- উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এছাড়া সারা দেশে সব বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর একই ডিজাইনে করার কাজও চলমান রয়েছে।
ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি শাজাহান খান, ঢাকা -২০ আসনের সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, ঢাকা পুলিশ সুপার মো. মারুফ হোসেন সরদারসহ ঢাকা জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/বি
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]
রোববার (২০ জুন) রাজধানীতে নবনির্মিত ঢাকা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ৩ কোটি ৬ লাখ টাকা ব্যয়ে এ কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়।
মন্ত্রী এসময় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে সরকারের বিভিন্ন পরিকল্পনা তুলে ধরে বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ হাজার বীরনিবাস নির্মাণ কাজ কয়েক দিনের মধ্যে শুরু হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ হাজার বীরনিবাস নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন করেছেন। প্রথমে ১৪ হাজার থাকলেও পরে প্রধানমন্ত্রী এ সংখ্যা ৩০ হাজারে উন্নীত করেন।
তিনি বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন বিশেষায়িত হাসপাতাল এবং জেলা- উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এছাড়া সারা দেশে সব বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর একই ডিজাইনে করার কাজও চলমান রয়েছে।
ঢাকা জেলা প্রশাসক মো. শহীদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি শাজাহান খান, ঢাকা -২০ আসনের সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব তপন কান্তি ঘোষ, মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, ঢাকা পুলিশ সুপার মো. মারুফ হোসেন সরদারসহ ঢাকা জেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/বি
[এলএ বাংলাটাইমসের সব নিউজ আরও সহজভাবে পেতে ‘প্লে-স্টোর’ অথবা ‘আই স্টোর’ থেকে ডাউনলোড করুন আমাদের মোবাইল এপ।]